বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৫২৪ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জাতীয়

বাঁধ ভেঙ্গে গেলে স্রোত আটকানো কঠিন

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৭ এপ্রিল ২০২০, ০:২১

শেয়ার করুনঃ
বাঁধ ভেঙ্গে গেলে স্রোত আটকানো কঠিন
ঢাকা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

বাঁধ ভেঙ্গে গেলে স্রোত আটকানো কঠিন।  কথাটা শুনে হয়তো একটু কঠিনই মনে হবে এটা আবার কী বাঁধ আর কি স্রোত। কথাটার সারমর্ম আছে। বলছি সাম্প্রতিক করোনা ভাইরাস নিয়ে। আপনারা জানেন পুরো পৃথিবী ওলটপালট করে দিচ্ছে মহামারী করোনা ভাইরাস। প্রতিদিনই এই ভাইরাস প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে হাজার হাজার মানুষের। এই ভাইরাসের এখনও কোন প্রতিষেধক আবিস্কার না হলেও এখনও আক্রান্তের চেয়ে মৃত্যুহার অনেক কম। দুই শতাধীক দেশে এখন পর্যন্ত হানা দিলেও প্রতিটা দেশই লড়াই করছে ভাইরাসটির বিরুদ্ধে। বাংলাদেশ সরকারও বসে নেই। সরকারের নেওয়া নানা পদক্ষেপ নিশ্চয়ই প্রশংসনীয়।

এরই মধ্যে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকার কার্যত গত ২৭ মার্চ থেকে দেশ লক ডাউনের মধ্যে রেখেছে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার সারাদেশ লক ডাউনের ঘোষণা দেয়নি। তবুও যেহেতু জল, স্থল, আকাশ পথ, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন শিল্প ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ ঘোষণা করেছে সেহেতু কার্যত লক ডাউন বলা যেতে পারে। এছাড়া, স্থানীয়ভাবে বিভিন্ন জেলায় প্রশাসকরা সংশ্লিষ্ট জেলাগুলো সাময়িক লক ডাউন ঘোষণা করেছে। এছাড়া, কোথাও কোথাও, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড বা নির্দিষ্ট কয়েকটা বাড়ি ঘর লক ডাউন করা হয়েছে। যাতে করোনা ভাইরাস সামাজিকভাবে ব্যাপক বিস্তার করতে না পারে। সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই এবং অভিনন্দনও দিতে পারি। কিন্তু ভাল কিছু করলেও এর সঙ্গে খারাপ কিছুও জড়িত থাকে। এই খারাপটুকু জানতে হলে এবার আমরা একটু পিছনের দিকে যেতে পারি। অর্থাৎ গত বছর(২০২৯) ডিসেম্বর মাস।

বিশ্বের এই প্রজন্মের কাছে একটা স্মরণীয় মাস এবং বছর। আজকের করোনা ভাইরাস উৎপত্তি হয়েছে গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহানে। সেখানে ব্যপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে বিস্তার লাভ করেছে বিশ্বে। এখনও বিশ্বব্যাপী এই করোনা ভাইরাস (বিজ্ঞানীদের দেওয়া নাম হলো কভিড-১৯) ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে। যখন চীনে এই ভাইরাসের উৎপত্তি হল এবং মিডিয়ার কল্যাণে হাসপাতালগুলোতে লাশের সারি দেখতে পেল বিশ্ববাসী তখনই তিন শতাধীক বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে উহান থেকে বিমানে ফেরত আনলো বাংলাদেশ। রাখা হল হজ ক্যাম্পে কোয়ারেন্টিনে। দুই সপ্তাহ পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হল। যাই হোক আমি কেন লেখার শিরোনাম দিলাম 'বাঁধ ভেঙ্গে গেলে স্রোত আটকানো কঠিন' সেই আলোচনা শুরু করি।  করোনা ভাইরাসকে যখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মহামারী ঘোষণা দিল তখনও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসীরা আসা শুরু করলো দেশে।

আরও

আবরার ফাহাদ ও বিডিআর ম্যাসাকার দিবস প্রতি বছর পালিত হবে

আবরার ফাহাদ ও বিডিআর ম্যাসাকার দিবস প্রতি বছর পালিত হবে

পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের নাগরিকরাও তাদের প্রয়োজনে আসলো বাংলাদেশে। ভারতেও আসা যাওয়া বন্ধ হয়নি উভয় দেশের নাগরিকদের। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কড়া বার্তার পরও বাংলাদেশ সরকার বন্দরগুলোর ইমিগ্রেশনে প্রাথমিকভাবে করোনা শনাক্তকরান স্ক্যানার ছিল না। শুধু হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটা স্ক্যানার মেশিন চালু ছিল। পরে মিডিয়া লেখালেখির পর স্ক্যানার বাড়ানো হয়। চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দরে চালু করা হয়। এরপরও দেশের বিভিন্ন বন্দরে ইমিগ্রেশনগুলোতে স্ক্যানার মেশিন বসানো হয়নি বা বসালেও অনেক দেরি হয়েছে। আমি গত ২৮ ফেব্রুয়ারী কলকাতায় গেলাম বাই ট্রেনে। ২ দিন পর বাই রোডে দেশে আসলাম বেনাপোল হয়ে। বেনাপোল বন্দরেও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়নি। চোখে পড়েনি কোন স্ক্যানার মেশিন। এ নিয়ে পত্রিকায় সরেজমিন প্রতিবেদনও করেছি আমি। কথা হল, করোনা ভাইরাস নিয়ে সরকার কঠোর অবস্থানে যখন থেকে সামাজিকভাবে এই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। নিয়ন্ত্রণ কীভাবে করবে। ওই যে বললাম বাঁধ ভেঙ্গে গেলে স্রোত আটকানো কঠিন। বাঁধতো প্রথমেই ভেঙ্গেছে এখন স্রোত আটকাবে কীভাবে? যা হওয়ার হয়ে গেছে।

ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে। আগে থেকে যদি কঠোর অবস্থানে থাকতো তাহলে হয়তো সম্ভব হতো। যেমনটা হয়েছে উত্তর কোরিয়ায়।  যেহেতু ভাইরাসটি মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়। তাই দেশটিতে  বাইরের দেশ থেকে কাউকেই প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এজন্যই উত্তর কোরিয়া সংক্রমণ মুক্ত। আমাদের দেশেও যদি প্রথম থেকে এমন কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হতো তাহলে হয়তোবা আজকে এমন পরিস্থিতিতে পড়তে হতে না। তখন আমাদের দেশের অনেক মন্ত্রীদের অতিকথনে নাগরিকরা অতিষ্ঠ হয়েছে। অন্তত বিমানবন্দরে যদি কড়াপদক্ষেপ নেওয়া হত তাহলেও এদেশ কিছুটা রক্ষা পেত। আচ্ছা বলুনতো দেখি,

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

যারা বিভিন্ন সংক্রামক দেশ থেকে বিমানবন্দর দিয়ে দেশে প্রবেশ করেছে প্রশাসন কঠোর হলে কি তারা বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিনে যেতে হতোনা।  প্রবাসীদেরতো আর মেরে ফেলতোনা। বিমানবন্দর থেকে তারা সাহসও পেতোনা বের হওয়ার। যদি আগে থেকে ঘোষণা দেওয়া হত তাদের দুই সপ্তাহের জন্য বাধ্যতামুলক প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে যেতে হবে। আমি মনে করি এখানে সরকারের বড় ধরনের গাফিলতি রয়েছে। আর এটা একরকম ব্যর্থতাও বলা যেতে পারে।   এজন্যই বলেছি বাঁধ ভেঙ্গে গেলে স্রোত আটকানো কঠিন।  বাঁধতো তখনই ভেঙ্গেছে  যখনই সংক্রমক দেশ থেকে অবাধে প্রবাসীরা দেশে ঢুকেছে।

তখন অনেকের শরীরে নরমাল জ্বর থাকলেও বিমানে উঠে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট খাওয়াতে ইমিগ্রেশনে জ্বর ধরা পড়েনি। কিন্তু জ্বর থাকুক আর না থাকুক বাধ্যতামুলক প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে তাদের রাখা হলে বাংলাদেশ এই ঝুঁকির মধ্যে পড়তোনা। এখন যেহেতু ছড়িয়ে পড়েছে সেহেতু নিয়ন্ত্রণে কতটুকু আনতে পারে সেটাই দেখার বিষয়। তবুও এখন আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় পদক্ষেপ অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য। তিনি সরাসরি অনেক কিছু মনিটরিং করেন। কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার জন্যও প্রাণপণ চেষ্টা করছেন তিনি। তবে এখনও সময় আছে অন্তত দুই সপ্তাহের জন্য পুরোদেশে কারফিউ জারি করা দরকার। তাহলে হয়তো  কিছুটা আশার আলো দেখা যেতে পারে। না হয় যেভাবে পাড়া, মহল্লা, অলিগলি, হাট-বাজারে মানুষের এখনও জটলা আর অবাধ চলাফেরা এভাবে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ করা অনেক কঠিন হয়ে পড়বে।

আরও

সাবের হোসেনের বাসায় রাষ্ট্রদূতদের বৈঠক, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাবের হোসেনের বাসায় রাষ্ট্রদূতদের বৈঠক, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ইনিউজ ৭১/ জি.হা

সর্বশেষ সংবাদ

ওমানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ৭ বাংলাদেশির মৃত্যু

ওমানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ৭ বাংলাদেশির মৃত্যু

মৌলভীবাজারে প্রবাসীর কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পালকপুত্র গ্রেফতার

মৌলভীবাজারে প্রবাসীর কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পালকপুত্র গ্রেফতার

আওয়ামীলীগ ছেড়ে দুধ দিয়ে গোসল করা সেই ইউপি চেয়ারম্যান আটক

আওয়ামীলীগ ছেড়ে দুধ দিয়ে গোসল করা সেই ইউপি চেয়ারম্যান আটক

সাবের হোসেনের বাসায় রাষ্ট্রদূতদের বৈঠক, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাবের হোসেনের বাসায় রাষ্ট্রদূতদের বৈঠক, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

তারেক রহমানের মার্জিত বক্তব্য বিএনপির শিক্ষণীয় উদাহরণ: রিজভী

তারেক রহমানের মার্জিত বক্তব্য বিএনপির শিক্ষণীয় উদাহরণ: রিজভী

জনপ্রিয় সংবাদ

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

মৌলভীবাজারে দুই যুবদল নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

মৌলভীবাজারে দুই যুবদল নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

নওগাঁতে আকস্মিক ঝড়-বৃষ্টিতে শতাধিক ঘরবাড়ি লণ্ডভণ্ড, মৃত্যু একজনের

নওগাঁতে আকস্মিক ঝড়-বৃষ্টিতে শতাধিক ঘরবাড়ি লণ্ডভণ্ড, মৃত্যু একজনের

নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট হওয়া খাটের চরাট সহ যুবক গ্রেফতার

নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট হওয়া খাটের চরাট সহ যুবক গ্রেফতার

দেশে আবারও বাড়লো সোনার দাম, ইতিহাস ব্রেক

দেশে আবারও বাড়লো সোনার দাম, ইতিহাস ব্রেক

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সাবের হোসেনের বাসায় রাষ্ট্রদূতদের বৈঠক, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাবের হোসেনের বাসায় রাষ্ট্রদূতদের বৈঠক, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসভবনে নর্ডিক দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের বৈঠককে স্বাভাবিক হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। বুধবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বৈঠক সম্পর্কে আগেই অবগত ছিল না। তবে রাষ্ট্রদূতদের যেকোনো ব্যক্তির বাড়িতে যাওয়ার অধিকার রয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “রাষ্ট্রদূতরা আসলে যে কারো বাড়িতে যেতে পারেন। যদি বাসার মালিক

দেশে থাকব, কোনো ঝড়-ঝঞ্ঝায় পালাইনি: রিজওয়ানা হাসান

দেশে থাকব, কোনো ঝড়-ঝঞ্ঝায় পালাইনি: রিজওয়ানা হাসান

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, “দেশের বিভিন্ন সময়ে নানা ঝড়-ঝঞ্ঝায় কোথাও পালিয়ে যাইনি, ভবিষ্যতেও থাকব। আমাদের দায়িত্বের প্রতি অবিচল।” বুধবার (৮ অক্টোবর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকেই পরিষ্কার করতে হবে, কারা সেফ এক্সিট (নিরাপদ প্রস্থান) চায়। রিজওয়ানা বলেন, জনগণ আশা করে, এই অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে একটি

পরনির্ভরতা ছাড়িয়ে স্বনির্ভর হওয়ার পথে বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা

পরনির্ভরতা ছাড়িয়ে স্বনির্ভর হওয়ার পথে বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “এই জাতির যথেষ্ট ক্ষমতা আছে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য। আমাদের তরুণ সমাজের সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তিই দেশের প্রধান সম্পদ। এই শক্তি কাজে লাগিয়ে আত্মনির্ভর অর্থনীতি গড়ে তুলতে হবে। আমরা আর দাসত্বের মধ্যে থাকতে চাই না।” বুধবার (৮ অক্টোবর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির সভায় এই মন্তব্য করেন তিনি। সভায় দেশের

আকাশ প্রতিরক্ষায় ২০টি জে-১০ সিই যুদ্ধবিমান আনছে বাংলাদেশ

আকাশ প্রতিরক্ষায় ২০টি জে-১০ সিই যুদ্ধবিমান আনছে বাংলাদেশ

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আধুনিকায়ন এবং জাতীয় আকাশ প্রতিরক্ষা শক্তিশালী করার লক্ষ্যে চীনের তৈরি ২০টি জে-১০ সিই মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান কেনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই ৪.৫ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান কেনা, প্রশিক্ষণ ও আনুষঙ্গিক খরচসহ মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২২০ কোটি ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২৭,০৬০ কোটি টাকা। সরকারি সূত্রে জানা গেছে, চুক্তিটি সরাসরি ক্রয় (G2G) পদ্ধতিতে চীনের সঙ্গে সম্পন্ন হতে পারে। ২০২৫-২৬ ও

আবরার ফাহাদ ও বিডিআর ম্যাসাকার দিবস প্রতি বছর পালিত হবে

আবরার ফাহাদ ও বিডিআর ম্যাসাকার দিবস প্রতি বছর পালিত হবে

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় দেশের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্বপূর্ণ দিনের মধ্যে আবরার ফাহাদের মৃত্যুবার্ষিকী এবং বিডিআর ম্যাসাকার দিবসকে বিশেষভাবে অন্তর্ভুক্ত করছে। সরকারি উদ্যোগে প্রতি বছর যথাক্রমে ৭ অক্টোবর ও ২৫ ফেব্রুয়ারি এই দুটি দিন পালন করা হবে। সোমবার (৬ অক্টোবর) বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়। পোস্টে বলা হয়েছে, শহীদ আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে ৭ অক্টোবর