কোম্পানীগঞ্জে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী তানিশা মনির রহস্যজনক মৃত্যু

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার সময় পরিবারের সদস্যরা বাড়ির বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত ছিলেন। এ সুযোগে তানিশা বসতঘরের আঁড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেয়। পরিবারের সদস্যরা পরে ঘরের ভেতর ঢুকে তানিশাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। খবর পেয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।

নিহতের পরিবার জানায়, তানিশার আত্মহত্যার পেছনে কোনো দৃশ্যমান কারণ তারা খুঁজে পাচ্ছেন না। পরিবার ও পুলিশ কেউই তাৎক্ষণিকভাবে আত্মহত্যার কারণ নিশ্চিত করতে পারেননি। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গাজী ফৌজুল আজিম বলেন, “প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শিশুটি আত্মহত্যা করেছে। তবে মৃত্যুর কারণ উদঘাটনে তদন্ত চলছে।” তিনি আরও জানান, বুধবার সকালে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।