সোমবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৫৭ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

আগুন নেভাতে যে দোয়া পড়তে হয়

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৯ মার্চ ২০১৯, ১৬:২৩

শেয়ার করুনঃ
আগুন নেভাতে যে দোয়া পড়তে হয়
অগ্নিকাণ্ড বলে-কয়ে আসে না। সামান্য অসতর্কতায় সৃষ্ট আগুন নিয়ে যেতে পারে শত শত তাজা প্রাণ। অনেক সময় সতর্ক থাকার পরও অসাবধনতার কারণে আগুণ ছড়িয়ে পড়তে পারে। জ্বালিয়ে-পুড়ে ভস্ম করে দিতে পারে মানুষের জীবনযাত্রা। আবার কখনো মানুষ আল্লাহর অবাধ্যতায় মাত্রা অতিক্রম করলে বিভিন্ন ধরনের আজাব-দুর্ভোগ নেমে আসে। তাই পার্থিব ও অপার্থিব সতর্কতা দুইটিই সবসময় কাম্য।আগুন নেভানোর বা নিয়ন্ত্রণে আনার যথাসাধ্য চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। পাশাপাশি আগুন যেন আল্লাহ তাআলা নিভিয়ে দেন, সে জন্যও আমল করা চাই। অগ্নিকাণ্ডের স্থানের আশপাশে যারা থাকেন তারা আগুন নেভানোর যাবতীয় চেষ্টা অব্যাহত রাখার সঙ্গে সঙ্গে এই আমলগুলোও করলে, আশা করা যায় আল্লাহ তাআলা আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনার ব্যবস্থা করে দেবেন।আবদুল্লাহ ইবনে উমর ইবনুল আস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা যখন কোথাও আগুন দেখো, তখন তোমরা তাকবির দাও। কেননা, তাকবির আগুন নিভিয়ে দেবে। (তাবরানি, হাদিস নং: ১/৩০৭)

তাকবির হলো: আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার।

অর্থ : আল্লাহ মহান। আল্লাহ মহান।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা
এছাড়াও কোরআনে বর্ণিত একটি আয়াত রয়েছে। যেটি পড়লে আগুন নেভাতে প্রভাব পড়ে, আগুনের ক্রিয়া নিস্তেজ হয়ে আসে। আল্লাহর নবী ইবরাহিম (আ.)-কে আগুন যেন স্পর্শ না করে, সে নির্দেশ দিয়েছিলেন মহান আল্লাহ তাআলা। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ হয়েছে, ‘يَا نَارُ كُونِي بَرْدًا وَسَلَامًا عَلَىٰ إِبْرَاهِيمَ’ উচ্চারণ: ইয়া না-রু কু-নি বারদান ওয়া সালামান আলা ইবরাহিম। অর্থ : ‘হে আগুন! তুমি ইবরাহিমের জন্য শীতল ও নিরাপদ হয়ে যাও।’ (সুরা আম্বিয়া, আয়াত: ৬৯)ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেন, ‘এ জন্য নামাজ, আজান ও ঈদের নিদর্শন হলো তাকবির। উঁচু স্থানগুলোতে অথবা কোনো যানবাহনে আরোহন করলে তাকবির পাঠ করা মুস্তাহাব। আগুন যত প্রলয়ঙ্করী হোক; তাকবিরের মাধ্যমে তা নিভে যায়। আর আজানের মাধ্যমে শয়তান পলায়ন করে। (আল-ফাতাওয়া আল-কুবরা: ৫/১৮৮)প্রখ্যাত মুসলিম মনীষী আল্লামা ইবনুল কাইয়িম (রহ.) বলেন, ‘যেহেতু অগ্নিকাণ্ড আগুনের মাধ্যমে হয়ে থাকে, আর আগুন শয়তানের একটি উপাদান। আর একটা সাধারণ দুর্ভোগ হলো শয়তানের উপাদান ও কর্মের সঙ্গে খাপ খাওয়া। যদি কোনো কিছু শয়তানের কর্ম-উপাদানের সঙ্গে খাপ খায়, তাহলে শয়তানের সহযোগিতা হয় এবং তার কর্মের বাস্তবায়ন হয়।

ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
আগুন সাধারণত উর্ধমুখী হয়ে ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টি করে। আর এই দুইটি জিনিস (উর্ধমুখী হওয়া ও ধ্বংসযজ্ঞ তৈরি করা) এগুলো শয়তানের পথ। শয়তান এই দুইটির দিকে আহ্বান করে থাকে। এই দুইটির মাধ্যমে বনি আদমকে ধ্বংস করে। অতএব, শয়তান ও আগুন—দুইটিই উর্ধমুখিতা ও ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টি করতে চায়।আল্লাহ তাআলার বড়ত্ব শয়তান ও তার কর্মকে অবদমিত করে দেয়। এজন্য আগুন নেভাতে তাকবির-ধ্বনি বা আল্লাহর মহৎ ও বড়ত্বের বাক্য খুব প্রভাব ফেলে। কেননা, কোনো কিছুই আল্লাহর বড়ত্বের সমপর্যায়ের হতে পারে না। অতএব যখন মুসলিম তাকবির-ধ্বনি পাঠ করে; তখন তার এই ধ্বনি আগুন নেভাতে ও শয়তানকে কর্মচ্যূত করতে দারুণ প্রভাব ফেলে। ফলে আগুন সহজে নিভে যায়। আমরা ও আমাদের সঙ্গীরা এই পরীক্ষা (তাকবির পাঠ করে আগুন নেভানো) করে সফল হয়েছি।

জনপ্রিয় সংবাদ

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

সর্বশেষ সংবাদ

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

ভালুকায় দীপু চন্দ্র দাস হত্যার প্রতিবাদে বরিশালে মানববন্ধন

ভালুকায় দীপু চন্দ্র দাস হত্যার প্রতিবাদে বরিশালে মানববন্ধন

কাঁঠালিয়ায় লোকদেখানো অভিযানের পর ফের চালু পাঁচ অবৈধ ইটভাটা

কাঁঠালিয়ায় লোকদেখানো অভিযানের পর ফের চালু পাঁচ অবৈধ ইটভাটা

ধামইরহাটে ঢাকাগামী গাড়িতে মাদক পাচারের সময় গ্রেফতার ১

ধামইরহাটে ঢাকাগামী গাড়িতে মাদক পাচারের সময় গ্রেফতার ১

পটুয়াখালীতে বিএনপি ও ইসলামী আন্দোলন প্রার্থীর পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ

পটুয়াখালীতে বিএনপি ও ইসলামী আন্দোলন প্রার্থীর পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

সাতাশে রজবের রাতঃ প্রসিদ্ধ আছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মেরাজ এই রাতে হয়েছিল। প্রসিদ্ধ কথাটা এজন্য বলা হল যে, কোন মাসে এবং কোন তারিখে মেরাজ হয়েছিল এ ব্যাপারে প্রচুর মতভেদ আছে। প্রসিদ্ধ হল রজব মাসের ২৭ তারিখেই এটা হয়েছিল। মেরাজ হয়েছিল একথা কোরআনে এবং হাদীসে আছে, ইতিহাসেও রয়েছে। এটা সত্য ঘটনা। কিন্তু কোন তারিখে হয়েছিল সেটা নিয়ে মতভেদ আছে।

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

‘রজব’ হলো আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অনুগ্রহের মাস। রজব মাস বান্দার গুনাহ মাফের মাস। রজব মাসের সঙ্গে ইসলামের অতীত ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-রজব মাসে আকাশ পানে মেরাজে গমন করেছিলেন। হযরত নূহ (আ.) মহাপ্লাবনের আশঙ্কায় রজব মাসেই কিস্তিতে আরোহণ করেছিলেন। হযরত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের- কাছে রজব মাসেই প্রথম ওহি আসে। এছাড়া রজব হলো জান্নাতের

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

রসুলুল্লাহ সা. বলেন, ‘জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: হাদিস ১০৮৪) সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কোরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্ত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

নাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম। আম্মা বা‘দ। ইসলামী দাওয়াত মানবজাতীর পরিবর্তন ও হেদায়াতের জন্য প্রয়োজন। আর এই মানবজাতীর মঙ্গলের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা অসংখ্য নবী রাসুল এই পৃথিবীতে প্রেরন করছেন। সেই নবী রাসুল মানবজাতীর নিকট গিয়ে মহান প্রভূর পরিচয় তুলে ধরে ইসলামের পথে দাওয়াত দিয়েছেন। সৎকাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ প্রদান করাই ছিল নবী রাসুলদের কাজ। সকল নবীই তার উম্মতকে

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা