
প্রকাশ: ১৯ মে ২০১৯, ১৭:৩

সাওম বা রোজা পৃথিবীর প্রথম নবি হজরত আদম আলাইহিস সালাম থেকে শুরু হয়ে আসছে। যার ক্রমধারা আমাদের নবি ও রাসুল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মাধ্যমে বর্তমান সময় পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে মদিনায় হিজরত করার পর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতি মাসেই ৩টি করে রোজা রাখতেন এবং তিনি ১০ মহররম আশুরার দিনেও রোজা রাখতেন। রোজা ফরজ হওয়ার পর এর ফজিলত ও মর্যাদার কারণে এবং মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে রোজার এ বিধানে ৩টি পরিবর্তন করা হয়। যা সময়ের অবস্থার আলোকে করতে হয়েছে। আর তাহলো-
প্রথমত >>
>> দ্বিতীয়ত

তৃতীয়ত
আবার হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহ আনহু রমজানের রাতে ঘুমানোর পর স্ত্রী-সহবাস করেন। তখন আল্লাহ তাআলা রোজার বিধানে পরিবর্তন করে আয়াত নাজিল করেন-
এ আয়াত নাজিলের ফলে মাগরিবের পর থেকে সুবহে সাদেক পর্যন্ত রমজানের রাতে খাওয়া-দাওয়া ও স্ত্রী সহবাস প্রভৃতি কাজ সাব্যস্ত হয়ে যায়। রমজানে মুসলিম উম্মাহর কল্যাণেই এ পরিবর্তনগুলো সাধিত হয়। যা পবিত্র কুরআনুল কারিমের আয়াত দ্বারাই সাব্যস্ত হয়েছে। আর এতে রয়েছে মুমিন মুসলমানের জন্য মহা কল্যাণ। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে রোজার পরিপূর্ণ বিধান পালন করে যথাযথ আমল করার মাধ্যমে রমজানের রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাত লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।
ইনিউজ ৭১/এম.আর