চলতি বছর বিপিএলের শুরু থেকেই সমালোচনার শেষ নেই। এটা নেই, ওটা হচ্ছে না; কত কথা। আলোচনার টেবিল গরম করে রেখেছিল ডিআরএসের অনুপস্থিতি। এরপরই ছিল, তারকা বিদেশি ক্রিকেটারদের না থাকা। তবে শেষ মুহূর্তে ডিআরএসের অন্তর্ভুক্তি আর কিছু ফরেন ক্রিকেটারের আগমনে মান বেঁচেছে বিপিএল আর বিসিবির।
প্লে-অফ টেবিলে টপ টুয়ে থাকতে উঠে পড়ে লেগেছিল দলগুলো। সে জন্য এক-দুই ম্যাচের জন্য হলেও বিদেশিদের উড়িয়ে আনছে তারা। এ দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। রিজওয়ান পাকিস্তানে ফিরলেও শিরোপা ধরে রাখতে মরিয়া দলটি নিয়ে এসেছে ক্যারিবীয় আন্দ্রে রাসেল ও সুনিল নারিনের মতো স্টাররা। টি-টোয়েন্টির দুই ফেরিওয়ালাকে নিয়েই ক্ষান্ত হননি কোচ সালাউদ্দিন। প্রথম কোয়ালিফায়ারের আগ মুহূর্তে স্কোয়াডে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ইংলিশ অলরাউন্ডার মঈন আলিকেও।
ভালো প্লেয়ার এনেছে রংপুর রাইডার্সও। বাজে অবস্থা থেকেও এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়া শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক দাশুন শানাকা এসেছেন। আফগান স্পিন ত্রাস মুজিবুর রহমানও রাঙাচ্ছেন নুরুল হাসান সোহানদের ড্রেসিংরুম।
ফরচুন বরিশালও পিছিয়ে থাকবে কেনো? ইফতিখার-ওয়াসিমরা পিএসএলে যোগ দিতে ফিরেছেন দেশে। তবে, তাদের জায়গায় সাকিবরা কিনেছে লঙ্কান ভানুকা রাজাপাকসা আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের আন্দ্রে ফ্লেচারকে।
প্লে-অফের আরেক দল সিলেট স্ট্রাইকার্স অবশ্য রেইসে খানিকটা পিছিয়ে গেছে। পাকিস্তানি আমির-ইমাদরা ফিরে যাওয়ায় মাশরাফীরা কিছুটা ব্যাকফুটে। জর্জ লিন্ডলে তাদের নতুন রিক্রুট।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।