
প্রকাশ: ১৬ জুন ২০১৯, ০:৩৫

কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন বাজারে ব্যাঙের ছাতার মত ঔষুধের দোকান ও প্যাথলজির ব্যবসার নামে চলছে অপচিকিৎসা। কুতুপালং রোহিঙ্গা বাজার কেন্দ্রিক ঔষুধের দোকান খুলে স্থানীয় পরিচয়ে ডাক্তারী চিকিৎসা করছে এখন অর্ধশতাধিক রোহিঙ্গারা। যারা ডাক্তারের আদলে বেশভূষায় যন্ত্রপাতি নিয়ে চেম্বার করছে।তেমনি রোকসানা ফার্মেসীর আড়ালে নানা ডিগ্রী লাগিয়ে হরদম অপচিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছে রোহিঙ্গাদের আহামরি ডাক্তার খোরশেদ। কুতুপালং বাজারের অলিতে গলিতে অবৈধ ভাবে ঔষুধের ফার্মেসী খুলে রোহিঙ্গারা নিজেদের বাংলাদেশী সেঁজে ভূঁয়া পরিচয় দিয়ে চিকিৎসার নামে অবৈধ পন্থায় হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। এতে প্রতারিত হয়ে স্বাস্থ্য হানিতে পড়েছে রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি স্থানীয় কুতুপালং গ্রামসহ কয়েকটি আশে-পাশে গ্রামের লোকজন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাশে কুতুপালং বাজারে ও কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কের দুই পাশে এবং লম্বাশিয়া বাজারে। অন্তত শতাধিক ঔষুধের দোকান রয়েছে নামে বেনামে। প্রায় ৫০ টির মত ফার্মেসীতে ঔষুধ বিক্রি ও চিকিৎসা করছেন বাংলাদেশী সেঁজে কথিত রোহিঙ্গা ডাক্তারেরা। এসব ফার্মেসীর হদিস মিলে কুতুপালং ক্যাম্পের চর্তুর পাশে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ নিকারুজ্জামান রবিন চৌধুরী বলেন, কুতুপালং বাজারসহ ক্যাম্পের ভিতরে বাইরে ও ঔষুধের দোকান খুলে যারা নিজেদের ডাক্তার দাবীকরে ভূঁয়া কাগজপত্র নিয়ে ঔষুধ বিক্রি করছে তাদের ব্যাপারে অভিযোগ থাকায় ইতিপূর্বে একাধিক বার মোবাইল পরিচালনা করে অর্থ ও জেল উভয় দন্ডে দন্ডিত করেছি ফার্মেসী এবং কথিত ডাক্তারদের।

ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব