সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫১৭ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

বিজয় উদযাপনের সুন্নাতি আমল

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৬ ডিসেম্বর ২০২০, ১৫:৪৭

শেয়ার করুনঃ
বিজয় উদযাপনের সুন্নাতি আমল
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মানুষের জন্য বিজয় ও মুক্তি লাভ যেমন অনেক বড় অর্জন তেমনি বিজয় উৎসবও মানুষের জন্য অনেক বড় নেয়ামত। বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও জীবনে এমনই বিজয় লাভ করেছিলেন । তিনি দ্বীন প্রচারের কারণে স্বজাতির কাছে নির্যাতিত হয়ে প্রিয় জন্মভূমি পবিত্র নগরী মক্কার সহায়-সম্বল, আত্মীয়-স্বজন, ধন-সম্পদ, বাড়ি-ঘর ছেড়ে হিজরত করেছিলেন মদিনা মুনাওয়ারায়।রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দীর্ঘ ১০ বছর মদিনায় অবস্থান করার পর প্রিয় জন্মভূমি ও রেখে যাওয়া বাড়িঘর ফিরে পেয়েছিলেন। লাভ করেছিলেন চূড়ান্ত বিজয়। পেয়েছিলেন মুক্তির স্বাদ। মুক্তির আনন্দে তিনি কারো প্রতি জুলুম করেননি।

বরং বিজয়ের আনন্দে তিনি সৃষ্টি করেছিলেন দৃষ্টান্ত দেয়ার মতো নতুন ইতিহাস ও উদাহরণ। করেছিলেন কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের অনন্য আমল। যা হাদিসের বর্ণনায় সুস্পষ্টভাবে ওঠে এসেছে-আল্লামা ইবনুল কাইয়িম জাওজির বর্ণনায় এসেছে, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিজয়ের আনন্দে পবিত্র নগরী মক্কায় বিজয়ের দিন শুকরিয়াস্বরূপ ৮ রাকাআত নামাজ আদায় করেছিলেন।’ (জাদুল মাআদ) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দেখাদেখি মক্কা বিজয়ে অংশগ্রহণকারী দেশপ্রেমিক সাহাবায়ে কেরামও প্রিয় নবির অনুসরণ এবং অনুকরণে ৮ রাকাআত নফল নামাজ আদায় করেছিলেন।’

বিশ্বনবির বিজয় উৎসব

আরও

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মক্কা বিজয়ে অনেক খুশি ও আনন্দিত হয়েছিলেন। এ থেকে বুঝা যায় যে, বিজয়ের আনন্দ উদযাপন করা দোষণীয় নয়। তবে বিজয়ের আনন্দের নামে অশ্লীল গান ও ইসলাম পরিপন্থী আচার-অনুষ্ঠান পরিহার করতে হবে।

কল্যাণকর সব কাজে অংশগ্রহণের মাধ্যমে এ বিজয় উদযাপন করতে হবে। নফল নামাজ আদায়, গরিব-অসহায়দের সাহায্য ও সমাজ কল্যাণমূলক কাজে অংশগ্রহণ করতে হবে। অযথা অপচয় ও অশ্লীলতা পরিহার করতে হবে। শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান তৈরি করতে হবে। যেভাবে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নজির গড়েছিলেন বিশ্বনবি।

প্রিয় জন্মভূমির স্বাধীনতায় তিনি এত বেশি খুশি হয়েছিলেন, যা ভাষায় ব্যক্ত করা সম্ভব ছিল না। বিজয়ের আনন্দে তিনি সেদিন ঘোষণা করেছিলেন-‘(অত্যাচারীদের) যারা কাবাঘরে আশ্রয় নেবে তারা নিরাপদ। এভাবে মক্কার সম্ভ্রান্ত কয়েকটি পরিবারের ঘরে যারা আশ্রয় নেবে, তারা যত অত্যাচার-নির্যাতনকারীই হোক না কেন তারাও নিরাপদ। এই ছিল প্রিয়নবীর মক্কা বিজয়ের আনন্দ উৎসবের ঘোষণা।’

মনে রাখতে হবে

আরও

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা
বিজয় উদযাপন দেশপ্রেমের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মুসলমানদের রক্তকণিকায় দেশপ্রেমের শিহরণ জাগ্রত থাকা ঈমানের একান্ত দাবি। কেননা দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ। এ দেশপ্রেমের অন্যতম বহিঃপ্রকাশ হলো- দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করা। কেননা দেশের নিরাপত্তার প্রতি গুরুত্বারোপ করে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেছেন-আল্লাহর পথে একদিন ও এক রাত সীমান্ত পাহারা দেয়া এক মাস পর্যন্ত রোজা পালন ও এক মাস ধরে রাতে নামাজ আদায়ের চেয়ে বেশি কল্যাণকর। যদি এ অবস্থায় সে মৃত্যুবরণ করে, তবে সে যে কাজ করে যাচ্ছিল, মৃত্যুর পরও তা তার জন্য অব্যাহত থাকবে; তার রিজিক অব্যাহত থাকবে, কবর-হাশরের ফেতনা থেকে সে থাকবে নিরাপদ।’ (মুসলিম)

শুধু তাই নয়, আল্লাহ তাআলা এ বিজয় শিরোনামে দুইটি সুরা (সুরা নাসর ও ফাতহ) নাজিল করেছেন। যাতে যুদ্ধকালীন সময়ের বিষয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনার কথাও ওঠে এসেছে। সুরা দুটিতেও বিজয়ের আনন্দ উদযাপন ও করণীয় সম্পর্কে উল্লেখ রয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন-‘যখন আল্লাহর সাহায্যে বিজয় আসবে, তখন মানুষকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবে। তখন তোমার প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা কর। আর তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করো। নিশ্চয়ই তিনি ক্ষমাশীল।’ (সুরা নাসর : আয়াত ১-৩)

এ আয়াতে আল্লাহর প্রশংসামালায় তাঁর পবিত্রতা বর্ণনা করার কথা বলা হয়েছে। অতপর যুদ্ধকালীন সময়ে নিজেদের অজান্তে যেসব ভুলত্রুটি হয়েছে, তার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করার কথাও বলা হয়েছে।অন্য আয়াতে বিজয়ের আনন্দে করণীয় কী; তা উল্লেখ করে আল্লাহ বলেন, ‘আমি তাদের পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা (রাষ্ট্র ক্ষমতা ও বিজয়) দান করলে তারা নামাজ প্রতিষ্ঠা করবে, জাকাত আদায় করবে এবং সৎকাজের আদেশ দেবে ও অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করবে।’ (সুরা হজ : আয়াত ২২)

বিজয় দিবসে করণীয়

বিজয় দিবসের আনন্দ উৎসবে অংশগ্রহণ করা।

বিজয়ের আনন্দে সুন্নাতি আমল হিসেবে ৮ রাকাআত নফল নামাজ আদায় করা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
আল্লাহর প্রশংসা এবং পবিত্রতা বর্ণনা করার পাশাপাশি নিজেদের ভুল-ত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা।

গবির অসহায়দের মাঝে জাকাতের অর্থ বণ্টন করা।

সমাজে ভালো কাজের প্রচলন করা এবং

অন্যায় প্রতিহতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করা।

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ঐতিহাসিক ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও বিজয়। এ বিজয় দিবসে সবার উচিত, দেশের জন্য দোয়া করা। সব শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা। বিজয়ের দিন হাদিসে বর্ণিত সুন্নাতি আমল হিসেবে ৮ রাকাআত নফল নামাজ আদায় করা। গরিব অসহায়দের মাঝে জাকাত বণ্টনসহ আর্থিক অনুদান প্রদান করা। বিশেষ করে দেশের জন্য এভাবে দোয়া করা-

رَبِّ اجْعَلْ هَـذَا الْبَلَدَ آمِنًا وَاجْنُبْنِي وَبَنِيَّ أَن نَّعْبُدَ الأَصْنَامَ

উচ্চারণ: রাব্বিঝআল হাজা বালাদা আ-মিনাওঁ ওয়াঝনুবনি ওয়া বানিইয়্যা আন না’বুদাল আচনাম।

অর্থ : ‘হে প্রভু! এই দেশ-জনপদকে শান্তিময় করে দাও। আর আমাকে ও আমার সন্তানদের মূর্তিপূজা থেকে দূরে রাখ।’ (সুরা ইবরাহিম : আয়াত ৩৫)

- اَللَّهُمَّ احْفَظْنَا بِلَادِنَا بَنْغَلَادِيْش

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাহফাজনা বিলাদিনা বাংলাদেশ।

অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি বাংলাদেশকে হেফাজত করুন। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করার তাওফিক দান করুন। বিজয়ের আনন্দে কুরআন-সুন্নাহর আমল যথাযথভাবে পালন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন নিশ্চিতের আশ্বাস পেল বিএনপি

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন নিশ্চিতের আশ্বাস পেল বিএনপি

দেশকে রক্ষা করতে একমাত্র বিএনপি ছাড়া কেউ পারবেনা- মির্জা ফখরুল

দেশকে রক্ষা করতে একমাত্র বিএনপি ছাড়া কেউ পারবেনা- মির্জা ফখরুল

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিচার শেষ পর্যায়ে,রায় আসছে !

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিচার শেষ পর্যায়ে,রায় আসছে !

ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৩ লাখ ছাড়াল, পুরুষ ও নারী প্রায় সমান

ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৩ লাখ ছাড়াল, পুরুষ ও নারী প্রায় সমান

ধামইরহাটে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে সহায়তা

ধামইরহাটে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে সহায়তা

জনপ্রিয় সংবাদ

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে শঙ্কা, যা বললেন নায়েবে আমির

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে শঙ্কা, যা বললেন নায়েবে আমির

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি সমাধানে নিরপেক্ষতার আশ্বাস

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি সমাধানে নিরপেক্ষতার আশ্বাস

৫৩ জেলা ও দায়রা জজের বদলি, আইন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন

৫৩ জেলা ও দায়রা জজের বদলি, আইন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন

বরিশালে লিটু হত্যার মূল আসামি জাকির গাজী ঢাকায় গ্রেফতার

বরিশালে লিটু হত্যার মূল আসামি জাকির গাজী ঢাকায় গ্রেফতার

নির্বাচন বয়কটকারীরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে: মির্জা ফখরুল

নির্বাচন বয়কটকারীরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে: মির্জা ফখরুল

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

ইসলাম ন্যায়বিচারকে সমাজের মূলভিত্তি হিসেবে স্থাপন করেছে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে ইরশাদ করেছেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের আদেশ করেন ন্যায়বিচার করতে, সৎকর্ম করতে এবং আত্মীয়কে সাহায্য করতে” (সুরা নাহল: ৯০)। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হলে সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে, মানুষ নিরাপত্তা অনুভব করে। অন্যায় ও অবিচার দূর হয় এবং সামাজিক শৃঙ্খলা বজায় থাকে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “তোমরা সাবধান! যে ব্যক্তি অন্যায় করবে, তার বিপক্ষে

পরিবেশ সংরক্ষণে ইসলামের নির্দেশনা

পরিবেশ সংরক্ষণে ইসলামের নির্দেশনা

ইসলামে পরিবেশ সংরক্ষণকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার বলেছেন যে পৃথিবীকে তিনি সুন্দর ও ভারসাম্যপূর্ণভাবে সৃষ্টি করেছেন এবং মানুষকে এর খলিফা করেছেন। অর্থাৎ মানুষকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে যেন সে পরিবেশকে সুরক্ষা করে এবং এর ক্ষতি না করে। আল্লাহ বলেন, “তিনি আকাশকে উত্তোলন করেছেন এবং তিনি ভারসাম্য স্থাপন করেছেন। যাতে তোমরা ভারসাম্যে ব্যাঘাত না

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান

বর্তমান সময়ে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সঙ্কট গভীর আকার ধারণ করেছে। মূল্যস্ফীতি, বেকারত্ব এবং আর্থিক বৈষম্য মানুষের জীবনে নানা রকম চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। ইসলাম এই ধরনের সঙ্কট মোকাবিলায় একটি পূর্ণাঙ্গ দিকনির্দেশনা প্রদান করেছে, যা ব্যক্তি ও সমাজের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে পারে। কুরআন ও হাদিসে অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার, সুদের নিষেধাজ্ঞা এবং সম্পদের সুষম বণ্টনের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ইসলামে অর্থনৈতিক সঙ্কটের অন্যতম কারণ

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লামকে কেন্দ্র করে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বহুদিন ধরেই আলোচনা-সমালোচনা হয়ে আসছে। ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, প্রাচীন যুগের ইমাম, মুজতাহিদ এবং আলেমরা কোরআন, হাদিস, ইজমা ও কিয়াসের মাধ্যমে এ বিষয়ে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন। তাঁদের মতে, প্রিয় নবীর জন্মদিনে আনন্দ উদযাপন করা শুধু বৈধই নয়, বরং এটি এক উত্তম আমল। কোরআনের সূরা ইউনুসের ৫৭-৫৮ নং আয়াতে আল্লাহ

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবন ছিল মানবিকতা, দয়া এবং ক্ষমাশীলতার সর্বোচ্চ উদাহরণ। তিনি এমন এক সমাজে জন্মেছিলেন যেখানে কঠোরতা, প্রতিশোধ এবং অমানবিক আচরণ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক। তবু তিনি মানুষের প্রতি দয়া, অসহায়দের প্রতি সহানুভূতি এবং শত্রুর প্রতিও ক্ষমার মাধ্যমে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন প্রকৃত মানবিকতার পথ। আল্লাহর কিতাব কুরআনে বারবার মানবিকতার শিক্ষা এসেছে, যেমন সূরা আনবিয়ায় বলা হয়েছে, “আমি আপনাকে পাঠিয়েছি বিশ্ববাসীর জন্য রহমতস্বরূপ।” রাসূলুল্লাহ (সা.)