মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫২৯ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

শাবান মাসের মর্যাদাপূর্ণ তিন ঘটনা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৭ মার্চ ২০২৩, ১৬:৪৬

শেয়ার করুনঃ
শাবান মাসের মর্যাদাপূর্ণ তিন ঘটনা

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

হিজরি বছরের অষ্টম মাস ‘শাবান’। এটি নফল ইবাদত-বন্দেগির মাস। বিশেষ তিনটি ঘটনার কারণে মাসটি প্রসিদ্ধ। শাবান মাসে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অন্যান্য মাসের তুলনায় অধিক আমল করতেন। এ মাসের প্রসিদ্ধ তিনটি ঘটনা ও নবিজির আমল কী ছিল?

শাবান মাসের বিশেষ ঘটনা

আরও

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলামের ইতিহাসে শাবান মাসে বিশেষ তিনটি ঘটনা ঘটে, যা ছিল ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য বিশেষ মর্যাদা ও আকাঙ্ক্ষার বিষয়। তাহলো-

১. কেবলা পরিবর্তন

আরও

নামাজের প্রতি অবহেলা: দুনিয়া ও আখিরাতের সর্বনাশ

নামাজের প্রতি অবহেলা: দুনিয়া ও আখিরাতের সর্বনাশ

‘কেবলা পরিবর্তন’ ইসলামের ইতিহাসের সেরা ঘটনা। মদিনায় হিজরতের ১৬ মাস পরের এবং বদরের যুদ্ধের মাত্র দুই মাস আগের ঘটনা এটি। আকাঙ্ক্ষিত বরকতময় মূহূর্তটি ছিল- দ্বিতীয় হিজরি সনের শাবান মাস। মদিনা থেকে একটু দূরের একটি মসজিদে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবাদের নিয়ে বায়তুল মুকাদ্দাসের দিকে ফিরে জোহরের নামাজ আদায় করছিলেন । নবিজি নামাজে থাকাকালীন সময়ে আল্লাহ তাআলা কোরআনের আয়াত নাজিল করে কেবলা পরিবর্তনের নির্দেশ দেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-

قَدْ نَرَى تَقَلُّبَ وَجْهِكَ فِى السَّمَاءِ، فَلَنُوَلِّيَنَّكَ قِبْلَةً تَرْضَاهَا، فَوَلِّ وَجْهَكَ شَطْرَ المَسْجِدِ الحَرَامِ

‘নিশ্চয়ই আমি তোমাকে বার বার আকাশের দিকে তাকাতে দেখি। অতএব অবশ্যই আমি তোমাকে সেই কেবলার দিকেই ঘুরিয়ে দেব, যাকে তুমি পছন্দ করো। এখন তুমি মসজিদুল হারামের দিকে মুখ করো এবং তোমরা যেখানেই থাক, সেদিকেই মুখ করো।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৪৪)

এ কারণেই শাবান মাস একদিকে যেমন মুসলিম স্বাতন্ত্র্য ও ইসলামি ঐক্যের মাস, অন্যদিকে তেমনি কাবা শরিফ কেন্দ্রিক মুসলিম জাতীয়তা ও ভ্রাতৃত্ববোধে উজ্জীবিত হওয়ার মাস।

যে মসজিদটিতে এ ঘটনা ঘটেছিল, সেটি হলো- ‘মসজিদে কিবলাতাইন’। হজ ও ওমরা পালনকারীরা আজও সে মসজিদ জেয়ারত করেন। নামাজ পড়নে। মসজিদটির দুইটি মেহরাব বিপরীতমুখী।

২. নবিজির প্রতি দরুদ পড়ার নির্দেশ

হজরত মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি দরূদ পাঠের নির্দেশ দেওয়ার অসাধারণ আয়াতটি এ শাবান মাসেই অবতীর্ণ হয়। নবিজির প্রতি অগাধ ভক্তি-শ্রদ্ধা, প্রেম-ভালোবাসা দেখানোর মাসও এটি। এ মাসেই নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সবচেয়ে বেশি নফল ইবাদত-বন্দেগি করতেন। আল্লাহ তাআলা এ মাসেই নাজিল করেন-

اِنَّ اللّٰهَ وَ مَلٰٓئِکَتَهٗ یُصَلُّوۡنَ عَلَی النَّبِیِّ ؕ یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا صَلُّوۡا عَلَیۡهِ وَ سَلِّمُوۡا تَسۡلِیۡمًا

‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা নবীজির প্রতি পরিপূর্ণ রহমত নাজিল করেন, ফেরেশতারা নবীজির জন্য রহমত কামনা করেন; হে মুমিনগণ! তোমরাও তাঁর প্রতি দরূদ পাঠ করো এবং যথাযথভাবে সালাম পেশ করো।’ (সুরা আহজাব : আয়াত ৫৬)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

৩. রমজানের রোজার পালনের নির্দেশ

মদিনায় দ্বিতীয় হিজরির ১০ শাবান মুমিন মুসলমানের ওপর রমজানের রোজা ফরজ হয়। আল্লাহ তাআলা আয়াত নাজিল করেন-

شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِىٓ أُنزِلَ فِيهِ الْقُرْءَانُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنٰتٍ مِّنَ الْهُدٰى وَالْفُرْقَانِ ۚ فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ ۖ وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوْ عَلٰى سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ ۗ يُرِيدُ اللَّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ وَلِتُكْمِلُوا الْعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُوا اللَّهَ عَلٰى مَا هَدٰىكُمْ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ

‘রমজান মাস, এ মাসেই নাজিল করা হয়েছে কুরআন। মানুষের জন্য হেদায়েত, সৎপথের সুস্পষ্ট নিদর্শন এবং হক ও বাতিলের পার্থক্যকারী। অতএব তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এ মাস পাবে, সে যেন এ মাসে রোজা পালন করে। তবে কেউ রোগাক্রান্ত হলে অথবা সফরে থাকলে এ সংখ্যা অন্য সময় পূরণ করবে। আল্লাহ চান তোমাদের জন্য যা সহজ তা, আর তিনি চান না তোমাদের জন্য যা কষ্টকর তা, যেন তোমরা সংখ্যা পূর্ণ করো এবং আল্লাহর মহিমা ঘোষণা করো, তোমাদের সৎপথে পরিচালিত করার জন্য এবং যেন তোমরা শুকরিয়া আদায় করতে পার।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৫)

এরপর থেকেই মুসলিম উম্মাহর ওপর পুরো রমজান মাস রোজ রাখা ফরজ হয়ে যায়। সে থেকে মুমিন মুসলমান রমজানে মাসব্যাপী রোজা পালন করে আসছেন।

সুতরাং বিশেষ তিনটি ফজিলতপূর্ণ ঘটনার মাস শাবান। এর মধ্যে একটি সর্বোত্তম আমল। যার মাধ্যমে প্রকাশ পায় নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি অগাধ ভক্তি, শ্রদ্ধা ও প্রেম-ভালোবাসা।এ মাসের নফল ইবাদত নামাজ ও রোজা সুন্নতের অনুশীলনের অন্যতম মাধ্যম। নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ভালোবাসা পাওয়ার সেরা মাস। হাদিসে পাকে নবিজি বলেছেন-

হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে বলেছেন, ‘হে ছেলে! যদি সম্ভব হয তবে এভাবে সকাল-সন্ধ্যা অতিবাহিত করো, যেন কারও প্রতি তোমার অন্তরে হিংসা না থাকে; তবে তাই করো। এরপর বলেন, ‘এটাই আমার সুন্নত আদর্শ- যে ব্যক্তি আমার সুন্নত অনুসরণ করল, সে প্রকৃতপক্ষে আমাকে ভালোবাসলো; আর যে আমাকে ভালোবাসলো সে আমার সঙ্গেই জান্নাতে থাকবে।’ (তিরমিজি, মিশকাত)

শাবান মাসজুড়ে নবিজি পড়তেন-

اَللَّهُمَّ بَارَكْ لَنَا فِىْ شَعْبَانَ وَ بَلِّغْنَا رَمَضَان

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা বারাকলানা ফি শাবান ওয়া বাল্লিগনা রামাদান।’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! শাবান মাসকে আমাদের জন্য বরকতময় করুন এবং আমাদেরকে রমজানে পৌঁছে দিন।’আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে শাবান মাসজুড়ে নফল ইবাদত-বন্দেগি ও রোজা পালনের পাশাপাশি নবিজির প্রতি বেশি বেশি দরূদ পড়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

জামিনের আদেশ এখন এক ক্লিকেই পৌঁছাবে কারাগারে: আইন উপদেষ্টা

জামিনের আদেশ এখন এক ক্লিকেই পৌঁছাবে কারাগারে: আইন উপদেষ্টা

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্তি পেলো ৩ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি বন্দি

ইসরায়েলের কারাগার থেকে মুক্তি পেলো ৩ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি বন্দি

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

গোয়ালন্দে মোস্তফা মুন্সী'র পিতার ইন্তেকাল, শোক

গোয়ালন্দে মোস্তফা মুন্সী'র পিতার ইন্তেকাল, শোক

কুশিয়ারা নদী থেকে বালু শ্রমিকের লাশ উদ্ধার

কুশিয়ারা নদী থেকে বালু শ্রমিকের লাশ উদ্ধার

জনপ্রিয় সংবাদ

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

গাজায় যুদ্ধবিরতি উদ্যোগে প্রথম দফায় সমঝোতা, ট্রাম্প যাচ্ছেন মিশর

গাজায় যুদ্ধবিরতি উদ্যোগে প্রথম দফায় সমঝোতা, ট্রাম্প যাচ্ছেন মিশর

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায় এক জেলের ১৭ দিনের কারাদণ্ড

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায় এক জেলের ১৭ দিনের কারাদণ্ড

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

মানুষ জীবনের প্রয়োজনে প্রতিনিয়ত রিজিকের সন্ধানে ব্যস্ত থাকে। কেউ চাকরিজীবী, কেউ ব্যবসায়ী, আবার কেউ পরিশ্রমী শ্রমিক। কিন্তু ইসলাম শেখায়, রিজিকের প্রকৃত মালিক আল্লাহ তায়ালা। মানুষ যতই চেষ্টা করুক, আল্লাহর নির্ধারিত ভাগের বাইরে এক কণা রিজিকও অর্জন করতে পারে না। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “পৃথিবীতে কোনো জীবজন্তু নেই যার রিজিক আল্লাহর দায়িত্বে নয়” (সূরা হুদ, ৬)। এই আয়াত মানবজাতিকে এক অটুট নিশ্চয়তা

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

ইসলামে দোয়া একটি বিশেষ ইবাদত। দোয়ার মাধ্যমে বান্দা সরাসরি আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে, নিজের চাওয়া-পাওয়ার কথা প্রকাশ করে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “তোমাদের রব বলেছেন, আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব” (সূরা মুমিন: ৬০)। দোয়া আল্লাহর রহমত অর্জনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপায়, যা মানুষের অন্তরে শান্তি এনে দেয় এবং দুঃখ-দুর্দশা থেকে মুক্তি দেয়। নবী করিম (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মর্ম”

আল্লাহর উপর ভরসা রাখলে জীবন বদলে যায়

আল্লাহর উপর ভরসা রাখলে জীবন বদলে যায়

মানুষ জীবনে নানা রকম দুঃখ-কষ্ট, বিপদ-আপদ ও অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে। কখনও অর্থনৈতিক দুরবস্থা, কখনও শারীরিক অসুস্থতা, আবার কখনও সম্পর্ক বা কাজের সংকটে মানসিক ক্লান্তি আসে। কিন্তু এসব মুহূর্তে যে মানুষ আল্লাহর উপর দৃঢ়ভাবে ভরসা রাখে, সে কখনও একা থাকে না। কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা রাখে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট” (সূরা আত-তালাক, আয়াত ৩)। এই আয়াত শুধু

কঠিন সময়ে মুমিনের আসল শক্তি ‘সবর’

কঠিন সময়ে মুমিনের আসল শক্তি ‘সবর’

মানুষের জীবনে সুখ-দুঃখ, উত্থান-পতন অবশ্যম্ভাবী। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার বলেছেন যে তিনি মানুষকে পরীক্ষা করবেন কখনো ভয় দিয়ে, কখনো ক্ষুধা দিয়ে, কখনো ধন-সম্পদ বা প্রিয়জন হারানোর মাধ্যমে। কিন্তু এসব পরীক্ষায় মুমিনের সবচেয়ে বড় অস্ত্র হচ্ছে ‘সবর’ বা ধৈর্য। যে ব্যক্তি কঠিন সময়ে ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর ভরসা রাখে, সে কখনো পরাজিত হয় না। কারণ আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে

পবিত্র জুমার বার্তা: আল্লাহর রহমত ও মাফের দুয়ার আজ উন্মুক্ত

পবিত্র জুমার বার্তা: আল্লাহর রহমত ও মাফের দুয়ার আজ উন্মুক্ত

পবিত্র জুমার দিন মুসলমানদের জন্য এক অফুরন্ত বরকতের দিন। এ দিনটি অন্য সব দিনের চেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ। মহান আল্লাহ তায়ালা এই দিনের মধ্যে এমন কিছু রহস্য লুকিয়ে রেখেছেন, যা বান্দার জন্য দুনিয়া ও আখিরাতে মুক্তির চাবিকাঠি হতে পারে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “জুমার দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন কোনো মুসলমান নামাজে দণ্ডায়মান অবস্থায় আল্লাহর কাছে কিছু চায়, আল্লাহ তা