
প্রকাশ: ১৮ এপ্রিল ২০১৯, ১৭:১০

বর্ষা মৌসুমে প্রায় দিনই প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়। সঙ্গে সঙ্গে বিকট শব্দে তেড়ে আসে বজ্রপাত। এ বজ্রপাতে প্রতিবছরই অনেক মানুষ মারা যায়। বজ্রপাত হচ্ছে আসমানি দুর্যোগ। মানুষকে অন্যায় থেকে বিরত রাখার সতর্কবার্তা। এ বজ্রপাত আল্লাহ তাআলা শক্তিমত্তার এক মহা নিদর্শন। তিনি ইচ্ছা করলেই যে কাউকেই এ বজ্রপাতের মাধ্যমে শাস্তি দিতে পারেন। আবার মানুষও এ বজ্রপাত থেকে সর্বোত্তম শিক্ষা নিতে পারে। আল্লাহ তাআলা বজ্রপাত নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা নাজিল করেন। সে সুরায় বজ্রপাত সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘তাঁর প্রশংসা কর বজ্র এবং ফেরেশতারাও তার ভয়ে (তাসবিহরত)। তিনি বজ্রপাত করেন। অতঃপর যাকে ইচ্ছা তিনি তা (বজ্রপাত) দ্বারা আঘাত করেন। এরপরও তারা আল্লাহ সম্পর্কে বিতর্ক করে অথচ তিনি মহাশক্তিশালী।’ (সুরা রাদ : আয়াত ১৩)
প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর উম্মতকে আসমানি দুর্যোগ বজ্রপাত থেকে বেঁচে থাকতে শিখিয়েছেন দোয়া। যারা এ দোয়া পড়বে আল্লাহ তাআলা তাদেরকে বজ্রপাতের ক্ষতি থেকে হেফাজত করবেন। হাদিসে এসেছে-
>> হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু তাঁর বাবা থেকে বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন বজ্রের শব্দ শুনতেন বা বিদ্যুতের চমক দেখতেন তখন সঙ্গে সঙ্গে বলতেন-

>> মুসান্নেফে আবি শায়বায় বজ্রের আক্রমণে মৃত্যু থেকে বাঁচতে ছোট্ট একটি তাসবিহ পড়ার কথা বলা হয়েছে। যে ব্যক্তি এ তাসবিহ পড়বে-
ইনিউজ ৭১/এম.আর