প্রকাশ: ১৭ জুলাই ২০২৪, ১৮:৩৩
কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি
বুধবার (১৭ জুলাই) বেলা ১১টা দিকে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের এই সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় মাওয়া পয়েন্ট রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এ সময় ভাঙচুর করা হয়।
বিস্তারিত আসছে...
স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য গণমাধ্যমের স্বাধীন উপস্থিতি ও কার্যকর ভূমিকার বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, গত দেড় দশকে দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ পরিস্থিতির উত্তরণে গণমাধ্যমসহ সংশ্লিষ্ট সবার দায়িত্ব
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আগামী ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি ভোটের সম্ভাব্য একটি তারিখ নিয়েও ইঙ্গিত দেন। তিনি জানান, সামনের ফেব্রুয়ারির ৮ তারিখ রোববার এবং ১২ তারিখ বৃহস্পতিবার। এই বিবেচনায় ১০ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবারের দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের সম্ভাবনা বেশি। তবে ৮ থেকে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে নিরাপত্তা নিয়ে যে আলোচনা চলছে, সে বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশে কারো নিরাপত্তা নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই। বিশেষভাবে যাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রয়োজন, তাদের জন্যও সরকার সম্পূর্ণ প্রস্তুত। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন,
আগামী সপ্তাহে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ভোটারদের সমর্থনে সবচেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপি। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি–ঘনিষ্ঠ প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, ভোট দিতে আগ্রহী ৩০ শতাংশ মানুষ বিএনপিকে ভোট দেবেন। প্রায় সমান জনপ্রিয়তা নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে জামায়াতে ইসলামী, যাদের প্রতি সমর্থন ২৬ শতাংশ। দুই দলের ব্যবধান মাত্র ৪ শতাংশ, যা বিশেষজ্ঞদের
গুমের মতো ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘন রোধে সরকার নতুন করে ‘গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার অধ্যাদেশ’ জারি করেছে। এতে গুমের ফলে কোনো ব্যক্তির মৃত্যু হলে দায়ী ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং কোটি টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। সোমবার (১ ডিসেম্বর) আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় অধ্যাদেশটির গেজেট প্রকাশ করে। এতে গুমের অভিযোগ তদন্ত ও বিচার করতে জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে বিশেষ