বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৫২২ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ইসলাম সব ধরনের অজ্ঞতাবিরোধী

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৩ অক্টোবর ২০২১, ১৫:৩৬

শেয়ার করুনঃ
ইসলাম সব ধরনের অজ্ঞতাবিরোধী
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মানবতার ধর্ম ইসলাম সব ধরনের অজ্ঞতাবিরোধী। তাই ইসলাম অশিক্ষিত লোকদের শিক্ষার অনুগামী হতে বলে। শিক্ষাহীনতাকে ইসলাম ভর্ৎসনা করে। ইসলামের দৃষ্টিতে মূর্খতা মানে শুধু অশিক্ষা নয়, সত্যের ব্যাপারে অজ্ঞতা এক ধরনের অন্ধতা। বিশ্বাসের ক্ষেত্রে অনৈতিক গোঁড়ামি এবং চিন্তার ক্ষেত্রে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ এক ধরনের মূর্খতা। 

অনেকেই আবার ইসলামি চেতনা, বোধ-বিশ্বাস ও স্বাভাবিক জ্ঞানার্জনকে ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখেন। অথচ ইসলামি শিক্ষা, চিন্তা-চেতনা ও কর্মতৎপরতায় জ্ঞানার্জন, চর্চা এবং আধ্যাত্মিকতার মাঝে কোনো দ্বদ্ব নেই। শিক্ষা ও জ্ঞানার্জন এমন একটি অনুষঙ্গ, যা ইসলামি শিক্ষার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

আরও

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

পবিত্র কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন বাণী থেকে শুরু করে পূর্ববর্তী ধর্মীয় স্কলাররা শুধু মুসলমানদের নয় বরং অন্যান্য ধর্মের অনুসারীসহ সব মানুষকে জ্ঞানার্জনের দিকে আহ্বান জানিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে সূরা আম্বিয়ার ৬৭ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের এবং তোমরা আল্লাহ ছাড়া যাদের উপাসনা করো তাদের ওপর ধিক্কার! আচ্ছা, তোমরা কি চিন্তা করো না অর্থাৎ তোমাদের কি জ্ঞান-বুদ্ধি নেই?’

জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে ইসলাম সবসময় আধ্যাত্মিকতার সমন্বয়ে কল্যাণমূলক শিক্ষার কথা বলে। এর সুন্দর উপমা আমরা দেখতে পাই কুরআনে কারিমের নাজিল হওয়া প্রথম দিকের আয়াতগুলোর দিকে তাকালে। 

আরও

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

যে আয়াতগুলোতে জ্ঞানার্জনের প্রতি ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘পড়ো, তোমার প্রভুর নামে, যিনি এই বিশ্ব সৃষ্টি করেছেন। যিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন জমাটবাঁধা রক্ত থেকে। পড়ো, সেই প্রভুর নামে, যিনি সর্বশ্রেষ্ঠ ও মহাদয়ালু। যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন সেসব, যা সে জানত না।’ -সুরা আলাক: ১-

সর্বপ্রথম নাজিল হওয়া এই আয়াতগুলোর প্রেক্ষাপট ও সময়কালের প্রতি দৃষ্টিপাত করলে এর গুরুত্ব উপলব্ধি করা যায়। যখন এই আয়াতগুলো অবতীর্ণ হয়, সে সময় মক্কা ও এর আশপাশে লেখাপড়া জানা লোকের সংখ্যা খুব একটা ছিল না বললেই চলে। অথচ সে সময় মক্কা ও হেজাজসহ এর আশপাশের অর্থনৈতিক অবস্থা ছিল বেশ সচ্ছল। 

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

এ ছাড়া উন্নতমানের কাব্যচর্চা, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং উপাসনা-আরাধনার মূল কেন্দ্র ছিল মক্কা। এমতাবস্থায় পদ্ধতিগত পড়ালেখার বিষয়ে দৃঢ় প্রত্যয় ঘোষণা করা থেকে উপলব্ধি করা যায় যে, ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব কত বেশি। কুরআনে কারিমের এমন গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশি হযরত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জ্ঞানার্জনকে সবার জন্য বাধ্যতামূলক বলে ঘোষণা করেছেন। মদিনায় তিনি চেষ্টা করেছেন শিক্ষা বিস্তারের সুযোগ-সুবিধাগুলোকে সবার জন্য সমানভাবে উন্মুক্ত করে দিতে। 

এ ছাড়াও শিক্ষার প্রতি নবীর (সা.) অনুরাগের প্রকাশ ঘটে বদর যুদ্ধের শিক্ষিত বন্দিদের ক্ষেত্রে। তখন নবী (সা.) ঘোষণা করেন, একজন বন্দি দশজন মুসলমানকে পড়ালেখা শেখানোর বিনিময়ে মুক্তি পেতে পারে। নবীর (সা.) এই পদক্ষেপের ফলে বহু মুসলমান পড়ালেখা শেখার সুযোগ পায়। তৎকালীন সমাজে জ্ঞানার্জনের প্রতি এমন গুরুত্ব প্রদানের বিষয়টি সমাজে বেশ প্রভাব সৃষ্টি করে। প্রশংসিত হয় নবীর (সা.) এই শিক্ষানীতি ও শিক্ষাপ্রেম, যা আজও ইতিহাসের পাতায় স্বমিহমায় উজ্জ্বল হয়ে আছে। 

কুরআনে কারিমে বিভিন্ন প্রসঙ্গে জ্ঞান শব্দটি অন্তত ৮০ বার এসেছে। এভাবে কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে, বিভিন্ন স্থানে, বিভিন্ন প্রসঙ্গে জ্ঞানার্জনের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে অনেক আয়াত নাজিল হয়েছে। হাদিসে বলা হয়েছে জ্ঞানার্জনের শ্রেষ্ঠতার কথা। আলেমরা জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব সম্পর্কে বলেন, কোনো শিক্ষার আসরে উপস্থিত হওয়া, লাশ দাফন (মৃতের লাশ দাফনের জন্য যদি কেউ থাকে তাহলে), রোগী দেখতে যাওয়া, রাত জেগে ইবাদত-বন্দেগি করা, দিনে নফল রোজা রাখা ও অভাবীকে হাজার দিরহাম সদকা করার চেয়ে উত্তম। কারণ, শুধু শিক্ষার মাধ্যমে আল্লাহতায়ালার আনুগত্য করার তাৎপর্য সম্পর্কে জানা যায়। অবগত হওয়া যায়, আল্লাহর পরিচয় ও দুনিয়ায় নবীদের (সা.) আগমনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে। 

এক কথায়, দুনিয়া ও আখেরাতের সব কল্যাণ-অকল্যাণ, মঙ্গল-অমঙ্গল নিহিত শিক্ষার মাঝে। আর এটাই হলো- শিক্ষা ও মূর্খতার মধ্যকার পার্থক্য। ধন-সম্পদ কিংবা সামরিক শক্তি নয়, ইসলামের এই শাশ্বত শিক্ষার আলোকে আগেকার যুগের মুসলমানরা জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় শক্তিশালী স্থান করে নিয়েছিলেন। জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় মুসলমানদের মাধ্যমে আবিষ্কৃত ও বিকশিত হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্য মুসলমানদের, বেশিদিন এ ধারা স্থায়িত্ব পায়নি, যার প্রভাব আজও বিদ্যমান।

বর্তমান সময়ে জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় মুসলমানদের বিচরণ নেই বললেই চলে। ফলে মুসলমানরা এখন সমাজ ও রাষ্ট্রে উল্লেখযোগ্য কোনো অবদান রাখতে পারছে না। এ অবস্থা কাম্য নয়। আমরা আশা করি, বর্তমান চিন্তাশীল মুসলিম নেতৃত্ব সর্বজনগ্রাহ্য একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করে এই অবস্থা উত্তরণে সচেষ্ট হবেন। কারণ, জ্ঞানচর্চা চিন্তার জগৎকে প্রসারিত করে। যে জ্ঞানের প্রসারতা, আলো ও উদারতা ছাড়া মুসলমানদের কোনো বিকল্প নেই, মুক্তি নেই।

 লেখক : শাহীন হাসনাত , মুফতি ও ইসলামবিষয়ক লেখক

সর্বশেষ সংবাদ

পদ্মায় নৌ পুলিশের অভিযানে জাল জব্দ, তিন জেলে আটক

পদ্মায় নৌ পুলিশের অভিযানে জাল জব্দ, তিন জেলে আটক

৬৬ দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার চূড়ান্ত নিবন্ধন অনুমোদন

৬৬ দেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার চূড়ান্ত নিবন্ধন অনুমোদন

খাগড়াছড়ি সীমান্তে ২ লক্ষ টাকার বাংলাদেশী মালামাল আটক

খাগড়াছড়ি সীমান্তে ২ লক্ষ টাকার বাংলাদেশী মালামাল আটক

লজিস্টিক খাত আধুনিক ও টেকসই হবে বাংলাদেশে: প্রধান উপদেষ্টা

লজিস্টিক খাত আধুনিক ও টেকসই হবে বাংলাদেশে: প্রধান উপদেষ্টা

ফখরুলের বার্তা: বিএনপিকে অবজ্ঞা বিপদের কারণ

ফখরুলের বার্তা: বিএনপিকে অবজ্ঞা বিপদের কারণ

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ২৬১ আসামিকে পলাতক ঘোষণা

‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ২৬১ আসামিকে পলাতক ঘোষণা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ