বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫৩ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

শাবান মাস: রহমত, মাগফিরাত এবং ইবাদতের মাস

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১৬:৩৭

শেয়ার করুনঃ
শাবান মাস: রহমত, মাগফিরাত এবং ইবাদতের মাস

ইসলামে শাবান মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ফজিলতপূর্ণ একটি মাস। এই মাসে রয়েছে শবে বরাত নামে বিশেষ এক রজনী, যা রমজানের আগমনী বার্তা দেয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) শাবান মাসে অধিক ইবাদত-বন্দেগি করতেন এবং নফল রোজা রাখার প্রতি গুরুত্ব দিতেন। উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা (রা.) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) কখনো শাবান মাসের মতো অন্য কোনো মাসে এত বেশি নফল রোজা পালন করেননি। তিনি বলতেন, রমজানের মর্যাদা রক্ষার জন্য শাবানের রোজা উত্তম।  

নবী করিম (সা.) শাবান মাসকে রমজানের প্রস্তুতির সময় হিসেবে ব্যবহার করতেন। তিনি এই মাসে বেশি বেশি রোজা পালন করতেন যাতে রমজানের দীর্ঘ রোজার জন্য শারীরিক এবং মানসিক প্রস্তুতি নেওয়া যায়। তিনি বলেছেন, শাবান মাসের রোজা রমজানের জন্য শ্রেষ্ঠ প্রস্তুতি। হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলতেন, রমজানের সম্মান প্রদর্শনের জন্য শাবান মাসে বেশি নফল রোজা রাখা উচিত।  

আরও

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

শাবান মাসে একটি বিশেষ রাত আছে, যাকে বলা হয় শবে বরাত। এই রাতে আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের আমলনামা তার কাছে উপস্থাপন করেন। তিনি মুমিন বান্দাদের ক্ষমা করেন এবং তাদের ভাগ্য নির্ধারণ করেন। তবে যারা হিংসা-বিদ্বেষ পোষণ করে এবং আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করে তাদের ক্ষমা করা হয় না। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, এই রাতে আল্লাহ বান্দার জন্য বিশেষ রহমতের দরজা খুলে দেন।  

হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে যে রাসূলুল্লাহ (সা.) শাবান মাসে চাঁদ দেখার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতেন। তিনি বলতেন, এই মাসে বান্দার সমস্ত কাজ আল্লাহর দরবারে উপস্থাপন করা হয়। তাই এই মাসে বেশি বেশি ইবাদত করার মাধ্যমে বান্দারা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে পারেন। শাবান মাসে বিশেষভাবে নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত এবং দান-সদকা করার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।  

শাবান মাস
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আরও

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

নবী করিম (সা.) বলেছেন, যারা শাবান মাসে ইবাদত করবে, তারা রমজানের ইবাদতের জন্য সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবে। তিনি বলতেন, রজব হলো আল্লাহর মাস, শাবান হলো আমার মাস এবং রমজান হলো আমার উম্মতের মাস। শাবান মাসের ইবাদত সম্পর্কে তিনি বলতেন, এই মাসে সাধ্যানুযায়ী নেক আমল করা উচিত। যারা শাবান মাসে নফল রোজা রাখেন, তারা রমজানের রোজার জন্য সহজে প্রস্তুত হতে পারেন।  

শাবান মাসে শবে বরাতের রাতে বিশেষ দোয়া এবং ইস্তেগফার করার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলতেন, যারা এই রাতে তওবা করে, আল্লাহ তাদের গুনাহ মাফ করেন। শাবান মাসের ইবাদত সম্পর্কে বলা হয়েছে, এই মাসে যারা বেশি বেশি দোয়া করবেন এবং পাপ থেকে মুক্তি চাইবেন, তারা আল্লাহর বিশেষ রহমত লাভ করবেন।  

মাহে শাবানের ফজিলত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, এই মাসের ইবাদত বান্দার আত্মিক প্রশান্তি নিয়ে আসে। এই মাসে যারা ইবাদত করবেন, তারা তাদের জীবনকে পবিত্র করার সুযোগ পাবেন। শাবান মাসের ইবাদত সম্পর্কে তিনি বলতেন, এই মাসে আল্লাহ বান্দাদের আমল কবুল করেন এবং তাদের জন্য জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেন।  

শাবান মাস মুসলমানদের জন্য এক বিশেষ সুযোগ। এই মাসে ইবাদত-বন্দেগি এবং নফল রোজার মাধ্যমে নিজেদের আত্মিক উন্নয়ন সম্ভব। তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত এই মাসকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে রমজানের প্রস্তুতি গ্রহণ করা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে শাবান মাসের ফজিলত বুঝে সঠিকভাবে ইবাদত করার তাওফিক দিন।

সর্বশেষ সংবাদ

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

নোয়াখালীতে গাড়ির গ্যারেজে ঝুলছিল চালকের মরদেহ

নোয়াখালীতে গাড়ির গ্যারেজে ঝুলছিল চালকের মরদেহ

ঝিনাইদহে শ্রমিক সংকটে পেঁয়াজের ক্ষেতে শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাশ্রম

ঝিনাইদহে শ্রমিক সংকটে পেঁয়াজের ক্ষেতে শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাশ্রম

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান, প্রথমেই মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান, প্রথমেই মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে ওজনস্কেলে অনিয়ম, ইউএনও বরাবর এলাকাবাসীর অভিযোগ

গোয়ালন্দে ওজনস্কেলে অনিয়ম, ইউএনও বরাবর এলাকাবাসীর অভিযোগ

হাদি গুলিবিদ্ধ: প্রতিবাদে কাল সারাদেশে বিক্ষোভ বিএনপির

হাদি গুলিবিদ্ধ: প্রতিবাদে কাল সারাদেশে বিক্ষোভ বিএনপির

হাদিকে গুলি, সিসিটিভি ফুটেজে যা দেখা গেছে

হাদিকে গুলি, সিসিটিভি ফুটেজে যা দেখা গেছে

হাদি ইস্যুতে সরকারের সর্বোচ্চ উদ্যোগ, পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

হাদি ইস্যুতে সরকারের সর্বোচ্চ উদ্যোগ, পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধের প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে সড়ক অবরোধ

ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধের প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে সড়ক অবরোধ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

‘রজব’ হলো আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অনুগ্রহের মাস। রজব মাস বান্দার গুনাহ মাফের মাস। রজব মাসের সঙ্গে ইসলামের অতীত ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-রজব মাসে আকাশ পানে মেরাজে গমন করেছিলেন। হযরত নূহ (আ.) মহাপ্লাবনের আশঙ্কায় রজব মাসেই কিস্তিতে আরোহণ করেছিলেন। হযরত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের- কাছে রজব মাসেই প্রথম ওহি আসে। এছাড়া রজব হলো জান্নাতের

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

রসুলুল্লাহ সা. বলেন, ‘জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: হাদিস ১০৮৪) সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কোরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্ত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

নাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম। আম্মা বা‘দ। ইসলামী দাওয়াত মানবজাতীর পরিবর্তন ও হেদায়াতের জন্য প্রয়োজন। আর এই মানবজাতীর মঙ্গলের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা অসংখ্য নবী রাসুল এই পৃথিবীতে প্রেরন করছেন। সেই নবী রাসুল মানবজাতীর নিকট গিয়ে মহান প্রভূর পরিচয় তুলে ধরে ইসলামের পথে দাওয়াত দিয়েছেন। সৎকাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ প্রদান করাই ছিল নবী রাসুলদের কাজ। সকল নবীই তার উম্মতকে

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আরবি বর্ষপঞ্জির হিজরি সনের ষষ্ঠ মাস হলো জমাদিউস সানি। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এটি হিজরি সনের পঞ্চম মাস। এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জুমাদা ও দ্বিতীয় জুমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের দ্বিতীয় মাস। আরবে তৎকালে এই দুই মাস ছিল শীতকাল। আরবিতে মাস দুটির নাম হলো ‘আল জুমাদাল উলা’ ও ‘আল