বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৩ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ভয় ও মৃত্যু সম্পর্কে কোরআনের নির্দেশ কী?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২ জানুয়ারি ২০২২, ১৬:১৪

শেয়ার করুনঃ
ভয় ও মৃত্যু সম্পর্কে কোরআনের নির্দেশ কী?

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

কোরআনুল কারিমে মহান আল্লাহ ঈমানদারদের উদ্দেশ্য করে দুটি নির্দেশ দিয়েছেন। প্রথমটি হলো আল্লাহকে ভয় করার নির্দেশ আর দ্বিতীয়টি হলো- মুসলিম হওয়া ছাড়া মৃত্যুবরণ না করার নির্দেশ। কী আশ্চর্যজনক ব্যাপার! আল্লাহ তাআলা এ দুটি নির্দেশ ঈমানদারদের লক্ষ্য করে দিয়েছেন। তাহলে কি ঈমানদাররা আল্লাহকে ভয় করে না? আবার তারা কি মুসলিম নয়?

আগের কয়েকটি আয়াতে আল্লাহ তাআলা ঈমানদারদের এ মর্মে সতর্ক করেছিলেন যে, আহলে কিতাব তথা ইয়াহুদি-খ্রিস্টান ও অন্যান্য লোক মুসলমানদের পথভ্রষ্ট করতে চায়। মুসলমানরা যেন সজ্ঞানে তাদের এ পথভ্রষ্টতা থেকে আত্মরক্ষা করতে পারে সে কারণে মহান আল্লাহ এ আয়াতে একটি বিশেষ মূলনীতি ঘোষণা করেছেন। আর তাহলো- তাকওয়া তথা আল্লাহকে ভয় করা। আল্লাহ তাআলা ঈমানদারদের উদ্দেশ্যে ঘোষণা করেন-

আরও

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰهَ حَقَّ تُقٰتِهٖ وَ لَا تَمُوۡتُنَّ اِلَّا وَ اَنۡتُمۡ مُّسۡلِمُوۡنَ

‘হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা আল্লাহকে যথাযথভাবে ভয় করো এবং তোমরা (মুসলিম) আত্মসমর্পণকারী না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১০২)

আরও

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

আল্লাহকে যথাযথভাবে ভয় করার মর্মার্থ কী?

আল্লাহকে ভয় করার মতো ভয় করার অর্থ হলো- ইসলামের যাবতীয় বিধান কোরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনা অনুযায়ী যথাযথভাবে মেনে চলা। ইসলামের আবশ্যক কাজগুলো সম্পূর্ণভাবে পালন করা। আর যত নিষিদ্ধ বস্তু আছে, তা থেকে বিরত থাকা। এমনকি ইসলামে নিষিদ্ধ কাজগুলোর ধারে-কাছেও না যাওয়া।’

আল্লাহ তাআলা যখন এ আয়াত নাজিল করেন, তখন সাহাবায়ে কেরাম সবচেয়ে বেশি বিচলিত হয়ে পড়েন। তখন মহান আল্লাহ আয়াত নাজিল করেন এভাবে আশ্বস্ত করেন যে-

فَاتَّقُوا اللهَ مَا اسْتَطَعْتُمْ

‘তোমরা তোমাদের সাধ্যমত আল্লাহকে ভয় কর।’

তবে এই আয়াত কোনোভাবই আগের আয়াতের হুকুমকে রহিতকারী নয়; বরং আল্লাহকে তাঁর বিধান পালনে যথাযথভাবেই ভয় করতে হবে। এ আয়াতটি নাজিল করে পেরেশানি হালকা করা হয়েছে। সুতরাং ফাতহুল কাদিরে এ আয়াতের অর্থ এভাবে করার কথা এসেছে-

اتَّقُوا اللهَ حَقَّ تُقَاتِهِ مَاسْتَطَعْتُمْ

‘আল্লাহকে সে ভাবেই ভয় কর, যেভাবে স্বীয় সাধ্যমত তাঁকে ভয় করা উচিত।’ (আহসানুল বয়ান)

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, আল্লাহর ভয় অর্জনের হক যথাযথ আদায় করা। আল্লাহকে সেভাবে ভয় করা; যেভাবে ভয় করা আল্লাহর হক। আল্লাহকে ভয় করার হক হলো-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

‘প্রত্যেক কাজে আল্লাহর আনুগত্য করা, আনুগত্যের বিপরীতে কোনো কাজ না করা, আল্লাহকে সর্বদা স্মরণে রাখা। কখনো ভুলে না হওয়া এবং সব সময় আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। কোনো কাজে অকৃতজ্ঞ না হওয়া।’ (ইবনে কাছির)

মুসলিম না হয়ে মৃত্যুবরণ না করা

আয়াতের দ্বিতীয়াংশে আল্লাহর নির্দেশ হলো- ‘আর তোমরা মুসলিম (পরিপূর্ণ আত্মসমর্পণকারী) না হয়ে কোনো অবস্থায় মৃত্যুবরণ করো না।’এ নির্দেশ থেকে তাকওয়ার বিষয়টি সুস্পষ্ট যে-‘পূর্ণ ইসলামই প্রকৃতপক্ষে তাকওয়া। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পূর্ণ আনুগত্য করা এবং তাঁর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার নামই হচ্ছে তাকওয়া অবলম্বন।

তাই আয়াতের শেষে মুসলিম না হয়ে যেন কারও মৃত্যু না হয়; তার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। আয়াতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, তোমাদের মৃত্যু ইসলামের উপরই হতে হবে। ইসলাম ব্যতীত অন্য কোনো অবস্থায় মৃত্যু আসা উচিত নয়। তাহলে প্রশ্ন আসতে পারে যে- মৃত্যু কি কারো ইচ্ছাধীন? না মৃত্যু কারোরই ইচ্ছাধীন নয়। যে কোনো সময়, যে কোনো অবস্থায় মৃত্যু আসতে পারে। তাই আয়াতের নির্দেশ সম্পর্কে হাদিসে এসেছে-

‘তোমরা যে অবস্থায় জীবন অতিবাহিত করবে, সে অবস্থায়ই মৃত্যু আসবে এবং যে অবস্থায় মৃত্যু হবে সে অবস্থায়ই হাশরের ময়দানে সমবেত হবে।’সুতরাং যে ব্যক্তি ইসলামের উপর জীবন অতিবাহিত করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ এবং সাধ্যমতো ইসলামের আদেশ-নিষেধ অনুসারে কাজ করে; আল্লাহর ইচ্ছায় তার মৃত্যু ইসলামের ওপরই হবে।

মনে রাখতে হবে

দুনিয়াতে প্রত্যেক ঈমানদারের অবস্থান হবে আশা-নিরাশার মধ্যে। সে একদিকে যেমন আল্লাহর রহমতের কথা স্মরণ করে নাজাতের আশা করবে; অপরদিকে আল্লাহর শাস্তির কথা স্মরণ করে জাহান্নামে যাওয়ার ভয় করবে। কিন্তু মৃত্যুর সময় আল্লাহ তাআলা সম্পর্কে তাকে সুধারণা নিয়েই মরতে হবে। তাইতো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-

‘তোমাদের কেউ যেন আল্লাহ সম্পর্কে সুধারণা করা ছাড়া মারা না যায়।’ (মুসলিম) অর্থাৎ মৃত্যুর সময় তার আশা থাকবে যে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করবেন।’আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে কোরআনের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী আল্লাহকে ভয় করার তাওফিক দান করুন। আল্লাহকে ভয় করার মাধ্যমে মুসলিম হয়ে মৃত্যুবরণ করার তাওফিক দান করুন। পরকালের মুক্তি ও সফলতা দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শুরু

৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শুরু

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

সর্বশেষ সংবাদ

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

সম্প্রতি এক ঋণগ্রস্থ ব্যক্তির আত্মহত্যার পর তার পরিবার ঋণ করে চল্লিশা পালন করেছে। এ ঘটনাকে ধর্মীয় শিক্ষার অভাব হিসেবে উল্লেখ করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ঋণের ভারে যিনি জীবন শেষ করলেন, সেই ব্যক্তির জন্য ঋণ করে চল্লিশা করা হলো। এই ঘটনার মাধ্যমে দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতার প্রভাব আমরা নতুন করে উপলব্ধি

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা