
প্রকাশ: ২১ আগস্ট ২০১৯, ১৬:৫৭
বিশ্বের অনেক দেশে বিয়ে-পরবর্তী দাম্পত্য জীবনের সুখ-শান্তি বজায় রাখা সম্পর্কে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। আবার অনেক দেশে বিয়ের সময় সে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের সনদও দেখাতে হয়, যা দেখাতে না পারলে বিয়ে করাও সম্ভব হয় না। কেননা প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করলে দাম্পত্য জীবনে বিচ্ছেদের পরিবর্তে সুসম্পর্ক তৈরি হয়। দাম্পত্য জীবনে সুখী হতে হলে স্বামী-স্ত্রী উভয়কেই ধৈর্যশীল হতে হয়। বিয়ে সম্পর্কে ইমাম গাজালি রাহমাতুল্লাহি আলাইহির একটি মতামত ও উপদেশ থেকেই তা অনুমেয়। আর তাহলো-
ইমাম গাজালি রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন, ‘যেসব যুবক মনে করে যে, স্ত্রীর কটূ (তিক্ত) কথায় ধৈর্যধারণ করতে পারবে না; তাদের বিয়ে করা উচিত নয়।’ স্ত্রীরা নানা বিষয়ে কটূ কথা বলবে, এটাই চিরসত্য। এ সত্য পুরুষকে মেনে নিতে হবে। তাই স্ত্রীর কটূ কথা সহ্য করার ক্ষমতা না থাকলে কোনো পুরুষের বিয়ে করা উচিত হবে না।
উদাহরণ স্বরূপ তিনি উল্লেখ করেন-

ইনিউজ ৭১/এম.আর