
বিশ্ব আবহাওয়া দিবস আজ। প্রতিবছর ২৩ মার্চ, দিবসটি পালন করা হয়। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে- ‘সূর্য, পৃথিবী ও আবহাওয়া’। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালিত হচ্ছে। ১৯৫০ সালের এই দিনে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা গঠন করা হয়। পরের বছর ১৯৫১ সালে এটি জাতিসংঘের বিশেষ সংস্থা হিসেবে মর্যাদা পাওয়ার পর থেকে দিনটিকে বিশ্ব আবহাওয়া দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। বর্তমানে ১৮৯টি দেশ বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার সদস্য। প্রতি বছর বাংলাদেশসহ বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার সব সদস্য রাষ্ট্র দিবসটি পালন করে।
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি হ্রাসে সব দেশের সমন্বয়ে টেকসই উদ্যোগ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে আবহাওয়ার অস্বাভাবিক আচরণ এখন বিশ্বব্যাপী অনুভূত হচ্ছে। তাই জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি হ্রাসে সব দেশের সমন্বয়ে টেকসই উদ্যোগ গ্রহণ ও আবহাওয়া, জলবায়ু ও পানি বিষয়ক তথ্যের আদান-প্রদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু সম্পর্কিত ঝুঁকি মোকাবেলাসহ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতি উপশমে জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন, সচেতনতা বৃদ্ধি ও আবহাওয়ার গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে স্বচ্ছ ও সঠিক ধারণা পাওয়া সম্ভব হবে। রাষ্ট্রপতি ‘বিশ্ব আবহাওয়া দিবস ২০১৯’র সফলতা ও সার্থকতা কামনা করেন।

ইনিউজ ৭১/এম.আর