সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫১১ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

রমজানের আগে বিশ্বনবির আমল ও প্রস্তুতি

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৮ এপ্রিল ২০২১, ১০:৮

শেয়ার করুনঃ
রমজানের আগে বিশ্বনবির আমল ও প্রস্তুতি
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আর দিন কয়েক পরেই শুরু হবে রহমতের মাস রমজান। রমজান শুরুর আগেই রোজা পালনের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা জরুরি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রমজান আসার আগেই রোজা পালনের প্রস্তুতি ও কিছু আমল সম্পন্ন করতেন। রমজানের সুখবর দিতেন। সে প্রস্তুতি ও আমলগুলো কী?

শাবান মাসের আমল

আরও

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

রমজানের আগের মাস শাবান। প্রতি ১১ মাস পরপর রমজানের আগমন ঘটে। এ মাসে টানা ৩০ দিন রোজা পালনের আগে শাবান মাসে রোজা রাখার শারীরিক ও মানসিক প্রস্ততি গ্রহণ করা বিশ্বনবির সুন্নাতি আমল। বিশ্বনবি শাবান মাসে শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতিতে রোজা পালন করতেন। হাদিসে এসেছে-

হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখনো কখনো এমনভাবে রোজা পালন করতেন যে, আমাদের মনে হতো, তিনি রোজা ত্যাগ করবেন না। আর কখনো এত দীর্ঘ সময় রোজা ত্যাগ করতেন যে, আমাদের মনে হতো তিনি আর রোজা পালন করবে না। রমজান মাস ব্যতিত তাকে আমি পূর্ণ কোনো মাস রোজা পালন করতে দেখিনি। আর শাবান মাসের তুলনায় অন্য কোনো মাসে এতো রোজা পালন করতেও দেখিনি।’ (বুখারি)

আরও

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

শাবান মাসে রোজা রাখার কারণ

শাবান মাসে রোজা রাখা কি শুধু শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতিই ছিল নাকি অন্য কোনো হেকমতও ছিল? এ ব্যাপারে এক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ওঠে এসেছে ওলামায়ে কেরামের গবেষণায়। কেউ কেউ বলেন-‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতি মাসে তিনদিন রোজা পালন করতেন। আর শাবান মাসে অন্য মাসের তুলনায় বেশি রোজা রাখতেন।

হজরত ওসামা বিন জায়েদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে লক্ষ্য করে বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! শাবান মাসে আপনি যে পরিমাণ রোজা পালন করেন, অন্য মাসে এতাটা পালন করতে দেখি না।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তরে বললেন, রজব ও রমজানের মধ্যবর্তী মাস হওয়ার কারণে মানুষ শাবান মাসের ব্যাপারে উদাসীন থাকে। এ এমন মাস, যে মাসে রবের কাছে আমল তুলে ধরা হয়। আর আমি চাই, রোজা পালনরত অবস্থায় আমার আমলগুলো তার কাছে পেশ করা হোক।’ (নাসাঈ) কেউ কেউ বলেছেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার স্ত্রীগণ রমজানের কাজা (ভাংতি) রোজাগুলো এ মাসে পালন করতেন। এ জন্য তিনিও তাদের সঙ্গে রোজা রাখতেন।’ (ফাতহুল বারি)

- হজরত আবু সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রোজা সম্পর্কে হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে জিজ্ঞাসা করলাম, এরপর তিনি বললেন-শাবানের তুলনায় অন্য কোনো মাসে আতি তাকে এতো অধিকহারে রোজা রাখতে দেখিনি। তিনি শাবান মাসের কয়েকদিন ব্যতিত প্রায় পুরো মাসই রোজা রাখতেন।’ (মুসলিম)

রমজান আগমনের সুসংবাদ দেওয়া

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শাবান মাসে সাহাবায়ে কেরামকে রমজানের প্রস্তুতি নিতে নানাভাবে উৎসাহিত করতেন। রমজানের আগমনের সুসংবাদ দিতেন। নিজেদের সর্বস্ব নিয়োগ করে রমজানের কল্যান আহরণে পরামর্শ দিতেন। হাদিসে এসেছে-

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেন, যখন রমজান মাস আসে, তখন আকাশের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয়, জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর শয়তানকে আবদ্ধ করা হয় শৃঙ্খলে।’ (বুখারি)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু আরও বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেন, রমজানের প্রথম রাতে শয়তান ও দুষ্ট জিনদের শৃঙ্খলাবন্ধ করা হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়, তার একটি দরজাও খোলা থাকে না।

আর খুলে দেয়া হয় জান্নাতের দরজাগুলো, বন্ধ করা হয় না তার একটি দরজাও। একজন আহ্বানকারী ঘোষণা দিতে থাকেন-হে কল্যাণের প্রত্যাশী! অগ্রসর হও। আর যে অকল্যাণের প্রত্যাশী, বিরত হও। আল্লাহ তাআলা প্রতি রাতেই জাহান্নাম থেকে অনেক মানুষকে মুক্তি দেবেন।’ (তিরমিজি)

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘বরকতময় মাস রমজান তোমাদের দরজা উপস্থিত হয়েছে। পুরো মাস রোজা পালন আল্লাহ তাআলা তোমাদের জন্য ফরজ করে দিয়েছেন।

এ মাসে আকাশের দরজা খুলে দেওয়া হয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় জাহান্নামের দরজা। দুষ্ট শয়তানদের এ মাসে শৃঙ্খলাবদ্ধ করে দেওয়া হয়। এ মাসে আল্লাহ তাআলা কর্তৃক এমন একটি রাত দেওয়া হয়েছে, যা হাজার মাস থেকে উত্তম। যে ব্যক্তি এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো; সে বঞ্চিত হলো (মহাকল্যাণ থেকে)।’ (নাসাঈ)

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাতের মাস রমজানের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা। জান্নাতি আবহে শয়তানের প্ররোচনামুক্ত পরিবেশে কল্যাণের কাজে অগ্রসর হওয়ার জন্য নিজেদের প্রস্তুত করা। মাসব্যাপী রোজা পালনে শারীরিক ও মানসিক প্রস্তুতি হিসেবে শাবান মাসে রোজা পালন করা। যেভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন এবং প্রস্তুতি নিতে বলেছেন স্বয়ং বিশ্বনবি। আর বেশি বেশি এ দোয়াগুলো পড়া-

- اَللَّهُمَّ بَلِّغْنَا رَمَضَانَ

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা বাল্লিগনা রামাদান’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমাদের জন্য রমজান কবুল করুন।’ রমজান পর্যন্ত আমাদের হায়াত দিন। রমজানের রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাত পেতে আমাদের রমজানে পৌছে দিন।রমজান আসতে এখনও বেশি কিছুদিন বাকি। ছোট্ট এ দোয়াটির পাশাপাশি শাবান মাসজুড়ে এ দোয়াটিও বেশি পড়া যেতে পারে-

- اَللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِىْ شَعْبَانَ وَ بَلِّغْنَا رَمَضَانَ

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি শাবান ওয়া বাল্লিগনা রামাদান।’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনি আমাদের জন্য শাবান মাসকে বরকতময় করুন এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন। অর্থাৎ রমজান পর্যন্ত হায়াত দান করুন।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে রমজানের মহাকল্যাণ অর্জনে নিজেদের প্রস্তুত করার তাওফিক দান করুন। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

টেকনাফে মানবপাচারকারী আটক-৩, উদ্ধার- ১৪

টেকনাফে মানবপাচারকারী আটক-৩, উদ্ধার- ১৪

সোমবার ভোটকেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন

সোমবার ভোটকেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন

অন্তর্বর্তী সরকারের দুর্নীতি দাগ স্পষ্ট: অলি আহমদ

অন্তর্বর্তী সরকারের দুর্নীতি দাগ স্পষ্ট: অলি আহমদ

মৌলভীবাজারে মনু নদী ভাঙন: গণেশপুরের বাঁধ ধসে জনদুর্ভোগ

মৌলভীবাজারে মনু নদী ভাঙন: গণেশপুরের বাঁধ ধসে জনদুর্ভোগ

বিএনপির গুলশান কার্যালয়ে দেবীদ্বারের মনোনয়নপ্রত্যাশী ৫ নেতা

বিএনপির গুলশান কার্যালয়ে দেবীদ্বারের মনোনয়নপ্রত্যাশী ৫ নেতা

জনপ্রিয় সংবাদ

পাঁচ শতাব্দীর পর ব্রিটেনের রাজা পোপের সঙ্গে প্রার্থনায়

পাঁচ শতাব্দীর পর ব্রিটেনের রাজা পোপের সঙ্গে প্রার্থনায়

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

আরপিও সংশোধনী–২০২৫: ‘না ভোট’ বিধান ফিরছে

আরপিও সংশোধনী–২০২৫: ‘না ভোট’ বিধান ফিরছে

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

দুনিয়ার জীবন আল্লাহর একটি পরীক্ষা। এখানে ধন-সম্পদ, সম্মান, কষ্ট কিংবা সুখ সবকিছুই মানুষকে যাচাই করার উপকরণ। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে, আল্লাহ তার জন্য সহজ পথ করে দেন।” (সূরা লাইল, আয়াত ৫-৭)। অর্থাৎ, মুমিনের জন্য সফলতার মাপকাঠি হচ্ছে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন, পার্থিব অর্জন নয়। এই বিষয়টি আজকের সমাজে বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক। মানুষ আজ বস্তুবাদে এতটাই ডুবে গেছে যে,

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আরবের শীতকাল জমাদিউল আউয়াল। আরবি বর্ষপঞ্জি বা হিজরি সনের পঞ্চম মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউস সানি’, এটি হিজরি আরবি সনের ষষ্ঠ মাস। আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে এই মাস দুটি ‘জমাদিউল আউয়াল’ ও ‘জমাদিউস সানি’ নামে সমধিক পরিচিত। এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জমাদা ও দ্বিতীয় জমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের