রবিবার, ৬ জুলাই, ২০২৫২২ আষাঢ়, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
ধর্ম

জিলকদ মাসের আমল-ফজিলত ও ঐতিহাসিক তাৎপর্য

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৬ জুন ২০২১, ১৫:৪৩

শেয়ার করুনঃ
জিলকদ মাসের আমল-ফজিলত ও ঐতিহাসিক তাৎপর্য
জিলকদ মাসআমল-ফজিলতঐতিহাসিক
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

দুই ঈদের মধ্যবর্তী মাস জিলকদ। কুরআনের ঘোষিত ৪ হারাম মাসের একটি। আবার হজের ৩ মাসের মধ্যবর্তী মাসও এটি। অবস্থানগত কারণ ছাড়াও এ মাসটি ঐতিহাসিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

জিলকদ মাসকে আরবিতে ‘জুলকাআদাহ’ বলা হয়। ফারসি ও উর্দুতে এটিকে জিলকাআদা বলা হলেও বাংলায় এটি জিলকদ মাস হিসেবে ব্যাপক পরিচিত ও ব্যবহৃত। এর অর্থ হলো- বসা, স্থিত হওয়া কিংবা বিশ্রাম গ্রহণ করা। কারণ এ মাসের আগের ৪ মাস যেমন ইবাদত-বন্দেগির মাস তেমনি এর পরের মাসে মুসলিম উম্মাহর বিশেষ ইবাদত হজের মাস।

আরও

বিশ্বজুড়ে ইসলামভীতি: তরুণদের কাঁধে দাওয়াতের দায়িত্ব

বিশ্বজুড়ে ইসলামভীতি: তরুণদের কাঁধে দাওয়াতের দায়িত্ব

জিলকদ মাস আসার আগে মুমিন মুসলমান রজব মাস থেকে শুরু করে শাওয়াল মাস পর্যন্ত ইবাদত-বন্দেগিতে ব্যস্ত থাকে। আবার তার পরের মাসেই হজ পালনকারীরা যেমন হজ ও ওমরাহ করবে, তেমনি যারা রোজা পালন করবে তারা জিলহজ মাসের প্রথম ৯ দিন রোজা পালন করবে। তাই এ মাসটি মুমিন মুসলমানের জন্য একটু বিশ্রাম নেওয়ার মাস।

রজবকে বলা হয় আল্লাহর মাস। এ মাসে ইবাদতের ভূমি কর্ষণের মাস, বেশি বেশি নফল ইবাদতের মাস। শাবান হলো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মাস। এ মাসে ইবাদতের বীজ বপন করা হয়। এ মাসেই রয়েছে মর্যাদার রাত নিসফ শাবান বা শবে বরাত। আর রমজান হলো উম্মতের মাস, ফসল তোলার মাস, ফরজ রোজা, তারাবির নামাজ, কিয়ামুল্লাইলের মাস। এ মাসটি কুরআন নাজিলের মাস এবং ইবাদত–তেলাওয়াতের মাস হিসেবে প্রসিদ্ধ।

আরও

কবরের জীবনের ভয়াবহতা ও প্রস্তুতির গুরুত্ব

 কবরের জীবনের ভয়াবহতা ও প্রস্তুতির গুরুত্ব

রমজান পরবর্তী শাওয়াল মাস হলো ঈদুল ফিতর, সদকাতুল ফিতর ও নির্ধারিত সুন্নাতি আমল ৬ রোজার মাস। ঠিক এভাবেই আগের ৪ মাসের মতো জিলকদ মাসের পরের দুই মাসও (জিলহজ মাস ও মহররম মাস) ইবাদতে ব্যস্ততর মাস। সুতরাং এ জিলকদ মাসে মুমিন মুসলমান একু বিশ্রাম গ্রহণ করেন। যে কারণে এ মাসের নাম জুলকাআদাহ বা জিলকদ তথা বিশ্রামের মাস রাখা হয়েছে।

ইসলামের ইতিহাসে বিভিন্ন কারণে এ মাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ। প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জীবনে যে কয়টি ওমরা করেছেন তার সব কটি করেছে এ জিলকদ মাসে। এ মাসেই সংঘঠিত হয়েছিল হুদায়বিয়ার সন্ধি ও বাইয়াতে রিদওয়ান।

তবে এ মাসে নির্দিষ্ট কোনো ফরজ ওয়াজিব ও সুন্নাত ইবাদত ও আমল নেই। মুসলিম উম্মাহ যেন ইবাদতের মাসগুলো অতিবাহিত করে সামনে হজ ও রোজার প্রস্তুতি নেওয়ার পথে কোনো যুদ্ধ-বিগ্রহ তথা বাদানুবাদ যেন বিশ্রামের ঘাটতি না হয়; সে কারণেই এ মাসে সব ধরনের আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ নিষিদ্ধ করে হারাম মাস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, আরবের লোকেরা তৎকালীন সময়ে জিলকদ মাসে বাণিজ্য থেকে ফিরে আসত, যুদ্ধ থেকে ফিরে আসত এবং বিশ্রাম গ্রহণ করতো। তাছাড়া ঋতুর পরিবর্তনে এই সময়টায় স্থানীয় আরবের লোকজনের হাতে তেমন কোনো কাজও থাকত না। আরব সংস্কৃতি অনুযায়ী তারা এই মাসে যুদ্ধবিগ্রহ থেকে বিরত থাকত এবং অন্যায়–অপরাধ (মদ পান) থেকেও বিরত থাকত। এসব কারণেও এই মাসকে জিলকদ বলা হয়। (লিসানুল আরব, ইবনে মানজুর)।

ইবাদতের জন্য প্রস্তুতি ও আমল

রজব-শাবান মাসে নফল রোজা, রমজানজুড়ে ফরজ রোজা, সন্ধ্যা ও ভোর রাতে তারাবিহ-তাহাজ্জুদ ও সাহরি গ্রহণ এবং শাওয়ালে ৬ রোজা রাখার পর জিলহজ মাসে বিশ্রাম নিয়ে পরবর্তী মাসের রোজা ও হজ-কুরবানির প্রস্তুতি গ্রহণের মাস এটি।

জিলকদ মাসের আমল

এ মাসজুড়ে বিশ্রামের পাশাপাশি এ মাসেও অন্যান্য আরবি মাসগুলোর মতো নিয়মিত আমলগুলো করা যেতে পারে। তাহলো-

১. এ মাসের ১, ১০, ২০, ২৯ ও ৩০ তারিখ রোজা পালন করা।

২. জিলকদ মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ (২৫-২৭ জুন) আইয়ামের বিজের রোজা পালন কা।

৩. সোম ও বৃহস্পতিবারের সাপ্তাহিক সুন্নাত রোজা পালন করা। (তাহলো- ১৭, ২১,২৪ ও ২৮ জুন এবং ০১, ০৫, ০৮, ১২, ১৫ ও ১৯ জুলাই)।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

৪. কুরআন তেলাওয়াত করা ও সালাতুত তাসবিহ নামাজ আদায় করা।

৫. সম্ভব হলে ওমরাহ পালন করা।

৬. হজের পরিপূর্ণ প্রস্তুতি গ্রহণ করা।

৭. কুরবানির প্রস্তুতি গ্রহণ করা।

জিলকদ মাসের স্মরণীয় যত ঘটনা

১. জিলকদ মাসে যে কোনো যুদ্ধ-বিগ্রহকেই নিষিদ্ধ করেছে ইসলাম।

২. এ মাসেই বাইয়াতে রেদওয়ান অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

৩. ১ জিলকদ : হুদায়বিয়ার সন্ধি, হজরত আলি ও ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহুমার বিবাহ সংঘটিত হয়।

৪. ৮ জিলকদ : মুসলমানদের জন্য জীবনে একবার হজ পালন ফরজ, ইমাম দারাকিুতনি রাহমাতুল্লাহি আলাইহির ইন্তেকাল।

৫. ১৭ জিলকদ : খন্দকের যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়।

৬. ২৫ জিলকদ : হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম ও হজরত ঈসা আলাইহিস সালামের জন্ম। পবিত্র কাবা শরিফ পৃথিবীতে প্রথম ভিত্তি স্থাপিত হয় বলে জানা যায়। এ ছাড়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ২৫ জিলকদ বিদায় হজের জন্য মদিনায় থেকে মক্কা অভিমুখে রওয়ানা।

৭. ২৭ জিলকদ হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু আহত হন। এই ২৭ জিলকদ উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ দুই মুহাদ্দিস মুহাদ্দিস সৈয়দ আহমদ শহিদ ও ইসমাঈল শহিদ বালাকোটের যুদ্ধের ময়দানে শাহাদাতবরণ করেন। কেউ কেউ ২৪ জিলকদও বলে থাকেন।

৮. ৭ম হিজরির জিলকদ মাসে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রথম ওমরা পালন করেছিলেন।

৯. এ মাসেই প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর জীবনের সব ওমরাহ পালন করেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে বিবস্ত্র নির্যাতনের পেছনে ছাত্রলীগ নেতা সুমনের ‘ফিটিং কেস’

মুরাদনগরে বিবস্ত্র নির্যাতনের পেছনে ছাত্রলীগ নেতা সুমনের ‘ফিটিং কেস’

ঠাকুরগাঁওয়ে নিজ অর্থে রাস্তা মেরামত করলেন বিএনপি নেতা

ঠাকুরগাঁওয়ে নিজ অর্থে রাস্তা মেরামত করলেন বিএনপি নেতা

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

বরিশালে হবে বিপিএল! বিসিবি সভাপতির ইঙ্গিত

বরিশালে হবে বিপিএল! বিসিবি সভাপতির ইঙ্গিত

সরাইলে রাজপথ কাঁপালো নবগঠিত ছাত্রদলের মিছিল

সরাইলে রাজপথ কাঁপালো নবগঠিত ছাত্রদলের মিছিল

সর্বশেষ সংবাদ

আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের কিছু এলাকায় অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা

আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের কিছু এলাকায় অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা

হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

নোয়াখালীতে ছুরিকাঘাতে আওয়ামী লীগ নেতার মায়ের মৃত্যু

নোয়াখালীতে ছুরিকাঘাতে আওয়ামী লীগ নেতার মায়ের মৃত্যু

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

যেই না ১০ জনের দল তারপর আবার রয়েছে যৌন হয়রানি: রুমিন ফারহানা

যেই না ১০ জনের দল তারপর আবার রয়েছে যৌন হয়রানি: রুমিন ফারহানা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মহররম মাসের ফজিলত ও আশুরার তাৎপর্য

মহররম মাসের ফজিলত ও আশুরার তাৎপর্য

হিজরি সনের প্রথম মাস মহররম ইসলামের দৃষ্টিতে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও বরকতময় সময়। এই মাসকে আল্লাহর মাস বলা হয়েছে এবং এতে ইবাদত-বন্দেগির বিশেষ ফজিলত রয়েছে। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে এই মাসে রোজা রাখতেন এবং সাহাবিদেরও রোজার প্রতি উৎসাহ দিতেন। বিশেষ করে আশুরার দিন, অর্থাৎ ১০ই মহররম, মুসলিম ইতিহাসে বহুবিধ তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনার দিন হিসেবে পরিগণিত হয়। রাসূলুল্লাহ সা. মদিনায় এসে দেখতে

রাসুল (সা.) এর সুন্নাহভিত্তিক খাবার: আধুনিক বিজ্ঞানেও প্রমাণিত উপকারিতা

রাসুল (সা.) এর সুন্নাহভিত্তিক খাবার: আধুনিক বিজ্ঞানেও প্রমাণিত উপকারিতা

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ছে, আর সেই ধারায় মুসলিম বিশ্বে নবী করিম (সা.) এর খাদ্যাভ্যাস ও সুন্নাহভিত্তিক খাবারের প্রতি আগ্রহও বেড়েছে। গবেষণা বলছে, রাসুল (সা.) এর প্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে রয়েছে খেজুর, মধু, যব, দুধ ও অলিভ অয়েল—যেগুলোর প্রতিটিই আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে উপকারিতার জন্য স্বীকৃত। এই অভ্যাসগুলো শুধু ধর্মীয় দিক থেকেই নয়, স্বাস্থ্যরক্ষার দিক থেকেও অত্যন্ত কার্যকর। রাসুল (সা.) খেজুর খুব পছন্দ

মৃত্যুর পর মুমিনের কবরের শান্তিময় জীবন

মৃত্যুর পর মুমিনের কবরের শান্তিময় জীবন

ইসলাম ধর্মে কবরকে বলা হয় ‘বারযাখ’ — যা মৃত্যুর পর ও কিয়ামতের আগে এক অন্তর্বর্তীকালীন জগৎ। একজন মুমিনের জন্য এই কবরের জীবন শান্তির, আর একজন কাফেরের জন্য এটি শাস্তির। আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, কবর হলো জান্নাতের বাগানসম একটি বাগান অথবা জাহান্নামের গর্তসম একটি গর্ত। কবরের এই জীবন সম্পর্কে জানা, আমাদের দুনিয়ার আচরণ ও আমল গঠনে গভীর প্রভাব ফেলে। মুমিন

পবিত্র কোরআন অবমাননা রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী

পবিত্র কোরআন অবমাননা রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী

সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ইউরোপীয় দেশে পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় মুসলিম বিশ্বে চরম ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে। ডেনমার্ক, সুইডেন ও ফ্রান্সসহ কিছু দেশে প্রকাশ্যে কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটলেও এসব দেশের সরকার অভিব্যক্তির স্বাধীনতার কথা বলে এসব অপকর্মকে রুখতে কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। এর ফলে মুসলিমদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগছে এবং সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ছে। ইসলামের দৃষ্টিতে কোরআন শুধু একটি ধর্মগ্রন্থ নয়,

পবিত্র জুমার গুরুত্ব ও ফজিলত: মুমিনের সাপ্তাহিক ঈদ

পবিত্র জুমার গুরুত্ব ও ফজিলত: মুমিনের সাপ্তাহিক ঈদ

জুমার দিনকে ইসলাম বিশেষ মর্যাদা দিয়েছে। এটি সপ্তাহের সর্বোত্তম দিন এবং মুসলমানদের জন্য এক আত্মিক উজ্জীবনের দিন। হাদীসে এসেছে, জুমা হলো মুসলিম উম্মাহর জন্য ‘সপ্তাহের ঈদ’। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘সূর্য যে দিনটিতে উদিত হয়েছে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমার দিন। এই দিনেই আদম (আ.) সৃষ্টি হয়েছিলেন, এই দিনেই তিনি জান্নাতে প্রবেশ করেন এবং এই দিনেই জান্নাত থেকে বের করে