রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫৩০ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

কৌতুক ও রসিকতায় ইসলামের নির্দেশনা কী?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৮ অক্টোবর ২০১৯, ১৬:২

শেয়ার করুনঃ
কৌতুক ও রসিকতায় ইসলামের নির্দেশনা কী?
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মনকে প্রশান্তি ও কাজের উপযোগী হিসেবে গড়ে তুলতে বিনোদন খুবই জরুরি। তা হতে পারে কারো সঙ্গে গল্প, কৌতুক, রসিকতা কিংবা কারো জীবনের ভালো দিক বা পুরনো কোনো স্মৃতি নিয়ে বন্ধু-বান্ধব বা আপনজনদের সঙ্গে আলোচনা করা।তবে এসব হাস্যরস, কৌতুক কিংবা রসিকতায়ও থাকতে হবে শালীনতা ও সীমাবদ্ধতা। এমন কোনো ঘটনার বর্ণনা বা রসিকতা করা যাবে না যাতে শোরগোল বা গোনাহ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অন্যের অধিকারের ওপর হস্তক্ষেপ হয় তাও করা যাবে না।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও সাহাবায়ে কেরামের সঙ্গে রসিকতা ও সুন্দর সুন্দর ঘটনার বর্ণনায় মেতে উঠতেন। হাদিসে এ রকম অনেক ঘটনার বর্ণনা এসেছে-

হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে (চলাচলের জন্য) বাহন (উট) জন্তু চেয়ে বসে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, হ্যাঁ, তোমাকে একটা উটনির বাচ্চা দেব। লোকটি বলল, হে আল্লাহর রাসুল! আমি (উটনি) বাচ্চা দিয়ে কী করব? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, আরে সব উট কি উটনীর বাচ্চা নয়? (আবু দাউদ, তিরমিজি)

আরও

শিক্ষাক্ষেত্রে নৈতিকতা ও ইসলামী দিকনির্দেশনা

শিক্ষাক্ষেত্রে নৈতিকতা ও ইসলামী দিকনির্দেশনা

রসিকতা কিংবা কৌতুক মানুষকে প্রশান্তি দেয়। মানুষের রাগ দমন করে। মানসিক প্রশান্তির অন্যতম চিকিৎসাও গল্প, রসিকতা ও কৌতুক। আপনজনদের কেউ যখন হঠাৎ রেগে যায় তখন রসিকতা দ্বারাই সাধারণত তা দমন বা থামানোর চেষ্টা করা হয়। রসিকতা গল্প কিংবা কৌতুকের অভিজ্ঞতা কমবেশি সবারই আছে। তবে শান্তি ও সমাধান খুঁজতে গিয়ে এমন কোনো রসিকতা করা যাবে না যে রসিকতায় মানুষকে গোনাহের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়। কেননা ব্যবহারের অসাবধানতায় মানুষের অনেক প্রিয় জিনিসও ভীষন অপ্রীতিকর ও মন্দে পরিণত হয়।

>> রসিকতার নামে মিথ্যা বা গোনাহ করা যাবে না

এ কারণেই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে কৌতুক ও রসিকতা করলেও এ ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বনের কথা বলেছেন-

‘তোমার তোমাদের ভাইয়ের সঙ্গে বাক-বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ো না এবং তার সঙ্গে পরিহাস করো না।’

আরও

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান

অর্থনৈতিক সঙ্কট ও ইসলামী সমাধান
মাঝে মাঝে মানুষের রসিকতা এমন লাগমহীন হয়ে যায় যে, তা দ্বারা সম্মানহানি হয়। মিথ্যার প্রচলন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কেউ কেউ আবার এ দ্বারা আন্তরিকভাবে কষ্ট পায়। যা ইসলামে পুরোপুরি হারাম ও কবিরা গোনাহ।

>> রসিকতার নামে কষ্ট দেয়া যাবে না

রসিকতার মাত্রা যেন শারীরিক কষ্টের দিকে ধাবিত না হয়। কারণ অনেকেই ঠাট্টার ছলে মুসাহাফার নামে হাতে চাপ দেয়, মাথার চুল ধরে টান দেয়, শরীরের চিমটি কাটে কিংবা দুই আঙুলে চামড়ার দলন দেয়। বিশেষ করে শিশুদের সঙ্গে এ জিনিসগুলো বেশি করা হয়। যা নির্মম নিষ্ঠুরতা ছাড়া কিছুই নয়। বরং ঠাট্টার ছলে রসিকতার নামে জুলুমই বটে।

>> রসিকতার নামে কাউকে ক্ষেপানো যাবে না

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
নির্দিষ্ট কোনো কথা বা ইঙ্গিত করলে কিছু মানুষ ক্ষেপে যান। কিংবা বিরক্তি বা লজ্জাকর কোনো কথা একাধিকবার বললে অনেকেই ক্ষেপে যায়। এমন কোনো বিরক্তিকর বা ক্ষেপে যাওয়ার মতো কোনো কথাও ঠাট্টার ছলে রসিকতা বা কৌতুক করে বলা যাবে না।

কেননা বিরক্তি মানুষকে সংঘাতের দিকে নিয়ে যায়। আর যখন সংঘাত বেধে যায় তখন শয়তান সেখানে প্রচণ্ড আকারে প্ররোচিত করতে থাকে। আর তাতে বড় ধরনের ফাসাদ বা ঝগড়ার সৃষ্টি হয়। তখন এ ঝগড়া জখম তথা হত্যাকাণ্ড পর্যন্ত গিয়ে পৌছে। সুতরাং রসিকতার নামে কাউকে ক্ষেপানো যাবে না।

>> রসিকতার আদব হলো-

ছোট-বড় সবার সঙ্গে রসিকতা ও কৌতুক হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ছোটদের রসিকতা যেন বড়দের সঙ্গে আদবের গণ্ডি-অতিক্রম করে বেয়াদবি না হয়ে যায়। আবার বড়দের রসিকতায় যেন ছোটদের প্রতি আদর-স্নেহ অব্যাহত থাকার পরিবর্তে জুলুমে পরিণত না হয়।

এ প্রসঙ্গে বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একটি ঘটনা উল্লেখ করা যেতে পারে-

একবার রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (আয়তনে ছোট) একটি তাঁবুর মধ্যে অবস্থান করছিলেন। সে সময় এক সাহাবি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি চাইলেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁকে ভেতরে যেতে বললেন। কিন্তু তাঁবুটি ছিল বেশ ছোট। সাহাবি রসিকতা করে বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! আমার পুরো শরীর নিয়েই ভেতরে আসবো নাকি আংশিক? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, পুরোটাই ‘ (আবু দাউদ)

রসিকতা, কৌতুক ও ভালো গল্প যেন শুধু প্রশান্তির জন্য হয়। এ বিষয়টি লক্ষ রেখেই ছোট-বড়দের সম্মান ও স্নেহের কথা মনে রেখে অবস্থানভেদে সবার সঙ্গে উত্তম রসিকতা ও কৌতুক ও গল্প করা যেতে পারে। গোনাহ হবে এ ধরনের সব রসিকতা ও গল্প ত্যাগ করাও আবশ্যক। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে রসিকতার নামে সব ধরনের মিথ্যা, কষ্টদায়ক ও গোনাহের শামিল রসিকতা ও কৌতুক থেকে হেফাজত করুন। আমিন।

ইনিউজ ৭১/এম.আর

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

রাজনৈতিক অস্থিরতায় নেপালে বাতিল বাংলাদেশ-নেপাল প্রীতি ম্যাচ

রাজনৈতিক অস্থিরতায় নেপালে বাতিল বাংলাদেশ-নেপাল প্রীতি ম্যাচ

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

ভোটের মাধ্যমে জনগণই নেবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত: তারেক রহমান

ভোটের মাধ্যমে জনগণই নেবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত: তারেক রহমান

সর্বশেষ সংবাদ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

সুযোগের অপেক্ষায় ঘাপটি মেরে বসে আছে আওয়ামীলীগ: জি কে গউছ

উলিপুরে প্রশাসনের অবহেলায় ভাঙচুর হচ্ছে আশ্রিত ঘর!

উলিপুরে প্রশাসনের অবহেলায় ভাঙচুর হচ্ছে আশ্রিত ঘর!

গোয়ালন্দে নবাগত ওসিকে ইউএনও'র ফুলেল শুভেচ্ছা

গোয়ালন্দে নবাগত ওসিকে ইউএনও'র ফুলেল শুভেচ্ছা

উল্লাপাড়ায় জামায়াতের ওয়ার্ড দায়িত্বশীল সমাবেশ অনুষ্ঠিত

উল্লাপাড়ায় জামায়াতের ওয়ার্ড দায়িত্বশীল সমাবেশ অনুষ্ঠিত

সাংবাদিক মিরন হত্যা চেষ্টা মামলা: জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায়ের অভিযোগ

সাংবাদিক মিরন হত্যা চেষ্টা মামলা: জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায়ের অভিযোগ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

শুক্রবারের দিন মুসলমানদের জন্য ইবাদত, দোয়া ও রহমতের পাশাপাশি সাদকা ও দানের জন্যও বিশেষ মর্যাদার দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মুসলমানের প্রতিটি ভালো কাজই সদকা” (মুসলিম)। আর শুক্রবারের দিন দান করলে এর সওয়াব অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি হয়। ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায় সাহাবিরা জুমার দিনে বিশেষভাবে দান করতে পছন্দ করতেন। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি উত্তম কাজ করবে, তার জন্য দশগুণ প্রতিদান

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

ইসলামে ন্যায়বিচার একটি মৌলিক শিক্ষা। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার ন্যায় প্রতিষ্ঠার কথা বলেছেন এবং তা ঈমানের অপরিহার্য অংশ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ বলেন, “হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করো এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে সাক্ষ্য দাও। কোনো জাতির প্রতি ঘৃণা তোমাদেরকে ন্যায়বিচার থেকে বিরত না রাখুক। ন্যায়বিচার করো, এটাই তাকওয়ার নিকটবর্তী” (সূরা মায়েদা: ৮)। এই আয়াত স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে মুসলমানের

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

মানবজাতির কল্যাণ ও শান্তির জন্য ইসলাম যে মৌলিক শিক্ষা প্রদান করেছে তার অন্যতম হচ্ছে দয়া ও মানবিকতা। কোরআনুল কারিমে আল্লাহ তাআলা বহু স্থানে মানুষকে একে অপরের প্রতি দয়া ও সহানুভূতিশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এই দয়ার শিক্ষাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন। তিনি শুধু মুসলমানদের জন্য নয়, বরং সমগ্র মানবতার জন্য দয়া ও করুণার

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের জীবনের আসল সাফল্য

মুমিন জীবনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা। দুনিয়ার চাকচিক্য, ধন-সম্পদ কিংবা পদমর্যাদা ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টি চিরন্তন। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “আল্লাহর সন্তুষ্টিই সবচেয়ে বড় সাফল্য” (সূরা আত-তাওবা: ৭২)। এই আয়াত আমাদের শেখায় যে, প্রকৃত সফলতা হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা, দুনিয়ার অর্জন নয়। মানুষ প্রায়ই ভুলে যায় যে তার জীবন সীমিত সময়ের। সীমিত সময়ে সীমাহীন কামনা পূরণের