বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৩ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

রমজানের আগে বিশ্বনবির আমল ও প্রস্তুতি

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৮ এপ্রিল ২০২১, ১০:৮

শেয়ার করুনঃ
রমজানের আগে বিশ্বনবির আমল ও প্রস্তুতি
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আর দিন কয়েক পরেই শুরু হবে রহমতের মাস রমজান। রমজান শুরুর আগেই রোজা পালনের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা জরুরি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রমজান আসার আগেই রোজা পালনের প্রস্তুতি ও কিছু আমল সম্পন্ন করতেন। রমজানের সুখবর দিতেন। সে প্রস্তুতি ও আমলগুলো কী?

শাবান মাসের আমল

আরও

আজ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

আজ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

রমজানের আগের মাস শাবান। প্রতি ১১ মাস পরপর রমজানের আগমন ঘটে। এ মাসে টানা ৩০ দিন রোজা পালনের আগে শাবান মাসে রোজা রাখার শারীরিক ও মানসিক প্রস্ততি গ্রহণ করা বিশ্বনবির সুন্নাতি আমল। বিশ্বনবি শাবান মাসে শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতিতে রোজা পালন করতেন। হাদিসে এসেছে-

হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখনো কখনো এমনভাবে রোজা পালন করতেন যে, আমাদের মনে হতো, তিনি রোজা ত্যাগ করবেন না। আর কখনো এত দীর্ঘ সময় রোজা ত্যাগ করতেন যে, আমাদের মনে হতো তিনি আর রোজা পালন করবে না। রমজান মাস ব্যতিত তাকে আমি পূর্ণ কোনো মাস রোজা পালন করতে দেখিনি। আর শাবান মাসের তুলনায় অন্য কোনো মাসে এতো রোজা পালন করতেও দেখিনি।’ (বুখারি)

আরও

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

শাবান মাসে রোজা রাখার কারণ

শাবান মাসে রোজা রাখা কি শুধু শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতিই ছিল নাকি অন্য কোনো হেকমতও ছিল? এ ব্যাপারে এক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ওঠে এসেছে ওলামায়ে কেরামের গবেষণায়। কেউ কেউ বলেন-‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতি মাসে তিনদিন রোজা পালন করতেন। আর শাবান মাসে অন্য মাসের তুলনায় বেশি রোজা রাখতেন।

হজরত ওসামা বিন জায়েদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে লক্ষ্য করে বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! শাবান মাসে আপনি যে পরিমাণ রোজা পালন করেন, অন্য মাসে এতাটা পালন করতে দেখি না।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তরে বললেন, রজব ও রমজানের মধ্যবর্তী মাস হওয়ার কারণে মানুষ শাবান মাসের ব্যাপারে উদাসীন থাকে। এ এমন মাস, যে মাসে রবের কাছে আমল তুলে ধরা হয়। আর আমি চাই, রোজা পালনরত অবস্থায় আমার আমলগুলো তার কাছে পেশ করা হোক।’ (নাসাঈ) কেউ কেউ বলেছেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার স্ত্রীগণ রমজানের কাজা (ভাংতি) রোজাগুলো এ মাসে পালন করতেন। এ জন্য তিনিও তাদের সঙ্গে রোজা রাখতেন।’ (ফাতহুল বারি)

- হজরত আবু সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রোজা সম্পর্কে হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে জিজ্ঞাসা করলাম, এরপর তিনি বললেন-শাবানের তুলনায় অন্য কোনো মাসে আতি তাকে এতো অধিকহারে রোজা রাখতে দেখিনি। তিনি শাবান মাসের কয়েকদিন ব্যতিত প্রায় পুরো মাসই রোজা রাখতেন।’ (মুসলিম)

রমজান আগমনের সুসংবাদ দেওয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শাবান মাসে সাহাবায়ে কেরামকে রমজানের প্রস্তুতি নিতে নানাভাবে উৎসাহিত করতেন। রমজানের আগমনের সুসংবাদ দিতেন। নিজেদের সর্বস্ব নিয়োগ করে রমজানের কল্যান আহরণে পরামর্শ দিতেন। হাদিসে এসেছে-

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেন, যখন রমজান মাস আসে, তখন আকাশের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয়, জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর শয়তানকে আবদ্ধ করা হয় শৃঙ্খলে।’ (বুখারি)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু আরও বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেন, রমজানের প্রথম রাতে শয়তান ও দুষ্ট জিনদের শৃঙ্খলাবন্ধ করা হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়, তার একটি দরজাও খোলা থাকে না।

আর খুলে দেয়া হয় জান্নাতের দরজাগুলো, বন্ধ করা হয় না তার একটি দরজাও। একজন আহ্বানকারী ঘোষণা দিতে থাকেন-হে কল্যাণের প্রত্যাশী! অগ্রসর হও। আর যে অকল্যাণের প্রত্যাশী, বিরত হও। আল্লাহ তাআলা প্রতি রাতেই জাহান্নাম থেকে অনেক মানুষকে মুক্তি দেবেন।’ (তিরমিজি)

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘বরকতময় মাস রমজান তোমাদের দরজা উপস্থিত হয়েছে। পুরো মাস রোজা পালন আল্লাহ তাআলা তোমাদের জন্য ফরজ করে দিয়েছেন।

এ মাসে আকাশের দরজা খুলে দেওয়া হয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় জাহান্নামের দরজা। দুষ্ট শয়তানদের এ মাসে শৃঙ্খলাবদ্ধ করে দেওয়া হয়। এ মাসে আল্লাহ তাআলা কর্তৃক এমন একটি রাত দেওয়া হয়েছে, যা হাজার মাস থেকে উত্তম। যে ব্যক্তি এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো; সে বঞ্চিত হলো (মহাকল্যাণ থেকে)।’ (নাসাঈ)

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাতের মাস রমজানের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা। জান্নাতি আবহে শয়তানের প্ররোচনামুক্ত পরিবেশে কল্যাণের কাজে অগ্রসর হওয়ার জন্য নিজেদের প্রস্তুত করা। মাসব্যাপী রোজা পালনে শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতি হিসেবে শাবান মাসে রোজা পালন করা। যেভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন এবং প্রস্তুতি নিতে বলেছেন স্বয়ং বিশ্বনবি। আর বেশি বেশি এ দোয়াগুলো পড়া-

- اَللَّهُمَّ بَلِّغْنَا رَمَضَانَ

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা বাল্লিগনা রামাদান’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমাদের জন্য রমজান কবুল করুন।’ রমজান পর্যন্ত আমাদের হায়াত দিন। রমজানের রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাত পেতে আমাদের রমজানে পৌছে দিন।রমজান আসতে এখনও বেশি কিছুদিন বাকি। ছোট্ট এ দোয়াটির পাশাপাশি শাবান মাসজুড়ে এ দোয়াটিও বেশি পড়া যেতে পারে-

- اَللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِىْ شَعْبَانَ وَ بَلِّغْنَا رَمَضَانَ

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি শাবান ওয়া বাল্লিগনা রামাদান।’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনি আমাদের জন্য শাবান মাসকে বরকতময় করুন এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন। অর্থাৎ রমজান পর্যন্ত হায়াত দান করুন।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে রমজানের মহাকল্যাণ অর্জনে নিজেদের প্রস্তুত করার তাওফিক দান করুন। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

কুড়িগ্রামে পাটজাত মোড়ক না ব্যবহার করায় দুই রাইচ মিলে জরিমানা

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

রফতানি বৃদ্ধির অভাবে পানচাষে সংকট

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

তারেক রহমানের দুর্গাপূজা শুভেচ্ছা ও সতর্কতা

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ডেঙ্গু ভয়ঙ্কর বৃদ্ধি, একদিনে মৃত্যু ৫

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

সেনাবাহিনীর অভিযান কেন্দ্র করে ইউপিডিএফের মিথ্যা প্রচারণা

জনপ্রিয় সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শুরু

৩৩ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন শুরু

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

ডাকসু নির্বাচনে হাসিনা স্টাইলে কারচুপি হয়েছে- যুবদল সভাপতি

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

তেল আবিবে বিস্ফোরণের শব্দ,আবারো মিসাইল অ্যাটাক !

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

গাজায় ইসরাইলি হামলায় নতুন প্রাণহানি, হতাহত শতাধিক

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

ঋণের বোঝায় আত্মহত্যা ও চল্লিশার কুসংস্কার নিয়ে আহমাদুল্লাহর বিবৃতি

সম্প্রতি এক ঋণগ্রস্থ ব্যক্তির আত্মহত্যার পর তার পরিবার ঋণ করে চল্লিশা পালন করেছে। এ ঘটনাকে ধর্মীয় শিক্ষার অভাব হিসেবে উল্লেখ করেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ঋণের ভারে যিনি জীবন শেষ করলেন, সেই ব্যক্তির জন্য ঋণ করে চল্লিশা করা হলো। এই ঘটনার মাধ্যমে দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতার প্রভাব আমরা নতুন করে উপলব্ধি

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা