রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫৪ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী
হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী

প্রকাশ: ১৯ অক্টোবর ২০২৫, ১৫:৪৯

শেয়ার করুনঃ
জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত
জমাদিউল আউয়ালগুরুত্ব ও ফজিলত
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আরবের শীতকাল জমাদিউল আউয়াল। আরবি বর্ষপঞ্জি বা হিজরি সনের পঞ্চম মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউস সানি’, এটি হিজরি আরবি সনের ষষ্ঠ মাস। আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে এই মাস দুটি ‘জমাদিউল আউয়াল’ ও ‘জমাদিউস সানি’ নামে সমধিক পরিচিত।

এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জমাদা ও দ্বিতীয় জমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের দ্বিতীয় মাস। (আল মুনজিদ)। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন, ‘তুমি পর্বতমালা দেখছ, মনে করছ উহা স্থির অচল, অথচ তারা মেঘপুঞ্জের ন্যায় সঞ্চারমান। ইহা আল্লাহরই সৃষ্টি নৈপুণ্য, যিনি সমস্ত কিছুকে করেছেন সুষম। তোমরা যা করো সে সম্পর্কে তিনি সম্যক অবগত।’ (সুরা-২৭ নমল, আয়াত: ৮৮)।

শীত ও গ্রীষ্ম খোদা প্রদত্ত প্রকৃতির অবদান। এর প্রতিটিতে রয়েছে কুদরতের নিদর্শন ও নিগূঢ় রহস্য। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যেহেতু কুরাইশদের অনুরাগ রয়েছে! তাদের আগ্রহ আছে শীত ও গ্রীষ্মে ভ্রমণের। অতএব তাদের ইবাদত করা উচিত এই (কাবা) গৃহের রবের। যিনি তাহাদিগকে ক্ষুধায় অন্ন দান করেন এবং শঙ্কায় নিরাপত্তা দান করেন।’ (সুরা-১০৬ কুরাইশ, আয়াত: ১-৪)।

আরও

নামাজের প্রতি অবহেলা: দুনিয়া ও আখিরাতের সর্বনাশ

নামাজের প্রতি অবহেলা: দুনিয়া ও আখিরাতের সর্বনাশ
‘জমাদা’ শব্দের আভিধানিক অর্থ স্থির, অবিচল, দৃঢ়, কঠিন; জমাটবদ্ধ, নিস্তব্ধ, নীরব, নিথর, পাথর; শুষ্ক, খুষ্ক, নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য, বিশ্বস্ত: শীতল, শীতকাল, শীতবস্ত্র; কার্পণ্য, বদ্ধমুষ্টি; কিংকর্তব্যবিমূঢ়, অস্থির সময়, চিন্তাযুক্ত অবস্থা। যেহেতু আরব দেশে শীতকালে প্রচণ্ড শীতে জলীয় বাষ্প ঘনীভূত হয়ে তুষারে পরিণত হয় এবং তরল পানি জমে বরফে পরিণত হয়; জড় পদার্থ জমে কঠিন হয়ে যায়; উদ্ভিদ ও জীব নিথর হয়ে যায়; প্রাণীরা নীরব হয়ে যায়; তাই এই মাসকে এই নামে নামকরণ করা হয়েছে।

ইমাম আবু হানিফা (রা.) বলেন, ‘জমাদা’ হলো আরব দেশের শীতকাল, এটি বসন্তের নিকটবর্তী; গ্রীষ্মের পূর্বে। দুই ভূমির সীমানা বা দুই বাড়ির সীমানাকে এবং নিকট প্রতিবেশীকেও ‘জমাদা’ বলা হয়।

এ মাসের ফজিলত সম্পর্কে বিভিন্ন কিতাবে নানা বিষয় বর্ণিত আছে। নেক আমল ও সৎকর্ম দ্বারা সাধারণ সময়ও অসাধারণ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত হয়ে ওঠে। আমরা জানি, নতুন বছরে নির্ধারিত দোয়া পড়া হয় এবং নতুন মাসে নির্দিষ্ট দোয়া পড়া হয়। আসলে জীবনের প্রতিটি দিনই নতুন দিন, প্রতিটি সময়ই নতুন; তাই নেক আমলের মাধ্যমে সময়কে মূল্যবান করে তুলতে হবে

মূলত এই মাসের নামের মাঝে যেসব অর্থ বিদ্যমান তা তিন ভাগে বিভাজনযোগ্য। যথা: ইতিবাচক, নেতিবাচক ও মধ্যবর্তী বা ক্রান্তিকালীন। সুতরাং আমাদের করণীয় হবে ইতিবাচক অর্থে উদ্বুদ্ধ হয়ে বেশি বেশি নেক কাজ বা সৎকর্ম সম্পাদনে ব্রতী হওয়া। নেতিবাচক অর্থগুলো অনুধাবন করে নিজের মধ্যে থাকা সব নেতিবাচক অভ্যাস ও বৈশিষ্ট্য পরিত্যাগ করে ইতিবাচক কর্মকাণ্ডের প্রতি মনোনিবেশ করা। ক্রান্তিকাল বা অন্তর্বর্তীকাল বিবেচনা করে সদা সতর্ক ও সজাগ থাকা এবং ইতিবাচক পরিবর্তন ও সাফল্য লাভের জন্য সদা সক্রিয় থাকা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

বিশ্বাসে স্থিরতা: মুসলমানের জীবনের মূল ভিত্তি

বিশ্বাসে স্থিরতা: মুসলমানের জীবনের মূল ভিত্তি
এ মাসের আমল হলো নফল নামাজ, নফল রোজা, দান–খয়রাত ইত্যাদি। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পাশাপাশি পাঁচ ওয়াক্ত নফল নামাজ, তথা তাহাজ্জুদ, ইশরাক, চাশত, জাওয়াল ও আউয়াবিন নামাজ আদায় করা। কাজা রোজা থাকলে পুরা করা; মান্নত রোজা থাকলে তা আদায় করা। মাসের ১ তারিখ, ১০ তারিখ, ২৯ ও ৩০ তারিখ রোজা রাখা এবং চাঁদের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ ‘আইয়ামে বিদ’ বা শুভ্র সময়ের বাবা হজরত আদম (আ.)–এর সুন্নাত রোজা করা। সপ্তাহে প্রতি সোমবার, বৃহস্পতি ও শুক্রবার নফল রোজা পালন করা।

এ মাসের ফজিলত সম্পর্কে বিভিন্ন কিতাবে নানা বিষয় বর্ণিত আছে। নেক আমল ও সৎকর্ম দ্বারা সাধারণ সময়ও অসাধারণ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত হয়ে ওঠে। আমরা জানি নতুন বছরে নির্ধারিত দোয়া পড়া হয় এবং নতুন মাসে নির্দিষ্ট দোয়া পড়া হয়। আসলে জীবনের প্রতিটি দিনই নতুন দিন, প্রতিটি সময়ই নতুন; তাই নেক আমলের মাধ্যমে সময়কে মূল্যবান করে তুলতে হবে।

জিকির আজকার, দোয়া–কালাম, দরুদ ও সালাম, তাসবিহ তাহলিল, তাওবা ইস্তিগফার, খতম তিলাওয়াত, সদকা, খয়রাত ইত্যাদি আমলের মাধ্যমে মাস অতিবাহিত করলে নিশ্চিত এর বরকত, ফজিলত ও কল্যাণ লাভ হবে। অন্যথায় সময়ের অপচয়ের জন্য অনুতাপ ও অনুশোচনা করতে হবে।

হাদিস শরিফে আছে, পরকালে নেককার মুমিন জান্নাতিদের কোনো আফসোস থাকবে না; তাঁদের আফসোস থাকবে শুধু ওই সময়ের জন্য, যে সময়গুলো তারা নেক আমল ছাড়া অতিবাহিত করেছেন বা বেহুদা কাটিয়েছেন। (তিরমিজি)।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা যেন আমাদের সকলকে উপরোক্ত আলোচনার প্রতি আমল করার তাওফিক দান করেন আমীন।

লেখক: বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ লেখক ও কলামিস্ট হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী, সাবেক ইমাম ও খতিব কদমতলী মাজার জামে মসজিদ সিলেট।

সর্বশেষ সংবাদ

হাকিমপুরে বে-সরকারি শিক্ষক কর্মচারীদের ভূক্ষা মিছিল

হাকিমপুরে বে-সরকারি শিক্ষক কর্মচারীদের ভূক্ষা মিছিল

শ্রীমঙ্গলে আন্তর্জাতিক মানের প্লেয়ারদের রেস্টরুম নির্মাণ কাজ উদ্বোধন

শ্রীমঙ্গলে আন্তর্জাতিক মানের প্লেয়ারদের রেস্টরুম নির্মাণ কাজ উদ্বোধন

অক্টোবরের মধ্যেই জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে এনসিপি : রিজওয়ানা হাসান

অক্টোবরের মধ্যেই জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে এনসিপি : রিজওয়ানা হাসান

গণভোট ও পিআর দাবিতে ঐক্যবদ্ধ ইসলামী দল, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

গণভোট ও পিআর দাবিতে ঐক্যবদ্ধ ইসলামী দল, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

খালেদা-তারেকের জন্য বুলেটপ্রুফ গাড়ি আনছে বিএনপি

খালেদা-তারেকের জন্য বুলেটপ্রুফ গাড়ি আনছে বিএনপি

জনপ্রিয় সংবাদ

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

অপসাংবাদিকতা রোধে বরিশাল প্রেসক্লাবের জোরালো অবস্থান, অ্যাকশন কমিটি গঠন

অপসাংবাদিকতা রোধে বরিশাল প্রেসক্লাবের জোরালো অবস্থান, অ্যাকশন কমিটি গঠন

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

দেবীদ্বার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ড্রেনে মিলল নবজাতকের অর্ধগলিত মরদেহ

দেবীদ্বার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ড্রেনে মিলল নবজাতকের অর্ধগলিত মরদেহ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

জীবনের প্রতিটি বাঁকে মানুষ খোঁজে শান্তি, স্বস্তি ও তৃপ্তি। কিন্তু দুনিয়ার চাকচিক্যে সে শান্তি কোথাও পাওয়া যায় না। আধুনিক জীবনের ব্যস্ততা, লোভ ও প্রতিযোগিতা মানুষকে ক্লান্ত করে তুলছে প্রতিদিন। অথচ কুরআন বলছে, “জেনে রাখো, আল্লাহর স্মরণেই অন্তর প্রশান্তি লাভ করে।” (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। এই আয়াতের মধ্যেই রয়েছে মানুষের মনের সকল অশান্তির নিরাময়। আজকের সমাজে আমরা দেখি—অর্থ, পদমর্যাদা, খ্যাতি, সম্পর্ক—সবকিছু অর্জনের

আল্লাহর পথে ফিরছে বিশ্ব: ইসলাম গ্রহণের ঢেউ

আল্লাহর পথে ফিরছে বিশ্ব: ইসলাম গ্রহণের ঢেউ

বর্তমান বিশ্বে দ্রুতগতিতে ইসলাম গ্রহণের প্রবণতা বাড়ছে। ইউরোপ, আমেরিকা ও আফ্রিকাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে অসংখ্য মানুষ ইসলাম ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন। সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, গত এক বছরে শুধু ইউরোপেই প্রায় এক লাখের বেশি মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছেন। বিশেষ করে ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও নেদারল্যান্ডসে ইসলাম গ্রহণকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। সামাজিক বৈষম্য, মানসিক অশান্তি ও বস্তুবাদী জীবনের ক্লান্তি

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

আজকের বিশ্বজুড়ে চলমান সংঘাত, বৈষম্য ও অনৈতিকতার মধ্যে ইসলামের শিক্ষা মানবতার জন্য এক আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করছে। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে মানুষের প্রতি ভালোবাসা, ন্যায়বিচার ও সহমর্মিতার যে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা আজকের সমাজেও অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ইসলামের মূল শিক্ষা হচ্ছে শান্তি ও মানবকল্যাণ, যা প্রত্যেক মুসলমানের জীবনাচরণে প্রতিফলিত হওয়া উচিত। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন দেশে ইসলামিক চিন্তাধারার নবজাগরণ দেখা যাচ্ছে। ইন্দোনেশিয়ায় ‘গ্রিন

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

মানুষ জীবনের প্রয়োজনে প্রতিনিয়ত রিজিকের সন্ধানে ব্যস্ত থাকে। কেউ চাকরিজীবী, কেউ ব্যবসায়ী, আবার কেউ পরিশ্রমী শ্রমিক। কিন্তু ইসলাম শেখায়, রিজিকের প্রকৃত মালিক আল্লাহ তায়ালা। মানুষ যতই চেষ্টা করুক, আল্লাহর নির্ধারিত ভাগের বাইরে এক কণা রিজিকও অর্জন করতে পারে না। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “পৃথিবীতে কোনো জীবজন্তু নেই যার রিজিক আল্লাহর দায়িত্বে নয়” (সূরা হুদ, ৬)। এই আয়াত মানবজাতিকে এক অটুট নিশ্চয়তা

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

ইসলামে দোয়া একটি বিশেষ ইবাদত। দোয়ার মাধ্যমে বান্দা সরাসরি আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে, নিজের চাওয়া-পাওয়ার কথা প্রকাশ করে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “তোমাদের রব বলেছেন, আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব” (সূরা মুমিন: ৬০)। দোয়া আল্লাহর রহমত অর্জনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপায়, যা মানুষের অন্তরে শান্তি এনে দেয় এবং দুঃখ-দুর্দশা থেকে মুক্তি দেয়। নবী করিম (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মর্ম”