বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫২ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ইসলামে মানুষের সম্মান ও অধিকার

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৫:৩

শেয়ার করুনঃ
ইসলামে মানুষের সম্মান ও অধিকার
অধিকার
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আল্লাহ মানবজাতিকে সম্মানিত করেছেন তার মর্যাদা ও অধিকার রক্ষার মাধ্যমে। শুধু জীবনকালে নয়; বরং মৃত্যুর পর তাকে মর্যাদার অধিকারী করেছেন। ইসলামী আইনজ্ঞরা ইসলামী শরিয়তের যে মৌলিক পাঁচটি উদ্দেশ্য নির্ণয় করেছেন, তার চারটিই মানুষের পার্থিব অধিকার, সম্মান ও মর্যাদাসংশ্লিষ্ট এবং সাধারণভাবে সব মানুষের জন্য প্রযোজ্য। তা হলো, দ্বিনের সংরক্ষণ, জীবনের সংরক্ষণ, সম্মানের সংরক্ষণ, সম্পদের সংরক্ষণ ও বংশধারার সংরক্ষণ।

(তাওদিউল আহকাম মিন বুলুগিল মারাম : ১/৪৪)

আরও

শিক্ষাক্ষেত্রে নৈতিকতা ও ইসলামী দিকনির্দেশনা

শিক্ষাক্ষেত্রে নৈতিকতা ও ইসলামী দিকনির্দেশনা

 

সব মানুষই সম্মানিত

মানবজাতির এই সম্মান ও মর্যাদা সর্বজনীন। প্রতিটি মানুষ সে বিশ্বাসী হোক বা অবিশ্বাসী মৌলিক সম্মান ও অধিকারের ক্ষেত্রে সমান। পবিত্র কোরআনের বর্ণনা থেকেও ‘সাধারণ সম্মান সব মানুষের জন্য’ প্রমাণিত হয়। আল্লাহ বলেন, ‘আমি মানবজাতিকে সম্মানিত করেছি, তাকে কর্তৃত্ব দিয়েছি স্থলে ও জলে, তাদেরকে দিয়েছি উত্তম জীবিকা এবং তাদের শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি আমার সৃষ্টিজগতের অনেকের ওপর। ’ (সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত : ৭০)

আরও

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে মানুষকে সম্মান দিয়েছেন। হাদিসে এসেছে, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পাশ দিয়ে একটি লাশ নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। তিনি দাঁড়িয়ে গেলেন। তাঁকে বলা হলো, লাশটি একজন ইহুদির। রাসুল (সা.) বললেন, সে কি মানুষ নয়?’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৯৬১)

মৌলিক অধিকারে সবাই সমান

মানুষের সম্মানসংক্রান্ত আয়াতে আল্লাহ যেমন বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসীর মধ্যে পার্থক্য করেননি, তেমন মৌলিক অধিকারসংক্রান্তkalerkantho আয়াতেও তা করা হয়নি। আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ যাকে হত্যা করা নিষিদ্ধ করেছেন তাকে তোমরা আইনানুগ কারণ ছাড়া হত্যা কোরো না। ’ (সুরা আনআম, আয়াত : ১৫১)

এসব আয়াতের ভিত্তিতে ইসলামী আইনবেত্তারা বলেন, ‘মানুষ সত্তাগতভাবে সম্মানী। সুতরাং তাকে অপমান করা, তার প্রতি অবিচার করা, তার অধিকার নষ্ট করা, সম্মানহানি করা অন্য কোনো মানুষের জন্য বৈধ নয়। সবার প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করা আবশ্যক। ’ (https://bit.ly/33WAeBO)

জীবনের অধিকার সবার

আল্লাহ মুসলমানের রক্ত ও সম্পদের বিশেষ মর্যাদা দান করেছেন। তবে নিরাপদ জীবন যাপন ও বেঁচে থাকার অধিকার দিয়েছেন সব মানুষকেই। পবিত্র কোরআনে একজন মানুষের জীবনকে সমগ্র মানবজাতির জীবনের সঙ্গে তুলনা করে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি মানুষ হত্যা বা পৃথিবীতে ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর দায় ছাড়া কোনো মানুষকে হত্যা করল, সে যেন সব মানুষকে হত্যা করল। যে কোনো একজন মানুষের জীবন রক্ষা করল, সে যেন সব মানুষের জীবন রক্ষা করল। ’ (সুরা মায়িদা, আয়াত : ৩২)

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আল্লাহর কাছে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার চেয়ে একজন মুসলিমের খুন হওয়া গুরুতর। ’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১৩৯৫)

ভ্রূণ হত্যাও অপরাধ

মানুষের মতো মানব-ভ্রূণও ইসলামের দৃষ্টিতে সম্মানিত। ইসলাম শরিয়ত অনুমোদিত কারণ ছাড়া মানব-ভ্রূণ হত্যাকে নিষিদ্ধ করেছে। কেননা তা প্রকারান্তে মানব হত্যারই শামিল এবং মানব সত্তার প্রতি অসম্মান। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা অভাব-অনটনের ভয়ে তোমাদের সন্তানদের হত্যা করো না। ’ (সুরা আনআম, আয়াত : ১৫১)

আত্মহত্যা মনুষ্যত্বের প্রতি অসম্মান

ইসলামের দৃষ্টিতে আত্মহত্যা নিষিদ্ধ ও জঘন্যতম পাপ। কেননা আত্মহত্যার মাধ্যমে মানুষ নিজের প্রতি এবং তার স্রষ্টার প্রতি অসম্মান ও অনাস্থা প্রকাশ করে। আল্লাহ তার প্রতি যে সীমাহীন অনুগ্রহ করেছেন তা অস্বীকারের নামান্তর আত্মহত্যা। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা নিজেদের হত্যা কোরো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি অনুগ্রহশীল। কেউ সীমালঙ্ঘন করে অন্যায়ভাবে তা করলে আমি তাকে আগুনে পোড়াব। আর আল্লাহর জন্য তা সহজ। ’ (সুরা নিসা, আয়াত : ২৯-৩০)

মানুষকে ভয় দেখানো নিষিদ্ধ

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

রাসুলুল্লাহ (সা.) মানুষকে ভয় দেখাতে এবং শাসাতে নিষেধ করেছেন। কেননা তা মানুষের অধিকার ও মর্যাদার পরিপন্থী। তিনি বলেন, ‘কোনো মুসলিমের জন্য অন্য মুসলিমকে ভয় দেখানো বৈধ নয়। ’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫০০৪)

অন্য হাদিসে রাসুল (সা.) অন্যের প্রতি অস্ত্র তাক করতে বা অস্ত্র দিয়ে ইঙ্গিত করতে নিষেধ করেছেন।

মানুষ সাধারণভাবে ক্ষমাপ্রাপ্ত

ইসলামের দৃষ্টিতে মানুষ সাধারণভাবে ক্ষমাপ্রাপ্ত। ক্ষমা প্রদানের মাধ্যমে আল্লাহ মানবজাতিকে সম্মানিত করেছেন। তাই নিছক ধারণার বশে কাউকে অভিযুক্ত করা বা শাস্তি দেওয়া যাবে না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের সবাই ক্ষমাপ্রাপ্ত। কিন্তু অপরাধ প্রকাশকারীরা ছাড়া। ...’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬০৬৯)

নির্দোষ ও নিরপরাধ জীবন মানুষের অধিকার

নির্দোষ ও নিরপরাধ জীবনযাপন মানুষের অধিকার। কেউ তাকে ও তার সামাজিক অবস্থানকে কলুষিত করার অধিকার রাখে না। অন্যায়ভাবে মানুষের ওপর দোষ চাপানো এবং অন্যায় কাজে তাকে বাধ্য করা ইসলামের দৃষ্টিতে অপরাধ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা পুরুষ ও নারীদের কষ্ট দেয় এমন কোনো অপরাধের জন্য যা তারা করেনি, সে অপবাদ ও স্পষ্ট পাপের বোঝা বহন করবে। ’ (সুরা আহজাব, আয়াত : ৫৮)

এমনকি সন্দেহের ভিত্তিতে কাউকে দোষ স্বীকারে বাধ্য করাও ইসলামী দণ্ডবিধিতে নিষিদ্ধ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আমার উম্মতের ভুল-ত্রুটি ও যে কাজে তাদের বাধ্য করা হয়েছে তা মার্জনা করেছেন। ’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২০৪৫)

মৃত্যুর পরও মানুষ সম্মানিত

জীবিত অবস্থায় মানুষ যেমন সম্মানিত, মৃত্যুর পরও সে সম্মানের যোগ্য। ইসলাম মানুষের আল্লাহ প্রদত্ত সম্মান রক্ষার জন্য মৃত্যুর পর তাকে সুন্দরভাবে কাফন-দাফনের নির্দেশ দিয়েছে। এবং এমন সব কাজ থেকে নিষেধ করেছে যাতে তার প্রতি অসম্মান প্রকাশ পায়। যেমন, মানুষের লাশের অঙ্গহানি ও বিকৃতি করা, পরিত্যক্ত অবস্থায় তা ফেলে রাখা বা ঘৃণাবশত তা আগুনে পোড়ানো ইত্যাদি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা যখন তোমাদের কোনো ভাইকে কাফন পরিধান করাও তখন সুন্দরভাবে পরিধান করাবে। ’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৯৪৩)

তিনি আরো বলেছেন, ‘তোমরা মৃতদের গালি দিয়ো না। কেননা তারা তাদের কৃতকর্মের প্রতিদান পেয়ে গেছে। ’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৫১৬)

মানুষ দাস নয়

পৃথিবীর জীবন ও বাস্তবতার কারণে ইসলাম দাসপ্রথাকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করেনি। তবে দাসপ্রথার প্রতি নিরুৎসাহ করেছে। নানা প্রতিকূলতার কারণে কেউ দাসত্বের শিকার হলেও তার সঙ্গে দাসসুলভ আচরণ করতে নিষেধ করেছে। বরং মানুষ হিসেবে তার সম্মান, মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করতে বলেছে। প্রকৃতপক্ষে মানুষ আল্লাহর দাস এবং মানুষের সেবক। এ জন্য ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) বলতেন, ‘তোমরা কখন মানুষকে দাস বানিয়ে ফেললে, অথচ তারা স্বাধীন হিসেবে জন্মগ্রহণ করেছে। ’ (আল ইরহাবুদ-দুওয়ালি, পৃষ্ঠা ১৯৫)

মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব মানবিকতায়

মৌলিক অধিকার ও সম্মানে সব মানুষ সমান হলেও জ্ঞান, আল্লাহভীতি ও মানবিকতার দ্বারা মানুষ অন্যের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করতে পারে। আল্লাহ বলেন, ‘বলুন! যারা জানে এবং যারা জানে না তারা কি কখনো সমান হতে পারে? ’ (সুরা জুমার, আয়াত : ৯)

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী, সেই আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয়। ’ (আততারগিব, হাদিস : ২৬২৩)

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

২৪ ঘন্টা না যেতেই নেপালের বিপ্লব ছিনতাই, দাবি জেন-জি'র

২৪ ঘন্টা না যেতেই নেপালের বিপ্লব ছিনতাই, দাবি জেন-জি'র

পদ্মায় জেলের জালে ১৯ কেজির কাতল, ৪৪ হাজারে বিক্রি

পদ্মায় জেলের জালে ১৯ কেজির কাতল, ৪৪ হাজারে বিক্রি

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের সোনার বাজারে নতুন রেকর্ড দাম, ভরিতে বাড়ল কত

দেশের সোনার বাজারে নতুন রেকর্ড দাম, ভরিতে বাড়ল কত

রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ায় রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৮৯ বিলিয়ন ডলার

রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ায় রিজার্ভ বেড়ে ৩০.৮৯ বিলিয়ন ডলার

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

মৌলভীবাজারে চা-বাগানে নতুন সম্ভাবনা: গোলমরিচ চাষে আগ্রহ বাড়ছে

দেবীদ্বারে নিরাপত্তাহীন পুকুরে ঝরে গেল দুটি ফুটফুটে প্রাণ

দেবীদ্বারে নিরাপত্তাহীন পুকুরে ঝরে গেল দুটি ফুটফুটে প্রাণ

টানা রদবদল–বরখাস্তে অস্থিরতা, চাপে এনবিআর কর্মকর্তা

টানা রদবদল–বরখাস্তে অস্থিরতা, চাপে এনবিআর কর্মকর্তা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

শুক্রবারের দিন মুসলমানদের জন্য ইবাদত, দোয়া ও রহমতের পাশাপাশি সাদকা ও দানের জন্যও বিশেষ মর্যাদার দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মুসলমানের প্রতিটি ভালো কাজই সদকা” (মুসলিম)। আর শুক্রবারের দিন দান করলে এর সওয়াব অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি হয়। ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায় সাহাবিরা জুমার দিনে বিশেষভাবে দান করতে পছন্দ করতেন। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি উত্তম কাজ করবে, তার জন্য দশগুণ প্রতিদান