মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫২ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ইসলামে মানুষের সম্মান ও অধিকার

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৫:৩

শেয়ার করুনঃ
ইসলামে মানুষের সম্মান ও অধিকার

আল্লাহ মানবজাতিকে সম্মানিত করেছেন তার মর্যাদা ও অধিকার রক্ষার মাধ্যমে। শুধু জীবনকালে নয়; বরং মৃত্যুর পর তাকে মর্যাদার অধিকারী করেছেন। ইসলামী আইনজ্ঞরা ইসলামী শরিয়তের যে মৌলিক পাঁচটি উদ্দেশ্য নির্ণয় করেছেন, তার চারটিই মানুষের পার্থিব অধিকার, সম্মান ও মর্যাদাসংশ্লিষ্ট এবং সাধারণভাবে সব মানুষের জন্য প্রযোজ্য। তা হলো, দ্বিনের সংরক্ষণ, জীবনের সংরক্ষণ, সম্মানের সংরক্ষণ, সম্পদের সংরক্ষণ ও বংশধারার সংরক্ষণ।

(তাওদিউল আহকাম মিন বুলুগিল মারাম : ১/৪৪)

আরও

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

 

সব মানুষই সম্মানিত

মানবজাতির এই সম্মান ও মর্যাদা সর্বজনীন। প্রতিটি মানুষ সে বিশ্বাসী হোক বা অবিশ্বাসী মৌলিক সম্মান ও অধিকারের ক্ষেত্রে সমান। পবিত্র কোরআনের বর্ণনা থেকেও ‘সাধারণ সম্মান সব মানুষের জন্য’ প্রমাণিত হয়। আল্লাহ বলেন, ‘আমি মানবজাতিকে সম্মানিত করেছি, তাকে কর্তৃত্ব দিয়েছি স্থলে ও জলে, তাদেরকে দিয়েছি উত্তম জীবিকা এবং তাদের শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি আমার সৃষ্টিজগতের অনেকের ওপর। ’ (সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত : ৭০)

আরও

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা

রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে মানুষকে সম্মান দিয়েছেন। হাদিসে এসেছে, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পাশ দিয়ে একটি লাশ নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। তিনি দাঁড়িয়ে গেলেন। তাঁকে বলা হলো, লাশটি একজন ইহুদির। রাসুল (সা.) বললেন, সে কি মানুষ নয়?’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৯৬১)

অধিকার
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মৌলিক অধিকারে সবাই সমান

মানুষের সম্মানসংক্রান্ত আয়াতে আল্লাহ যেমন বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসীর মধ্যে পার্থক্য করেননি, তেমন মৌলিক অধিকারসংক্রান্তkalerkantho আয়াতেও তা করা হয়নি। আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ যাকে হত্যা করা নিষিদ্ধ করেছেন তাকে তোমরা আইনানুগ কারণ ছাড়া হত্যা কোরো না। ’ (সুরা আনআম, আয়াত : ১৫১)

এসব আয়াতের ভিত্তিতে ইসলামী আইনবেত্তারা বলেন, ‘মানুষ সত্তাগতভাবে সম্মানী। সুতরাং তাকে অপমান করা, তার প্রতি অবিচার করা, তার অধিকার নষ্ট করা, সম্মানহানি করা অন্য কোনো মানুষের জন্য বৈধ নয়। সবার প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করা আবশ্যক। ’ (https://bit.ly/33WAeBO)

জীবনের অধিকার সবার

আল্লাহ মুসলমানের রক্ত ও সম্পদের বিশেষ মর্যাদা দান করেছেন। তবে নিরাপদ জীবন যাপন ও বেঁচে থাকার অধিকার দিয়েছেন সব মানুষকেই। পবিত্র কোরআনে একজন মানুষের জীবনকে সমগ্র মানবজাতির জীবনের সঙ্গে তুলনা করে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি মানুষ হত্যা বা পৃথিবীতে ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর দায় ছাড়া কোনো মানুষকে হত্যা করল, সে যেন সব মানুষকে হত্যা করল। যে কোনো একজন মানুষের জীবন রক্ষা করল, সে যেন সব মানুষের জীবন রক্ষা করল। ’ (সুরা মায়িদা, আয়াত : ৩২)

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আল্লাহর কাছে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার চেয়ে একজন মুসলিমের খুন হওয়া গুরুতর। ’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১৩৯৫)

ভ্রূণ হত্যাও অপরাধ

মানুষের মতো মানব-ভ্রূণও ইসলামের দৃষ্টিতে সম্মানিত। ইসলাম শরিয়ত অনুমোদিত কারণ ছাড়া মানব-ভ্রূণ হত্যাকে নিষিদ্ধ করেছে। কেননা তা প্রকারান্তে মানব হত্যারই শামিল এবং মানব সত্তার প্রতি অসম্মান। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা অভাব-অনটনের ভয়ে তোমাদের সন্তানদের হত্যা করো না। ’ (সুরা আনআম, আয়াত : ১৫১)

আত্মহত্যা মনুষ্যত্বের প্রতি অসম্মান

ইসলামের দৃষ্টিতে আত্মহত্যা নিষিদ্ধ ও জঘন্যতম পাপ। কেননা আত্মহত্যার মাধ্যমে মানুষ নিজের প্রতি এবং তার স্রষ্টার প্রতি অসম্মান ও অনাস্থা প্রকাশ করে। আল্লাহ তার প্রতি যে সীমাহীন অনুগ্রহ করেছেন তা অস্বীকারের নামান্তর আত্মহত্যা। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা নিজেদের হত্যা কোরো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি অনুগ্রহশীল। কেউ সীমালঙ্ঘন করে অন্যায়ভাবে তা করলে আমি তাকে আগুনে পোড়াব। আর আল্লাহর জন্য তা সহজ। ’ (সুরা নিসা, আয়াত : ২৯-৩০)

মানুষকে ভয় দেখানো নিষিদ্ধ

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

রাসুলুল্লাহ (সা.) মানুষকে ভয় দেখাতে এবং শাসাতে নিষেধ করেছেন। কেননা তা মানুষের অধিকার ও মর্যাদার পরিপন্থী। তিনি বলেন, ‘কোনো মুসলিমের জন্য অন্য মুসলিমকে ভয় দেখানো বৈধ নয়। ’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৫০০৪)

অন্য হাদিসে রাসুল (সা.) অন্যের প্রতি অস্ত্র তাক করতে বা অস্ত্র দিয়ে ইঙ্গিত করতে নিষেধ করেছেন।

মানুষ সাধারণভাবে ক্ষমাপ্রাপ্ত

ইসলামের দৃষ্টিতে মানুষ সাধারণভাবে ক্ষমাপ্রাপ্ত। ক্ষমা প্রদানের মাধ্যমে আল্লাহ মানবজাতিকে সম্মানিত করেছেন। তাই নিছক ধারণার বশে কাউকে অভিযুক্ত করা বা শাস্তি দেওয়া যাবে না। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের সবাই ক্ষমাপ্রাপ্ত। কিন্তু অপরাধ প্রকাশকারীরা ছাড়া। ...’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬০৬৯)

নির্দোষ ও নিরপরাধ জীবন মানুষের অধিকার

নির্দোষ ও নিরপরাধ জীবনযাপন মানুষের অধিকার। কেউ তাকে ও তার সামাজিক অবস্থানকে কলুষিত করার অধিকার রাখে না। অন্যায়ভাবে মানুষের ওপর দোষ চাপানো এবং অন্যায় কাজে তাকে বাধ্য করা ইসলামের দৃষ্টিতে অপরাধ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা পুরুষ ও নারীদের কষ্ট দেয় এমন কোনো অপরাধের জন্য যা তারা করেনি, সে অপবাদ ও স্পষ্ট পাপের বোঝা বহন করবে। ’ (সুরা আহজাব, আয়াত : ৫৮)

এমনকি সন্দেহের ভিত্তিতে কাউকে দোষ স্বীকারে বাধ্য করাও ইসলামী দণ্ডবিধিতে নিষিদ্ধ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আমার উম্মতের ভুল-ত্রুটি ও যে কাজে তাদের বাধ্য করা হয়েছে তা মার্জনা করেছেন। ’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২০৪৫)

মৃত্যুর পরও মানুষ সম্মানিত

জীবিত অবস্থায় মানুষ যেমন সম্মানিত, মৃত্যুর পরও সে সম্মানের যোগ্য। ইসলাম মানুষের আল্লাহ প্রদত্ত সম্মান রক্ষার জন্য মৃত্যুর পর তাকে সুন্দরভাবে কাফন-দাফনের নির্দেশ দিয়েছে। এবং এমন সব কাজ থেকে নিষেধ করেছে যাতে তার প্রতি অসম্মান প্রকাশ পায়। যেমন, মানুষের লাশের অঙ্গহানি ও বিকৃতি করা, পরিত্যক্ত অবস্থায় তা ফেলে রাখা বা ঘৃণাবশত তা আগুনে পোড়ানো ইত্যাদি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা যখন তোমাদের কোনো ভাইকে কাফন পরিধান করাও তখন সুন্দরভাবে পরিধান করাবে। ’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৯৪৩)

তিনি আরো বলেছেন, ‘তোমরা মৃতদের গালি দিয়ো না। কেননা তারা তাদের কৃতকর্মের প্রতিদান পেয়ে গেছে। ’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৫১৬)

মানুষ দাস নয়

পৃথিবীর জীবন ও বাস্তবতার কারণে ইসলাম দাসপ্রথাকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করেনি। তবে দাসপ্রথার প্রতি নিরুৎসাহ করেছে। নানা প্রতিকূলতার কারণে কেউ দাসত্বের শিকার হলেও তার সঙ্গে দাসসুলভ আচরণ করতে নিষেধ করেছে। বরং মানুষ হিসেবে তার সম্মান, মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করতে বলেছে। প্রকৃতপক্ষে মানুষ আল্লাহর দাস এবং মানুষের সেবক। এ জন্য ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) বলতেন, ‘তোমরা কখন মানুষকে দাস বানিয়ে ফেললে, অথচ তারা স্বাধীন হিসেবে জন্মগ্রহণ করেছে। ’ (আল ইরহাবুদ-দুওয়ালি, পৃষ্ঠা ১৯৫)

মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব মানবিকতায়

মৌলিক অধিকার ও সম্মানে সব মানুষ সমান হলেও জ্ঞান, আল্লাহভীতি ও মানবিকতার দ্বারা মানুষ অন্যের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করতে পারে। আল্লাহ বলেন, ‘বলুন! যারা জানে এবং যারা জানে না তারা কি কখনো সমান হতে পারে? ’ (সুরা জুমার, আয়াত : ৯)

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী, সেই আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয়। ’ (আততারগিব, হাদিস : ২৬২৩)

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে ওজনস্কেলে অনিয়ম, ইউএনও বরাবর এলাকাবাসীর অভিযোগ

গোয়ালন্দে ওজনস্কেলে অনিয়ম, ইউএনও বরাবর এলাকাবাসীর অভিযোগ

হাদি গুলিবিদ্ধ: প্রতিবাদে কাল সারাদেশে বিক্ষোভ বিএনপির

হাদি গুলিবিদ্ধ: প্রতিবাদে কাল সারাদেশে বিক্ষোভ বিএনপির

হাদিকে গুলি, সিসিটিভি ফুটেজে যা দেখা গেছে

হাদিকে গুলি, সিসিটিভি ফুটেজে যা দেখা গেছে

হাদি ইস্যুতে সরকারের সর্বোচ্চ উদ্যোগ, পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

হাদি ইস্যুতে সরকারের সর্বোচ্চ উদ্যোগ, পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধের প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে সড়ক অবরোধ

ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধের প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে সড়ক অবরোধ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

‘রজব’ হলো আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অনুগ্রহের মাস। রজব মাস বান্দার গুনাহ মাফের মাস। রজব মাসের সঙ্গে ইসলামের অতীত ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-রজব মাসে আকাশ পানে মেরাজে গমন করেছিলেন। হযরত নূহ (আ.) মহাপ্লাবনের আশঙ্কায় রজব মাসেই কিস্তিতে আরোহণ করেছিলেন। হযরত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের- কাছে রজব মাসেই প্রথম ওহি আসে। এছাড়া রজব হলো জান্নাতের

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

রসুলুল্লাহ সা. বলেন, ‘জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: হাদিস ১০৮৪) সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কোরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্ত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

নাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম। আম্মা বা‘দ। ইসলামী দাওয়াত মানবজাতীর পরিবর্তন ও হেদায়াতের জন্য প্রয়োজন। আর এই মানবজাতীর মঙ্গলের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা অসংখ্য নবী রাসুল এই পৃথিবীতে প্রেরন করছেন। সেই নবী রাসুল মানবজাতীর নিকট গিয়ে মহান প্রভূর পরিচয় তুলে ধরে ইসলামের পথে দাওয়াত দিয়েছেন। সৎকাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ প্রদান করাই ছিল নবী রাসুলদের কাজ। সকল নবীই তার উম্মতকে

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আরবি বর্ষপঞ্জির হিজরি সনের ষষ্ঠ মাস হলো জমাদিউস সানি। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এটি হিজরি সনের পঞ্চম মাস। এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জুমাদা ও দ্বিতীয় জুমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের দ্বিতীয় মাস। আরবে তৎকালে এই দুই মাস ছিল শীতকাল। আরবিতে মাস দুটির নাম হলো ‘আল জুমাদাল উলা’ ও ‘আল

সর্বশেষ সংবাদ

আইপিএল নিলামে মুস্তাফিজের ইতিহাস গড়া দামে উত্থান

আইপিএল নিলামে মুস্তাফিজের ইতিহাস গড়া দামে উত্থান

বিজয় দিবসে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে ব্যতিক্রমী ফুটবল খেলা

বিজয় দিবসে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে ব্যতিক্রমী ফুটবল খেলা

খালেদা জিয়া দেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির একজন শীর্ষ ব্যক্তিত্ব: ড. ইউনূস

খালেদা জিয়া দেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির একজন শীর্ষ ব্যক্তিত্ব: ড. ইউনূস

টেকনাফে বিএনপির বিজয় সভায় উন্নয়নের অঙ্গীকার

টেকনাফে বিএনপির বিজয় সভায় উন্নয়নের অঙ্গীকার

হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের কাউকেই ছাড় নয়: ড. ইউনূস

হাদির ওপর হামলায় জড়িতদের কাউকেই ছাড় নয়: ড. ইউনূস