সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫১৭ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

আল্লাহর কাছে গরিব-দুর্বলের মর্যাদা কেমন

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২ ডিসেম্বর ২০২০, ১৫:৪৭

শেয়ার করুনঃ
আল্লাহর কাছে গরিব-দুর্বলের মর্যাদা কেমন
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মানুষ গরিব কিংবা অসহায় হলেই কিন্তু মূল্যহীন হয়ে যায় না। তাদেরও রয়েছে সামাজিক মর্যাদা। সাধারণত গরবি ও অসহায় মানুষকে সমাজের লোকজন নিচু দৃষ্টিতে দেখে আর মর্যাদা পায় ক্ষমতাধর-সম্পদশালীরা। আল্লাহর কাছে ধন-সম্পদ কিংবা ক্ষমতাই মর্যাদার মাপকাঠি নয়। তাহলে আল্লাহর কাছে মর্যাদার মাপকাঠী কী? এ সম্পর্কে ইসলামের বক্তব্যই বা কী?সময় ও অবস্থার আলোকে সমাজের কাছে গরিব-অসহায় মানুষ মূল্যহীন হলেও আল্লাহর কাছে তারা মর্যাদাবান। যদি তারা হতে পারে মুত্তাকি বা পরহেজগার। যদি তাদের হৃদয়ে থাকে আল্লাহর ভয়। কেননা আল্লাহর ভয় মানুষকে পথহারা হতে দেয় না। তাইতো কবি গেয়েছেন গান-

‘যাদের হৃদয়ে আছে আল্লাহর ভয়, তারা কভু পথ ভুলে যায় না;

আল্লাহর প্রেম ছাড়া এই দুনিয়ায়, কারো কাছে কোনো কিছু চায় না।

আরও

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান
রাতের আঁধারে যারা সেজদাতে রয়, দুচোখের অশ্রুতে নদী যেন বয়।

ছলনার হাতছানি যতই আসুক, পেছনে ফিরেও সে তাকায় না।’

আল্লাহর কাছে মর্যাদার মূলভিত্তিই হচ্ছে তাকওয়া বা আল্লাহর ভয়। ধনী-গরিব, সম্পদশালী-অসহায় কোনোটিই মর্যাদার মানদণ্ড নয়। তাকওয়াবান নেককার ব্যক্তির মর্যাদা আল্লাহর কাছে অনেক বেশি, হতে পারে সে গরিব কিংবা ধনী।গরিব-অসহায় মানুষেরও রয়েছে মর্যাদা। এ মর্যাদা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র এমনকি মৃত্যু-দাফন এবং পরবর্তী জীবনেও রয়েছে। ইসলামে এ সম্পর্কে রয়েছে সুস্পষ্ট নির্দেশনা।

সমাজের চোখে মানুষ গরিব কিংবা অসহায় হলে দাম দেয়া হয় না। অভাবে জর্জরিত মানুষ সম্পদশালীর কাছে অবহেলিত, অবজ্ঞার পাত্র। দুর্বল কিংবা অসহায় ব্যক্তি সঠিক পথে থাকলেও সমাজের একশ্রেণীর মানুষ তাদের পক্ষে কথাও বলতে চায় না। তাদের ন্যূনতম সান্ত্বনা দেয়ারও কেউ থাকে না। মানুষের সহযোগিতা থাক দূরের কথা এরা মানুষ হিসেবে অন্য মানুষের ভালোবাসা থেকেও হয় বঞ্চিত। অথচ বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অসহায় মানুষের সহায় হওয়ার প্রতি গুরুত্বারো করেছেন। হাদিসে এসেছে-

আরও

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

হজরত আবু জর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘আমার বন্ধু মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে সাত কাজের নির্দেশ দিয়েছেন-

- আমি যেন গরিব-মিসকিনকে ভালোবাসি ও তাদের নৈকট্য (ভালোবাসা) লাভ করি।

- আমি যেন ওই ব্যক্তির দিকে তাকাই, যে আমার চেয়ে নিম্ন স্তরের এবং ওই ব্যক্তির দিকে না তাকাই, যে আমার চেয়ে উচ্চ পর্যায়ের।

- আমি যেন আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সদাচরণ করি, যদিও তারা একে ছিন্ন করে।

- আমি যেন কারো কাছে কোনো কিছু প্রত্যাশা না করি।

- আমি যেন সর্বদা ন্যায় ও সত্য কথা বলি, যদিও তা তিক্ত হয়।

- আমি যেন আল্লাহর ব্যাপারে কোনো নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় না করি। এবং

- তিনি আমাকে এই নির্দেশই দিয়েছেন যে আমি যেন বেশিরভাগ সময় পড়ি-

لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللهِ

উচ্চারণ : ‘লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’

অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোনো শক্তি বা কোনো ভরসা নেই।’ কেননা এই শব্দগুলো আরশের নিচের ভাণ্ডার থেকে আগত।’ (মুসনাদে আহমাদ, মিশকাত, ইবনে হিব্বান) nআল্লাহর কাছে গরিব ও দুর্বলের মর্যাদা অনেক বেশি। তাদের কারণেই আল্লাহ তাআলা বান্দাকে দুনিয়ার অনেক নেয়ামত দান করে থাকেন। হাদিসের বর্ণনায় তা প্রমাণিত। তাহলো-

রিজিক লাভ

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
আল্লাহ তাআলা গরিব, দুঃখী ও দুর্বলদের কারণেই দুনিয়ায় বান্দাকে রিজিক দিয়ে থাকেন। হজরত সাদ রাদিয়াল্লাহু আনহু একবার নিজেকে নিম্ন শ্রেণীর মানুষের চেয়ে মর্যাদাশীল মনে করায় প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন-

‘দুর্বল লোকদের দোয়ায় তোমাদের সাহায্য করা হয় এবং রিজিক দেয়া হয়।’ (বুখারি, মিশকাত)

সম্পদহীনরাই জান্নাতি

বেশির ভাগ সম্পদহীন ব্যক্তিরাই হবে জান্নাতের অধিবাসী। কেননা সম্পদশালী সাধারণত আল্লাহকে তুলনামূলক কম ভয় করে। আর তারা অহংকারীও হয় না। গরিবরাই আল্লাহকে বেশি ভয় করে। আল্লাহ তাআলা তাকে ভয়কারীদের জান্নাত দেয়ার ওয়াদা করেছেন এবং জান্নাত দেখিয়ে এর সুসংবাদ দিয়েছেন এভাবে-জান্নাতকে উপস্থিত করা হবে খোদাভীরুদের অদূরে। তোমাদের প্রত্যেক অনুরাগী ও স্মরণকারীকে এরই প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল। যে না দেখে দয়াময় আল্লাহ তা'আলাকে ভয় করত এবং বিনীত অন্তরে উপস্থিত হতো।’ (সুরা ক্বাফ : আয়াত ৩১-৩৩)

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্রাম বলেছেন, ‘আমি কি তোমাদের জান্নাতিদের সম্পর্কে অবহিত করব না? (তারা হলো) প্রত্যেক দুর্বল ব্যক্তি এবং এমন ব্যক্তি, যাকে দুর্বল মনে করা হয়। সে যদি আল্লাহর নামে কসম করে, তাহলে তা তিনি পূর্ণ করে দেন। (তিনি আরো বলেন) আমি কি তোমাদের জাহান্নামিদের সম্পর্কে অবহিত করব না? (তারা হলো) প্রত্যেক রূঢ় স্বভাব, কঠিন হৃদয় ও দাম্ভিক ব্যক্তি।’ (বুখারি ও মুসলিম, মিশকাত) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেছেন, ‘আমি জান্নাতে উঁকি মেরে দেখলাম যে এর বেশির ভাগ অধিবাসী হলো গরিব-মিসকিন। আর জাহান্নামে দেখলাম যে এর বেশির ভাগ নারী।’ (মুসলিম ও মিশকাত)

গরিব, দুর্বল ও অসহায়ের জন্য সবচেয়ে বড় সুখবর হলো-

দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী জীবনে মূল্যহীন থাকলেও আখেরাতের চিরস্থায়ী জীবনে তারা ধনীদের তুলনায় পাঁচশত বছর আগে জান্নাতে যাবে। এমনটিই বলেছেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। হাদিসে এসেছে-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘দরিদ্র মুহাজিররা তাদের ধনীদের চেয়ে ৫০০ বছর আগে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর তা হলো (আখেরাতের) অর্ধদিনের সমান।’ (তিরমিজি)

মুমিনের করণীয়

সুতরাং গরিব-দুর্বলের ব্যাপারে মুমিন মুসলমানের করণীয় হলো, তাদের অবমূল্যয়ন ও হেয়জ্ঞান করা যাবে না। তাদের ব্যাপারে না করা। তাদের ব্যাপারে যে বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখা জরুরি, তাহলো- অবজ্ঞা না করা গরিব ও দুর্বল হওয়ার কারণে তাদের প্রতি অবজ্ঞা-অবহেলা না করা। কুরআনুল কারিমে এ ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন-তুমি নিজেকে তাদেরই সংসর্গে রাখো, যারা সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের রবকে তাঁর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে আহ্বান করে এবং তুমি পার্থিব জীবনের শোভা কামনা করে তাদের দিক থেকে তোমার দৃষ্টি ফিরিয়ে নিও না।’ (সুরা কাহফ : আয়াত ২৮)

গরিবের প্রতি দৃষ্টি দেয়া

সব মানুষের উচিত ও নৈতিক দায়িত্ব হলো নিজ অবস্থানের চেয়ে নিন্ম স্তরের মানুষের দিকে দয়ার দৃষ্টি দেয়া। নিজের চেয়ে উচ্চ স্তরের কোনো ব্যক্তি বা তার সম্পদের দিকে আক্ষেপের দৃষ্টিতে না তাকানো বরং নিম্ন স্তরের মানুষের দিকে তাকিয়ে নিজের অবস্থার জন্য মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা। হাদিসে এসেছে-হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যখন তোমাদের কেউ এমন ব্যক্তির দিকে দেখে, যাকে ধন-সম্পদে, স্বাস্থ্য-সামর্থ্যে শ্রেষ্ঠত্ব প্রদান করা হয়েছে, তখন সে যেন নিজের চেয়ে নিম্নমানের ব্যক্তির দিকে তাকায়।’ (বুখারি ও মুসলিম, মিশকাত)

অল্পে সন্তুষ্ট থাকা

যে কোনো অবস্থায় মুমিনের উচিত, অল্পে সন্তুষ্ট থাকা। বেশি আশা না করা। আল্লাহর দেয়া হালাল জীবিকা যত অল্পই হোক; তাতে সন্তুষ্ট থাক এবং আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা। তবেই দুনিয়ার ধন-সম্পদের মোহ তাকে বিভ্রান্ত করতে পারবে না। হাদিসে এসেছে-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনে, ‘তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি সুস্থ দেহে পরিবার-পরিজনসহ নিরাপদে সকালে উপনীত হয় এবং তার কাছে যদি সারা দিনের খোরাকি থাকে, তাহলে তার জন্য যেন গোটা দুনিয়া একত্রিত করা হলো।’ (ইবনে মাজাহ)

মনে রাখতে হবে

মানুষ গরিব-দুর্বল হলেই তাকে অমর্যাদা করা উচিত নয়; কারণ দুনিয়া যিনি মানুষের কাছে মূল্যহীন হতে সে মহান রবের কাছে অনেক মর্যাদাবান। কেনন কুরআনের ঘোষণায় আল্লাহর ভয়ই মানুষকে মর্যাদার সর্বোচ্চ স্তরে পৌছে দেয়। সে হয়ে ওঠে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি সম্মানিত। তার জন্য ওয়াদা হচ্ছে চিরস্থায়ী জান্নাত।আল্লাহ তাআলা বিশ্ব মানবতার সবাইকে গরিব ও দুর্বলদের প্রতি ভালো ও উত্তম আচরণ করার তাওফিক দান করুন। কুরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনা মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন নিশ্চিতের আশ্বাস পেল বিএনপি

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন নিশ্চিতের আশ্বাস পেল বিএনপি

দেশকে রক্ষা করতে একমাত্র বিএনপি ছাড়া কেউ পারবেনা- মির্জা ফখরুল

দেশকে রক্ষা করতে একমাত্র বিএনপি ছাড়া কেউ পারবেনা- মির্জা ফখরুল

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিচার শেষ পর্যায়ে,রায় আসছে !

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিচার শেষ পর্যায়ে,রায় আসছে !

ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৩ লাখ ছাড়াল, পুরুষ ও নারী প্রায় সমান

ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৩ লাখ ছাড়াল, পুরুষ ও নারী প্রায় সমান

ধামইরহাটে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে সহায়তা

ধামইরহাটে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে সহায়তা

জনপ্রিয় সংবাদ

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে শঙ্কা, যা বললেন নায়েবে আমির

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে শঙ্কা, যা বললেন নায়েবে আমির

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি সমাধানে নিরপেক্ষতার আশ্বাস

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি সমাধানে নিরপেক্ষতার আশ্বাস

৫৩ জেলা ও দায়রা জজের বদলি, আইন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন

৫৩ জেলা ও দায়রা জজের বদলি, আইন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন

বরিশালে লিটু হত্যার মূল আসামি জাকির গাজী ঢাকায় গ্রেফতার

বরিশালে লিটু হত্যার মূল আসামি জাকির গাজী ঢাকায় গ্রেফতার

নির্বাচন বয়কটকারীরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে: মির্জা ফখরুল

নির্বাচন বয়কটকারীরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে: মির্জা ফখরুল

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

ইসলাম ন্যায়বিচারকে সমাজের মূলভিত্তি হিসেবে স্থাপন করেছে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে ইরশাদ করেছেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের আদেশ করেন ন্যায়বিচার করতে, সৎকর্ম করতে এবং আত্মীয়কে সাহায্য করতে” (সুরা নাহল: ৯০)। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হলে সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে, মানুষ নিরাপত্তা অনুভব করে। অন্যায় ও অবিচার দূর হয় এবং সামাজিক শৃঙ্খলা বজায় থাকে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “তোমরা সাবধান! যে ব্যক্তি অন্যায় করবে, তার বিপক্ষে

পরিবেশ সংরক্ষণে ইসলামের নির্দেশনা

পরিবেশ সংরক্ষণে ইসলামের নির্দেশনা

ইসলামে পরিবেশ সংরক্ষণকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার বলেছেন যে পৃথিবীকে তিনি সুন্দর ও ভারসাম্যপূর্ণভাবে সৃষ্টি করেছেন এবং মানুষকে এর খলিফা করেছেন। অর্থাৎ মানুষকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে যেন সে পরিবেশকে সুরক্ষা করে এবং এর ক্ষতি না করে। আল্লাহ বলেন, “তিনি আকাশকে উত্তোলন করেছেন এবং তিনি ভারসাম্য স্থাপন করেছেন। যাতে তোমরা ভারসাম্যে ব্যাঘাত না

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান

বর্তমান সময়ে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সঙ্কট গভীর আকার ধারণ করেছে। মূল্যস্ফীতি, বেকারত্ব এবং আর্থিক বৈষম্য মানুষের জীবনে নানা রকম চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। ইসলাম এই ধরনের সঙ্কট মোকাবিলায় একটি পূর্ণাঙ্গ দিকনির্দেশনা প্রদান করেছে, যা ব্যক্তি ও সমাজের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে পারে। কুরআন ও হাদিসে অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার, সুদের নিষেধাজ্ঞা এবং সম্পদের সুষম বণ্টনের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ইসলামে অর্থনৈতিক সঙ্কটের অন্যতম কারণ

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লামকে কেন্দ্র করে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বহুদিন ধরেই আলোচনা-সমালোচনা হয়ে আসছে। ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, প্রাচীন যুগের ইমাম, মুজতাহিদ এবং আলেমরা কোরআন, হাদিস, ইজমা ও কিয়াসের মাধ্যমে এ বিষয়ে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন। তাঁদের মতে, প্রিয় নবীর জন্মদিনে আনন্দ উদযাপন করা শুধু বৈধই নয়, বরং এটি এক উত্তম আমল। কোরআনের সূরা ইউনুসের ৫৭-৫৮ নং আয়াতে আল্লাহ

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবন ছিল মানবিকতা, দয়া এবং ক্ষমাশীলতার সর্বোচ্চ উদাহরণ। তিনি এমন এক সমাজে জন্মেছিলেন যেখানে কঠোরতা, প্রতিশোধ এবং অমানবিক আচরণ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক। তবু তিনি মানুষের প্রতি দয়া, অসহায়দের প্রতি সহানুভূতি এবং শত্রুর প্রতিও ক্ষমার মাধ্যমে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন প্রকৃত মানবিকতার পথ। আল্লাহর কিতাব কুরআনে বারবার মানবিকতার শিক্ষা এসেছে, যেমন সূরা আনবিয়ায় বলা হয়েছে, “আমি আপনাকে পাঠিয়েছি বিশ্ববাসীর জন্য রহমতস্বরূপ।” রাসূলুল্লাহ (সা.)