
প্রকাশ: ৪ মে ২০১৯, ২১:৩৫

বর্তমানে চলছে বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় ফণীর তাণ্ডব। এদিকে ফণীর প্রভাবে কক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে ২০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। অরক্ষিত বেড়িবাঁধের ও আমাবশ্যার জোয়ারের কারণে সমুদ্রের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ৪-৫ ফুট উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব গ্রাম প্লাবিত হয়। এ ব্যাপারে কুতুবদিয়া থানার ওসি দিদারুল ফেরদৌস জানান, প্লাবিত এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় দেড়শ পরিবারকে পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, ‘পূর্বে থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৭১ পোল্ডারের কুতুবদিয়া দ্বীপে ১৪ কিলোমিটার বেড়িবাধ ভাঙ্গা ছিল।’ ‘বিগত দুই বছর পূর্বে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় প্রায় শতকোটি টাকা ব্যায়ে বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ দিলেও যথাসময়ে কাজ করেনি।’ 'তবে বেশি ভাঙন এলাকায় জোয়ার রক্ষার জন্য জিও ব্যাগে বালি ভর্তি করে জোয়ার ঠেকানোর জন্য বাঁধ দেয়া হয়েছে।’

ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব