বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫২০ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

শাবান মাস: রহমত, মাগফিরাত এবং ইবাদতের মাস

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১৬:৩৭

শেয়ার করুনঃ
শাবান মাস: রহমত, মাগফিরাত এবং ইবাদতের মাস
শাবান মাস
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইসলামে শাবান মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ফজিলতপূর্ণ একটি মাস। এই মাসে রয়েছে শবে বরাত নামে বিশেষ এক রজনী, যা রমজানের আগমনী বার্তা দেয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) শাবান মাসে অধিক ইবাদত-বন্দেগি করতেন এবং নফল রোজা রাখার প্রতি গুরুত্ব দিতেন। উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা (রা.) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) কখনো শাবান মাসের মতো অন্য কোনো মাসে এত বেশি নফল রোজা পালন করেননি। তিনি বলতেন, রমজানের মর্যাদা রক্ষার জন্য শাবানের রোজা উত্তম।  

নবী করিম (সা.) শাবান মাসকে রমজানের প্রস্তুতির সময় হিসেবে ব্যবহার করতেন। তিনি এই মাসে বেশি বেশি রোজা পালন করতেন যাতে রমজানের দীর্ঘ রোজার জন্য শারীরিক এবং মানসিক প্রস্তুতি নেওয়া যায়। তিনি বলেছেন, শাবান মাসের রোজা রমজানের জন্য শ্রেষ্ঠ প্রস্তুতি। হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলতেন, রমজানের সম্মান প্রদর্শনের জন্য শাবান মাসে বেশি নফল রোজা রাখা উচিত।  

আরও

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

শাবান মাসে একটি বিশেষ রাত আছে, যাকে বলা হয় শবে বরাত। এই রাতে আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের আমলনামা তার কাছে উপস্থাপন করেন। তিনি মুমিন বান্দাদের ক্ষমা করেন এবং তাদের ভাগ্য নির্ধারণ করেন। তবে যারা হিংসা-বিদ্বেষ পোষণ করে এবং আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করে তাদের ক্ষমা করা হয় না। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, এই রাতে আল্লাহ বান্দার জন্য বিশেষ রহমতের দরজা খুলে দেন।  

হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে যে রাসূলুল্লাহ (সা.) শাবান মাসে চাঁদ দেখার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতেন। তিনি বলতেন, এই মাসে বান্দার সমস্ত কাজ আল্লাহর দরবারে উপস্থাপন করা হয়। তাই এই মাসে বেশি বেশি ইবাদত করার মাধ্যমে বান্দারা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে পারেন। শাবান মাসে বিশেষভাবে নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত এবং দান-সদকা করার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।  

আরও

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

নবী করিম (সা.) বলেছেন, যারা শাবান মাসে ইবাদত করবে, তারা রমজানের ইবাদতের জন্য সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবে। তিনি বলতেন, রজব হলো আল্লাহর মাস, শাবান হলো আমার মাস এবং রমজান হলো আমার উম্মতের মাস। শাবান মাসের ইবাদত সম্পর্কে তিনি বলতেন, এই মাসে সাধ্যানুযায়ী নেক আমল করা উচিত। যারা শাবান মাসে নফল রোজা রাখেন, তারা রমজানের রোজার জন্য সহজে প্রস্তুত হতে পারেন।  

শাবান মাসে শবে বরাতের রাতে বিশেষ দোয়া এবং ইস্তেগফার করার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলতেন, যারা এই রাতে তওবা করে, আল্লাহ তাদের গুনাহ মাফ করেন। শাবান মাসের ইবাদত সম্পর্কে বলা হয়েছে, এই মাসে যারা বেশি বেশি দোয়া করবেন এবং পাপ থেকে মুক্তি চাইবেন, তারা আল্লাহর বিশেষ রহমত লাভ করবেন।  

মাহে শাবানের ফজিলত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, এই মাসের ইবাদত বান্দার আত্মিক প্রশান্তি নিয়ে আসে। এই মাসে যারা ইবাদত করবেন, তারা তাদের জীবনকে পবিত্র করার সুযোগ পাবেন। শাবান মাসের ইবাদত সম্পর্কে তিনি বলতেন, এই মাসে আল্লাহ বান্দাদের আমল কবুল করেন এবং তাদের জন্য জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেন।  

শাবান মাস মুসলমানদের জন্য এক বিশেষ সুযোগ। এই মাসে ইবাদত-বন্দেগি এবং নফল রোজার মাধ্যমে নিজেদের আত্মিক উন্নয়ন সম্ভব। তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত এই মাসকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে রমজানের প্রস্তুতি গ্রহণ করা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে শাবান মাসের ফজিলত বুঝে সঠিকভাবে ইবাদত করার তাওফিক দিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

সর্বশেষ সংবাদ

কবিরহাটে ট্রাক চাপায় ৬ জন নিহত, ঘাতক ট্রাক চালক আটক

কবিরহাটে ট্রাক চাপায় ৬ জন নিহত, ঘাতক ট্রাক চালক আটক

মির্জা ফখরুলের শেষ নির্বাচন ঘোষণা, নেতাকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা

মির্জা ফখরুলের শেষ নির্বাচন ঘোষণা, নেতাকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা

তিন শতাধিক বিচারককে জেলা জজ পদে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত

তিন শতাধিক বিচারককে জেলা জজ পদে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত

এনসিপি খালেদা জিয়ার আসনে প্রার্থী দেবে না

এনসিপি খালেদা জিয়ার আসনে প্রার্থী দেবে না

দুই বছরের সামরিক অভিযানে ব্যর্থ ইসরায়েল, দাবি হামাসের

দুই বছরের সামরিক অভিযানে ব্যর্থ ইসরায়েল, দাবি হামাসের

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ