শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫৯ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ভয় ও মৃত্যু সম্পর্কে কোরআনের নির্দেশ কী?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২ জানুয়ারি ২০২২, ১৬:১৪

শেয়ার করুনঃ
ভয় ও মৃত্যু সম্পর্কে কোরআনের নির্দেশ কী?

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

কোরআনুল কারিমে মহান আল্লাহ ঈমানদারদের উদ্দেশ্য করে দুটি নির্দেশ দিয়েছেন। প্রথমটি হলো আল্লাহকে ভয় করার নির্দেশ আর দ্বিতীয়টি হলো- মুসলিম হওয়া ছাড়া মৃত্যুবরণ না করার নির্দেশ। কী আশ্চর্যজনক ব্যাপার! আল্লাহ তাআলা এ দুটি নির্দেশ ঈমানদারদের লক্ষ্য করে দিয়েছেন। তাহলে কি ঈমানদাররা আল্লাহকে ভয় করে না? আবার তারা কি মুসলিম নয়?

আগের কয়েকটি আয়াতে আল্লাহ তাআলা ঈমানদারদের এ মর্মে সতর্ক করেছিলেন যে, আহলে কিতাব তথা ইয়াহুদি-খ্রিস্টান ও অন্যান্য লোক মুসলমানদের পথভ্রষ্ট করতে চায়। মুসলমানরা যেন সজ্ঞানে তাদের এ পথভ্রষ্টতা থেকে আত্মরক্ষা করতে পারে সে কারণে মহান আল্লাহ এ আয়াতে একটি বিশেষ মূলনীতি ঘোষণা করেছেন। আর তাহলো- তাকওয়া তথা আল্লাহকে ভয় করা। আল্লাহ তাআলা ঈমানদারদের উদ্দেশ্যে ঘোষণা করেন-

আরও

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ حَقَّ تُقٰتِهٖ وَ لَا تَمُوۡتُنَّ اِلَّا وَ اَنۡتُمۡ مُّسۡلِمُوۡنَ

‘হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা আল্লাহকে যথাযথভাবে ভয় করো এবং তোমরা (মুসলিম) আত্মসমর্পণকারী না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১০২)

আরও

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

আল্লাহকে যথাযথভাবে ভয় করার মর্মার্থ কী?

আল্লাহকে ভয় করার মতো ভয় করার অর্থ হলো- ইসলামের যাবতীয় বিধান কোরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনা অনুযায়ী যথাযথভাবে মেনে চলা। ইসলামের আবশ্যক কাজগুলো সম্পূর্ণভাবে পালন করা। আর যত নিষিদ্ধ বস্তু আছে, তা থেকে বিরত থাকা। এমনকি ইসলামে নিষিদ্ধ কাজগুলোর ধারে-কাছেও না যাওয়া।’

আল্লাহ তাআলা যখন এ আয়াত নাজিল করেন, তখন সাহাবায়ে কেরাম সবচেয়ে বেশি বিচলিত হয়ে পড়েন। তখন মহান আল্লাহ আয়াত নাজিল করেন এভাবে আশ্বস্ত করেন যে-

فَاتَّقُوا اللهَ مَا اسْتَطَعْتُمْ

‘তোমরা তোমাদের সাধ্যমত আল্লাহকে ভয় কর।’

তবে এই আয়াত কোনোভাবই আগের আয়াতের হুকুমকে রহিতকারী নয়; বরং আল্লাহকে তাঁর বিধান পালনে যথাযথভাবেই ভয় করতে হবে। এ আয়াতটি নাজিল করে পেরেশানি হালকা করা হয়েছে। সুতরাং ফাতহুল কাদিরে এ আয়াতের অর্থ এভাবে করার কথা এসেছে-

اتَّقُوا اللهَ حَقَّ تُقَاتِهِ مَاسْتَطَعْتُمْ

‘আল্লাহকে সে ভাবেই ভয় কর, যেভাবে স্বীয় সাধ্যমত তাঁকে ভয় করা উচিত।’ (আহসানুল বয়ান)

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, আল্লাহর ভয় অর্জনের হক যথাযথ আদায় করা। আল্লাহকে সেভাবে ভয় করা; যেভাবে ভয় করা আল্লাহর হক। আল্লাহকে ভয় করার হক হলো-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

‘প্রত্যেক কাজে আল্লাহর আনুগত্য করা, আনুগত্যের বিপরীতে কোনো কাজ না করা, আল্লাহকে সর্বদা স্মরণে রাখা। কখনো ভুলে না হওয়া এবং সব সময় আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। কোনো কাজে অকৃতজ্ঞ না হওয়া।’ (ইবনে কাছির)

মুসলিম না হয়ে মৃত্যুবরণ না করা

আয়াতের দ্বিতীয়াংশে আল্লাহর নির্দেশ হলো- ‘আর তোমরা মুসলিম (পরিপূর্ণ আত্মসমর্পণকারী) না হয়ে কোনো অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো না।’এ নির্দেশ থেকে তাকওয়ার বিষয়টি সুস্পষ্ট যে-‘পূর্ণ ইসলামই প্রকৃতপক্ষে তাকওয়া। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পূর্ণ আনুগত্য করা এবং তাঁর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার নামই হচ্ছে তাকওয়া অবলম্বন।

তাই আয়াতের শেষে মুসলিম না হয়ে যেন কারও মৃত্যু না হয়; তার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। আয়াতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, তোমাদের মৃত্যু ইসলামের উপরই হতে হবে। ইসলাম ব্যতীত অন্য কোনো অবস্থায় মৃত্যু আসা উচিত নয়। তাহলে প্রশ্ন আসতে পারে যে- মৃত্যু কি কারো ইচ্ছাধীন? না মৃত্যু কারোরই ইচ্ছাধীন নয়। যে কোনো সময়, যে কোনো অবস্থায় মৃত্যু আসতে পারে। তাই আয়াতের নির্দেশ সম্পর্কে হাদিসে এসেছে-

‘তোমরা যে অবস্থায় জীবন অতিবাহিত করবে, সে অবস্থায়ই মৃত্যু আসবে এবং যে অবস্থায় মৃত্যু হবে সে অবস্থায়ই হাশরের ময়দানে সমবেত হবে।’সুতরাং যে ব্যক্তি ইসলামের উপর জীবন অতিবাহিত করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ এবং সাধ্যমতো ইসলামের আদেশ-নিষেধ অনুসারে কাজ করে; আল্লাহর ইচ্ছায় তার মৃত্যু ইসলামের ওপরই হবে।

মনে রাখতে হবে

দুনিয়াতে প্রত্যেক ঈমানদারের অবস্থান হবে আশা-নিরাশার মধ্যে। সে একদিকে যেমন আল্লাহর রহমতের কথা স্মরণ করে নাজাতের আশা করবে; অপরদিকে আল্লাহর শাস্তির কথা স্মরণ করে জাহান্নামে যাওয়ার ভয় করবে। কিন্তু মৃত্যুর সময় আল্লাহ তাআলা সম্পর্কে তাকে সুধারণা নিয়েই মরতে হবে। তাইতো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-

‘তোমাদের কেউ যেন আল্লাহ সম্পর্কে সুধারণা করা ছাড়া মারা না যায়।’ (মুসলিম) অর্থাৎ মৃত্যুর সময় তার আশা থাকবে যে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করবেন।’আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে কোরআনের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী আল্লাহকে ভয় করার তাওফিক দান করুন। আল্লাহকে ভয় করার মাধ্যমে মুসলিম হয়ে মৃত্যুবরণ করার তাওফিক দান করুন। পরকালের মুক্তি ও সফলতা দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

শ্রীমঙ্গলের ভৈরব বাজারে প্রাণীর মেলা, শতবর্ষের ঐতিহ্য জিইয়ে রাখছে গ্রামীণ হাট

শ্রীমঙ্গলের ভৈরব বাজারে প্রাণীর মেলা, শতবর্ষের ঐতিহ্য জিইয়ে রাখছে গ্রামীণ হাট

লেনদেন বিরোধে এনসিপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ১

লেনদেন বিরোধে এনসিপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ১

পাহাড়ি ডেরায় মানবপাচার চক্রের আস্তানা উচ্ছেদ, নারী ও শিশুসহ উদ্ধার ৪৪

পাহাড়ি ডেরায় মানবপাচার চক্রের আস্তানা উচ্ছেদ, নারী ও শিশুসহ উদ্ধার ৪৪

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই সনদে সই না করেও নীতিগত অবস্থানে অটল এনসিপি

জুলাই সনদে সই না করেও নীতিগত অবস্থানে অটল এনসিপি

বিমানবন্দর আগুনে রপ্তানি খাতের ক্ষতি ১০০ কোটি টাকা ছাড়াতে পারে

বিমানবন্দর আগুনে রপ্তানি খাতের ক্ষতি ১০০ কোটি টাকা ছাড়াতে পারে

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

বন্ধ বিমান ওঠানামা, সরিয়ে নেয়া হচ্ছে উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা ফ্লাইট

বন্ধ বিমান ওঠানামা, সরিয়ে নেয়া হচ্ছে উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা ফ্লাইট

শাহজালাল বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে থমকে গেল আকাশপথ

শাহজালাল বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে থমকে গেল আকাশপথ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

দুনিয়ার জীবন আল্লাহর একটি পরীক্ষা। এখানে ধন-সম্পদ, সম্মান, কষ্ট কিংবা সুখ সবকিছুই মানুষকে যাচাই করার উপকরণ। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে, আল্লাহ তার জন্য সহজ পথ করে দেন।” (সূরা লাইল, আয়াত ৫-৭)। অর্থাৎ, মুমিনের জন্য সফলতার মাপকাঠি হচ্ছে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন, পার্থিব অর্জন নয়। এই বিষয়টি আজকের সমাজে বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক। মানুষ আজ বস্তুবাদে এতটাই ডুবে গেছে যে,

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আরবের শীতকাল জমাদিউল আউয়াল। আরবি বর্ষপঞ্জি বা হিজরি সনের পঞ্চম মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউস সানি’, এটি হিজরি আরবি সনের ষষ্ঠ মাস। আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে এই মাস দুটি ‘জমাদিউল আউয়াল’ ও ‘জমাদিউস সানি’ নামে সমধিক পরিচিত। এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জমাদা ও দ্বিতীয় জমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

জীবনের প্রতিটি বাঁকে মানুষ খোঁজে শান্তি, স্বস্তি ও তৃপ্তি। কিন্তু দুনিয়ার চাকচিক্যে সে শান্তি কোথাও পাওয়া যায় না। আধুনিক জীবনের ব্যস্ততা, লোভ ও প্রতিযোগিতা মানুষকে ক্লান্ত করে তুলছে প্রতিদিন। অথচ কুরআন বলছে, “জেনে রাখো, আল্লাহর স্মরণেই অন্তর প্রশান্তি লাভ করে।” (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। এই আয়াতের মধ্যেই রয়েছে মানুষের মনের সকল অশান্তির নিরাময়। আজকের সমাজে আমরা দেখি—অর্থ, পদমর্যাদা, খ্যাতি, সম্পর্ক—সবকিছু অর্জনের