শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫৪ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
ধর্ম

তাকবীরে তাশরীকের গুরুত্ব

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০ জুন ২০২৪, ১৭:১১

শেয়ার করুনঃ
তাকবীরে তাশরীকের গুরুত্ব

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

হজ ও কোরবানির মাস জিলহজ এলেই তাকবিরে তাশরিক পড়ার গুরুত্ব বেড়ে যায়। অথচ বছরজুড়েই মুমিন মুসলমান তাকবিরে তাশরিক পড়েন। তবে হজ ও কোরবানির মাসে নির্ধারিত ৫ দিন ২৩ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পর তাকবিরে তাশরিক পড়া ওয়াজিব বা আবশ্যক। তাকবিরে তাশরিক আবশ্যক হওয়ার সূচনার ঘটনাও চমৎকার। এর গুরুত্ব, তাৎপর্য এবং ফজিলতও অনেক বেশি। তাকবিরে তাশরিক কীভাবে শুরু হয়েছিল?

তাকবিরে তাশরিক হলো মহান আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ও প্রশংসার ঘোষণা। আর কোরবানি হলো আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের আরো বেশি প্রিয় হওয়ার মাধ্যম। কোরবানি ও তাকবিরে তাশরিক এক সুতোয় গাঁথা। কোরবানির সঙ্গে তাকবিরে তাশরিকের ইতিহাস ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

আরও

জাতীয় বীর ঘোষণায় শহীদদের নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি, হাইকোর্টে রুল

জাতীয় বীর ঘোষণায় শহীদদের নাম অন্তর্ভুক্তির দাবি, হাইকোর্টে রুল

আরবি জিলহজ মাসে হজ সম্পাদন করতে হয় আবার এ মাসে হজের নির্ধারিত দিনগুলোর প্রথম দিন ফজর নামাজ থেকে শুরু করে হজের শেষ দিন সূর্যাস্তের আগ অর্থাৎ আসর পর্যন্ত ২৩ ওয়াক্ত নামাজে আদায় করতে হয়। আর এ সময়ের মধ্যে ১০-১২ জিলহজের মধ্যে আল্লাহর জন্য কোরবানি করতে হয়।

৫ দিন তাকবির পড়তে হয় আর এর মধ্যে ৩ দিন কোরবানি করা যায়। হজ, তাকবির ও কোরবানির মধ্যে রয়েছে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের এক নিবিড় সম্পর্ক। হজ ও কোরবানি যেমন ঐতিহাসিক তাৎপর্যমণ্ডিত তেমনি তাকবিরে তাশরিক ও ঐতিহাসিক তাৎপর্যের দাবি রাখে।

আরও

শেখ হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে: আসিফ নজরুল

শেখ হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে: আসিফ নজরুল

হজ কোরবানি ও তাকবিরে তাশরিকে সুসম্পর্ক

হজের মাস ও দিনক্ষণে তাকবিরে তাশরিক ও কোরবানি আদায় করতে হয়। যে দিন থেকে হজ শুরু হয় সেদিন থেকেই তাকবিরে তাশরিক শুরু করতে হয়। আবার সর্বশেষ যেদিন যে সময় মিনা ত্যাগ করতে হয়, সে সময়ই তাকবিরে তাশরিক পড়া শেষ করতে হয়। আর এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত রয়েছে হজরত ইবরাহিম ও ইসমাইল আলাইহিস সালামের স্মৃতি বিজড়িত ঘটনা ও ইতিহাস।

কোরবানির ইতিহাস সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা কুরআনে ঘোষণা করেন-

فَلَمَّا بَلَغَ مَعَهُ السَّعۡیَ قَالَ یٰبُنَیَّ اِنِّیۡۤ اَرٰی فِی الۡمَنَامِ اَنِّیۡۤ اَذۡبَحُکَ فَانۡظُرۡ مَاذَا تَرٰی ؕ قَالَ یٰۤاَبَتِ افۡعَلۡ مَا تُؤۡمَرُ ۫ سَتَجِدُنِیۡۤ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ مِنَ الصّٰبِرِیۡنَ

‘এরপর সে (ইসমাইল) যখন পিতার সঙ্গে চলাফেরা করার বয়সে উপনীত হল, তখন ইবরাহিম তাকে বলল, হে বৎস! আমি স্বপ্নে দেখি যে, তোমাকে জবেহ করছি; এখন তোমার অভিমত কি? সে বলল, পিতা! আপনাকে যা আদেশ করা হয়েছে, তাই করুন। আল্লাহর ইচ্ছায় আপনি আমাকে ধৈর্যধারণকারীর দলভূক্ত পাবেন।’ (সুরা সাফফাত : আয়াত ১০২)

এ আয়াতে আল্লাহ তাআলা হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালামকে তার সন্তান কোরবানির নির্দেশ দেন। এ নির্দেশের কথা সন্তানকে জানালে সে-ও তা মেনে নেন। অতঃপর হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম সন্তান ইসমাইলকে জবেহ করার প্রস্তুতি নিলে আল্লাহ তাআলা তার কোরবানিকে কবুল করে নিলেন।

তাকবিরে তাশরিকের সূচনা

হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম যখন শিশুপুত্র ইসমাইলকে কোরবানির নির্দেশ পালনে জবেহ করার জন্য মাটিতে শোয়ালেন, তখন আল্লাহ তাআলা হজরত জিবরিল আলাইহিস সালামকে বেহেশত থেকে দুম্বা নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিলেন।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হজরত ইসমাইলকে জবেহ করার আগে হজরত জিবরিল আলাইহিস সালাম যাতে দুম্বা নিয়ে হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালামের ছুরির নিচে দুম্বা পৌঁছাতে পারেন, সে জন্য আকাশেই আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করতে থাকেন-

اَللهُ اَكْبَر – اَللهُ اَكْبَر (আল্লাহু আকবার; আল্লাহু আকবার) আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান।

হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম তাকবিরের আওয়াজ শুনে কাপড় দ্বারা আবৃত চোখ খুলে দেখলেন হজরত জিবরিল আলাইহি সালাম আনিত দুম্বা ইসমাইল আলাইহিস সালামের পরিবর্তে কোরবানি হয়ে যায়। তখন তিনি তাওহিদের কালেমা ও তার শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করে বলেন-

لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ اَللهُ اَكْبَر (লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার) অর্থাৎ আপনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই; আপনিই শ্রেষ্ঠ।

পিতার মুখে তাওহিদের এ অমূল্যবাণী শুনতে পেয়ে হজরত ইসমাঈল আলাইহিস সালামও মহান আল্লাহর প্রশংসা করে বলেন-

اَللهُ اَكْبَر وَ لِلهِ الْحَمد (আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ) আল্লাহ মহান, সব প্রশংসা শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য।’

ঐতিহাসিক তাৎপর্য ও গুরুত্ব

এ তাকবিরে তাশরিক হজ পালনকারী, কোরবানি দাতাসহ মুসলিম উম্মাহর জন্য উল্লেখিত ৫ দিন তথা ২৩ ওয়াক্ত নামাজ শেষে পাঠ করা ওয়াজিব বা আবশ্যক। তা শুধুই তাকবির নয় বরং তাকবিরে তাশরিক-

মহান আল্লাহর প্রেমের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার শুকরিয়া আদায়ের তাসবিহ। যা একজন প্রধান ফেরেশতা, একজন দায়িত্বশীল নবি ও ভবিষ্যৎ নবির কণ্ঠ থেকে আগত তাসবিহ-এর সমষ্টি।এ প্রশংসা বাক্য আল্লাহ তাআলার এতই পছন্দনীয় হয়েছে যে, আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর জন্য কেয়ামত পর্যন্ত উল্লেখিত ৫দিন (৯জিলহজ ফজর থেকে ১৩ জিলহজ আসর পর্যন্ত ২৩ ওয়াক্ত) ফরজ নামাজের পর তা পাঠ করা ওয়াজিব বা আবশ্যক।

সুতরাং মুসলিম উম্মাহর সব প্রাপ্ত বয়স্ক নারী-পুরুষ, মুকিম-মুসাফির, গ্রামবাসী-শহরবাসী এবং জামায়াতে কিংবা একাকি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর প্রত্যেকের ওপর একবার করে তাকবিরে তাশরিক পাঠ করা ওয়াজিব। আর তিনবার করে তাকবীরে তাশরীক পাঠ করা ফজিলত পূর্ণ।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে তাকবিরে তাশরিকের ইতিহাস জানার পর উল্লেখিত দিনগুলোতে শুকরিয়া হিসেবে এ ওয়াজিব কাজ ‘তাকবির’ আদায় করে তার একান্ত নৈকট্য অর্জনের তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

ভাঙনের মুখে লোগাং অনুপম হিমাংশু ক্রীড়াঙ্গন

ভাঙনের মুখে লোগাং অনুপম হিমাংশু ক্রীড়াঙ্গন

হাতিরঝিলে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি রেসিস্টেন্স ডে উদযাপন

হাতিরঝিলে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি রেসিস্টেন্স ডে উদযাপন

বাংলাদেশে স্টারলিংক চালুতে সরকারি সমন্বয়ে মুগ্ধ স্পেসএক্স

বাংলাদেশে স্টারলিংক চালুতে সরকারি সমন্বয়ে মুগ্ধ স্পেসএক্স

কুলাউড়া সীমান্তে মাছ ধরতে গিয়ে বিএসএফের হাতে আটক ৩ যুবক

কুলাউড়া সীমান্তে মাছ ধরতে গিয়ে বিএসএফের হাতে আটক ৩ যুবক

বাবার অপেক্ষায় দুই শিশু, বাবাকে না দেখেই বড় হচ্ছে রোজা

বাবার অপেক্ষায় দুই শিশু, বাবাকে না দেখেই বড় হচ্ছে রোজা

জনপ্রিয় সংবাদ

হৃদয় হত্যা রহস্য উদঘাটন: দুই আসামি গ্রেফতার, উদ্ধার মোবাইল-মোটরসাইকেল

হৃদয় হত্যা রহস্য উদঘাটন: দুই আসামি গ্রেফতার, উদ্ধার মোবাইল-মোটরসাইকেল

তাড়াশে ৮০ ফুট ভাঙা রাস্তায় কয়েক হাজার মানুষের দুঃসহ যাতায়াত

তাড়াশে ৮০ ফুট ভাঙা রাস্তায় কয়েক হাজার মানুষের দুঃসহ যাতায়াত

ভিপি সেন্টুর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও খাবার বিতরণ

ভিপি সেন্টুর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও খাবার বিতরণ

গোয়ালন্দে ইউএনও'র অভিযানে ড্রেজিং পাইপ ধ্বংস ও মোটরসাইকেল চালকের জরিমানা

গোয়ালন্দে ইউএনও'র অভিযানে ড্রেজিং পাইপ ধ্বংস ও মোটরসাইকেল চালকের জরিমানা

এসএসসিতে বোর্ডসেরা দুই কৃতি দেবীদ্বারের

এসএসসিতে বোর্ডসেরা দুই কৃতি দেবীদ্বারের

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

জুমার দিনে দোয়ার দরজা খোলা থাকে

জুমার দিনে দোয়ার দরজা খোলা থাকে

শুক্রবার মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ দিন। এই দিনকে ‘সপ্তাহের সেরা দিন’ হিসেবে ঘোষণা করেছেন প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। জুমার দিনে আল্লাহর রহমতের দরজা খুলে দেওয়া হয়, বিশেষ করে এমন একটি মুহূর্ত আছে, যখন বান্দা যদি মন থেকে দোয়া করে, আল্লাহ তা কবুল করে নেন। জুমার দিনের ফজিলত সম্পর্কে বিভিন্ন হাদিসে বহুবার বর্ণনা এসেছে। সহিহ মুসলিম শরিফে আছে,

লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেব কিবলাহ (রহ.) এর পঞ্চম বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল সম্পন্ন

লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেব কিবলাহ (রহ.) এর পঞ্চম বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল সম্পন্ন

যুক্তরাজ্যের লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী ব্রিকলেন জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশের শীর্ষ ওলিয়ে কামিল, প্রখ্যাত বুযুর্গ ও আনজুমানে আল-ইসলাহ ইউকের প্রতিষ্ঠাতা আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী ছাহেব কিবলাহ (রহ.)-এর পঞ্চম বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল। বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এ মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন তাঁর বড় ছাহেবজাদা আল্লামা জিল্লুর রহমান চৌধুরী এবং কোরআন তিলাওয়াত করেন ছোট  ছাহেবজাদা ক্বারী মহবুবুর রহমান চৌধুরী। মাহফিলে দেশ-বিদেশের প্রখ্যাত ওলামায়ে কেরাম,

সুন্নাত অনুযায়ী জীবন: ছোট ছোট আমলে বিশাল সাওয়াব

সুন্নাত অনুযায়ী জীবন: ছোট ছোট আমলে বিশাল সাওয়াব

পৃথিবীতে আল্লাহর রাসূল (সা.) যেভাবে জীবনযাপন করেছেন, সেই পদ্ধতিকেই বলা হয় সুন্নাত। একজন মুসলমানের জীবনে সুন্নাহ অনুসরণ শুধু ইবাদত নয়, বরং এটি আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের সবচেয়ে সুন্দর ও সহজতম পথ। হাদিসে বর্ণিত আছে, “যে ব্যক্তি আমার সুন্নাহকে ভালোবাসে, সে যেন আমাকেই ভালোবাসল। আর যে আমাকেই ভালোবাসল, সে জান্নাতে আমার সঙ্গেই থাকবে।” (তিরমিজি) আমরা অনেক সময় মনে করি, কেবল নামাজ-রোজা বা হজ-জাকাতের

মক্কার কাবার ওপরে সূর্যের বিরল অবস্থান, নির্ভুল কিবলা নির্ধারণে সুযোগ

মক্কার কাবার ওপরে সূর্যের বিরল অবস্থান, নির্ভুল কিবলা নির্ধারণে সুযোগ

মক্কার আকাশে মঙ্গলবার ঘটে গেল এক আশ্চর্যজনক স্বর্গীয় ঘটনা। সূর্য ঠিক পবিত্র কাবার ওপরে অবস্থান করেছিল। এ সময় ছায়া সম্পূর্ণভাবে অদৃশ্য হয়ে যায়। যার ফলে বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা কোনো আধুনিক প্রযুক্তি ছাড়াই নির্ভুলভাবে কিবলার দিক নির্ধারণ করতে সক্ষম হন। জেদ্দা অ্যাস্ট্রোনমি সোসাইটির এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সূর্য কাবার সাথে সারিবদ্ধ হয়ে অবস্থান করায় ছায়া বিলীন হয়ে যায়। এ সময়ে সূর্য দৃশ্যমান থাকা

হাদিসের আলোকে: উত্তম চরিত্রই মুসলমানের আসল পরিচয়

হাদিসের আলোকে: উত্তম চরিত্রই মুসলমানের আসল পরিচয়

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জীবন ছিল পূর্ণাঙ্গ ইসলামের বাস্তব রূপ। তিনি শুধু ইবাদতের জন্য নয়, বরং সর্বোচ্চ নৈতিকতার প্রতীক হিসেবে মানবজাতির জন্য আদর্শ হয়ে এসেছেন। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি শ্রেষ্ঠ, যার চরিত্র সবচেয়ে উত্তম’’ (বুখারি)। বর্তমান সময়ে মুসলমানদের মধ্যে যে বিভ্রান্তি, অনৈক্য এবং সমাজে যে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে, তার একটি বড় কারণ হলো উত্তম চরিত্রের