দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকায় বঙ্গবন্ধু সেতু পাড় হতে যাত্রীদের গুণতে হচ্ছে কয়েকগুণ বেশি টাকা। যেখনে প্রতি জনকে সেতু পাড় হতে দিত হত ২০ থেকে ৩০ টাকা, সেখানে ট্রাক, প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেল সেতু পাড় হতে জন প্রতি দিতে হচ্ছে ২ থেকে ৩'শ টাকা। অনেক আবার ইঞ্জিন চালিত নৌকায় পাড় হচ্ছে বঙ্গবন্ধু সেতু।
এদিকে ঈদকে কেন্দ্র গত দুইদিন ধরে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষের চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে ধীর গতিতে চালাচল করছে যানবাহন। যে কারণে সাধারণ মানুষ অতিরিক্ত ভাড়া দিয়েই ছুটেছ গন্তব্য।
শুক্রবার (৭ মে) সকাল থেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু মহাসড়কের ঘারিন্দা, রাবনা বাইপাস, বিক্রমহাটি, রসুলপুর, এলেঙ্গা ও বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব এলাকায় এমন দৃশ্য দেখা যায়। এছাড়া বাস, ট্রাক, মাছের গাড়িত, মিনি ট্টাক, মোটরসাইকেল, সিএনজি ও প্রাইভেটককারসহ ব্যক্তিগত গাড়িতে গাদাগাদি করে চলাচল করছে সাধারণ মানুষ। করোনার এমন ঝুকিতেও কেহই মানছেননা স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব।
এ বিষয়ে এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত বলেন, পাটুরিয়া দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া নির্দেশ অমান্য করায় দূরপাল্লার বাসকে মামলা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে তৎপর রয়েছে।
#ইনিউজ৭১/জিয়া/২০২১
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।