হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে কচুর মুখি আমদানি

প্রতিনিধি রাশেদ হোসেন আরও বলেন, দেশের বাজারে কচুর মুখির চাহিদা রয়েছে এবং সে কারণে এই বছরের প্রথমবারের মতো ভারত থেকে ১২ টন কচুর মুখি আমদানি করা হয়েছে। আমদানিকৃত কচুর মুখি বর্তমানে হিলি স্থলবন্দরে ৮৫ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তিনি আরও জানান, যদি চাহিদা অব্যাহত থাকে, তবে ভবিষ্যতেও আরও কচুর মুখি আমদানি করা হবে। বর্তমানে এই কচুর মুখি দেশের বিভিন্ন মোকামে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে, যার মধ্যে ঢাকা শহরও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। 

হিলি স্থলবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারী সংগনিরোধ কর্মকর্তা ইউসুফ আলী বলেন, এ বছর প্রথমবারের মতো হিলি স্থলবন্দর দিয়ে কচুর মুখি আমদানি হয়েছে। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যেই তাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দপ্তরে জমা দিয়েছে। কাগজপত্র পর্যালোচনা শেষে সনদ প্রদান করা হবে। এরপর কাস্টমস তাদের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পণ্যটি হস্তান্তর করবে।

এছাড়াও, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আশাবাদী যে কচুর মুখির এই আমদানি দেশের বাজারে পণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখবে এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও কচুর মুখির সরবরাহ বাড়বে। এই আমদানির মাধ্যমে শুধু দেশের চাহিদা পূরণ করা হবে না, বরং স্থানীয় বাজারে বাণিজ্যিক কার্যক্রমও বৃদ্ধি পাবে। 

এদিকে, হিলি স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের দাবি, বন্দরের কার্যক্রম উন্নত করতে এবং সুষ্ঠুভাবে বাণিজ্য পরিচালনা করতে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।