শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫৯ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলাম এবং মুসলমানের পরিচয়

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১৬:৪১

শেয়ার করুনঃ
কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলাম এবং মুসলমানের পরিচয়
কোরআন ও হাদিস
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইসলাম কী? : ইসলাম শব্দের অর্থ- আত্মসমর্পণ করা। অর্থাৎ পূর্ণাঙ্গরূপে কোরআন ও হাদিসের আলোকে জীবন পরিচালনার জন্য আত্মা তথা মনকে সমর্পণ করা। আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য ধর্ম মানেই ইসলাম। অন্য কোনো ধর্মের মাধ্যমে ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তি লাভ করা অসম্ভব। এরশাদ হচ্ছে-‘আল্লাহর কাছে মনোনীত ধর্ম হচ্ছে ইসলাম।’ (সুরা আলে ইমরান : ১৯)।

ইসলামের উপমা: ইসলাম হলো একটি তাবুর ন্যায়। তাবু যেমন তার ভেতরের মানুষকে রোদের সময় রোদ, শীতের সময় ঠান্ডা, প্রচন্ড বাতাসের সময় ধুলোবালি থেকে রক্ষা করে, তদ্রুপ ইসলাম মানুষকে পরকালীন আজাব থেকে রক্ষা করে। ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে যারা কোরআন-সুন্নাহর পরিপূর্ণ অনুসরণ করে, তারাই প্রকৃত মুসলমান। এরশাদ হচ্ছে-‘হে ইমানদারগণ! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ করো।’ (সুরা বাকারা : ২০৮)। এ আয়াতে প্রত্যেক ইমানদার ব্যক্তিকে ইমান আনার পর ইসলামের বিধান তথা কোরআন ও সুন্নাহ অনুসরণের মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ করতে বলা হয়েছে। অন্যথায় শুধু মুমিন তথা আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাসী ব্যক্তিকে প্রকৃত মুসলমান বলা যাবে না।

আরও

সৎ ব্যবসায় বরকত, অসৎ পথে ধ্বংস

সৎ ব্যবসায় বরকত, অসৎ পথে ধ্বংস

প্রকৃত মুসলমানের দৃষ্টান্ত: প্রকৃত মুসলমানের দৃষ্টান্ত হলো- একটি দেয়ালঘড়ির ন্যায়। যার সেকেন্ডের কাঁটা, মিনিটের কাঁটা এবং ঘণ্টার কাঁটা আছে। ব্যাটারিতে আছে পূর্ণ চার্জ। বেতারকেন্দ্রের সময়ের সঙ্গে এর সময়ের মিল রয়েছে। এ ধরনের ঘড়ির সময় দেখে কেউ যদি কোনো মিটিংয়ে যোগ দিতে চায়, তাহলে সে প্রস্ততি নিয়ে ঠিক সময়ে মিটিংয়ে উপস্থিত হতে পারবে। ইমানও তেমনই বিষয়। ইমান গ্রহণ করার পর ঘণ্টার কাঁটার মতো ফরজ, মিনিটের কাঁটার মতো ওয়াজিব এবং সেকেন্ডের কাঁটার মতো সুন্নতের অনুসরণ করতে হবে। জীবনের কোনো অবস্থাতেই ফরজ-ওয়াজিব বাদ দেওয়া যাবে না। ঘণ্টা কিংবা মিনিটের কাঁটা যদি কিছু সময়ের জন্য থেমে যায়, তাহলে ঘড়ি যেমন সঠিক সময় নির্ণয় করতে পারে না, ঠিক তেমনি ফরজ বা ওয়াজিব যদি ছুটে যায়, তাহলে ইমানও ব্যক্তিকে পূর্ণ ইমানদার বানাতে পারবে না। ঘড়ির ব্যাটারির চার্জ ফুরিয়ে গেলে যেমন পুনরায় সচল করার জন্য নতুন ব্যাটারি লাগাতে হয়, তদ্রুপ শয়তানের ধোঁকায় পড়ে মানুষের মনের অবস্থার পরিবর্তন হয়। সেজন্য মাঝেমধ্যে আল্লাহর অলিদের মজলিসে অথবা ওয়াজ মাহফিলে গিয়ে মনের ব্যাটারিতে চার্জ দিয়ে ইমান তরতাজা করতে হয়। পাশাপাশি ধর্মীয় বই পাঠের অভ্যাস করে নিতে হয়। তাহলেই প্রকৃত মুসলমান হওয়া যায়, আখেরাতের প্রস্ততি নেওয়া সম্ভবপর হয়, আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর সন্তষ্টি অর্জন করে হাজির হওয়া যায় আল্লাহর দরবারে।

নামধারী মুসলমানের পরিচয়: যারা ইসলামের কিছু বিধান পালন করে আর কিছু পালন করে না, যেমন- নামাজ পড়ে, তবে নিয়মিত পড়ে না; রোজা রাখে, সবগুলো রাখে না; অন্যান্য আমলের বেলায়ও কিছু করে, কিছু করে না; আবার করলেও নিয়মিত করে না- এদের দৃষ্টান্ত হলো, তারা এমন দেয়ালঘড়ির ন্যায়, যার সেকেন্ডের কাঁটা, মিনিটের কাঁটা, ঘণ্টার কাঁটা আছে, কিন্তু ঘড়ির সময়ের সঙ্গে বেতারকেন্দ্রের সময়ের কোনো মিল নেই। এমন ঘড়ি দূর থেকে ঘড়ি মনে হলেও কাজের কাজ কিছুই হয় না এর দ্বারা। এ ধরনের ঘড়ির সময় দেখে কোনো কাজ করলে বিভ্রান্তির স্বীকার হতে হয়। তদ্রুপ যে ব্যক্তি ইসলামের সকল বিধান মানে না, সে দূর থেকে দর্শকের দৃষ্টিতে মুসলমান; কিস্তু ইসলামের দৃষ্টিতে প্রকৃত মুসলমান নয়।

আরও

আল্লাহর যিকরেই মিলে দুনিয়া-আখিরাতের প্রশান্তি!

আল্লাহর যিকরেই মিলে দুনিয়া-আখিরাতের প্রশান্তি!

প্রকৃত মুসলমানের গুণাবলি: কোরআনে কারিমের বিভিন্ন স্থানে মহান রাব্বুল আলামিন প্রকৃত মুসলমানের বেশ কয়েকটি গুণ বর্ণনা করেছেন। যেমন এরশাদ হচ্ছে-‘যাদের সামনে আল্লাহর কথা স্মরণ করা হলে তাদের অন্তর ভীত হয়, যারা তাদের বিপদাপদে ধৈর্য ধারণ করে, যারা নামাজ কায়েম করে ও আমি যা দিয়েছি, তা থেকে ব্যয় করে।’ (সুরা হজ : ৩৫)। এ ছাড়াও সুরা মুমিনুনের প্রাথমিক আয়াতগুলোতে আল্লাহতায়ালা প্রকৃত মুসলমানের গুণ এভাবে বর্ণনা করেছেন-‘যারা নিজেদের নামাজে নম্র, যারা অনর্থক কথাবার্তায় নির্লিপ্ত, যারা জাকাত প্রদান করে।’ (সুরা মুমিনুন : ২-৪)।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

মানব সৃষ্টির উদ্দেশ্য? জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে যাবতীয় কাজ-কর্মে আল্লাহর হুকুম-আহকাম মেনে চলাই হচ্ছে মানব সৃষ্টির মূল উদ্দেশ্য। আর তাঁর হুকুম-আহকাম পালনের আমলই হলো ইবাদত। আল্লাহতায়ালা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তাঁরই ইবাদত করার জন্য। দুনিয়াতে মানুষের আগমন ও জীবনের লক্ষ্য হলো, আল্লাহতায়ালার বিধিবিধানের বাস্তবায়ন তথা তাঁর ইবাদত-বন্দেগি করা। এরশাদ হচ্ছে-‘আর জিন ও মানবজাতিকে কেবল আমার ইবাদত করার জন্য সৃষ্টি করেছি।’ (সুরা জারিয়াত : ৫৬)। মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে আগমনের কারণে যে প্রক্রিয়ায় ইবাদত তথা সৃষ্টির উদ্দেশ্য সফল হবে, তা হলো- প্রথমত আল্লাহতায়ালাকে রব হিসেবে মেনে নিয়ে তাঁর দাসত্ব স্বীকার করা। এরপর তাঁর নির্দেশ মেনে তাঁরই পরিপূর্ণ আনুগত্য করা। তারপর সর্ববিষয়ে তাঁর সম্মান ও সম্ভ্রম রক্ষা করা অর্থাৎ আল্লাহতায়ালাকে রব বলে স্বীকার করা, অন্য কাউকে তাঁর সঙ্গে শরিক না করা।

ইবাদত কী? : আরবি ‘ইবাদত’ শব্দটি ‘আব্দ’ শব্দ হতে এসেছে। ‘আব্দ’ শব্দের অর্থ হলো দাস বা গোলাম। সুতরাং ইবাদত মানে হলো আল্লাহর গোলামি বা বন্দেগি করা, আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশিত পথ ও মতে জীবন পরিচালনা করা। দুনিয়াতে যে ব্যক্তি আল্লাহর গোলামি করবে, সে-ই প্রকৃত সফলকাম। মানুষ যখন কোরআন-সুন্নাহর নির্দেশ পালন করে ইবাদত করতে ব্যর্থ হয়, বুঝতে হবে আল্লাহর বান্দা হিসেবে দুনিয়াতে প্রতিটি মানুষের সৃষ্টির উদ্দেশ্যই তখন ব্যর্থ। ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহ ও বান্দার মাঝে সম্পর্ক গভীর হয়। হজরত আবু হুরায়রা (রা.)-সূত্রে বর্ণিত হাদিসে কুদসিতে আল্লাহতায়ালা বলেন-‘হে আদম সন্তান! আমার ইবাদতে আত্মনিয়োগ করো, আমি তোমার হৃদয়কে অভাবমুক্ত করে দেবো এবং দারিদ্র বিমোচন করে দেবো। আর যদি তা না করো, তাহলে কর্মব্যস্ততা দ্বারা তোমার হাত ভরে দেবো। দারিদ্রও দূর করবো না।’ (আল মুসনাদ : ১৬/২৮৪)। মোল্লা আলি কারি (রহ.) এ হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেন-‘এর অর্থ হলো, তুমি তোমার রবের ইবাদত করার সময় মন-দিল উপস্থিত রাখার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকো।’ (মিরকাতুল মাফাতিহ : ৭/২৬)।

ইবাদত সম্পর্কে মানুষের ভুল ধারণা: মানুষ মনে করে- কোরআনে কারিমের নির্দেশ পালনে নামাজ আদায় করা, রোজা ও হজ পালন করা, জাকাত দেওয়া, তাসবিহ-তাহলিল, জিকির-আজকার, কোরআনে কারিম তেলাওয়াত করার নামই ইবাদত। না, ইবাদত মানে তা নয়। মিথ্যা কথা বলে, সুদ-ঘুষে জড়িত থেকে, লোক দেখানো ইবাদত করে, বেহায়াপনা, চোগলখুরি, হিংসা-বিদ্বেষ ও মুনাফেকির সঙ্গে লিপ্ত থেকে কেবল নামাজ-রোজার মতো অন্যান্য আমল করার নাম ইবাদত নয়। কোরআন-সুন্নাহর নিষেধগুলো মেনে রাব্বে কারিমের যাবতীয় আদেশ পালন করা হলো প্রকৃত ইবাদত তথা বন্দেগি। কারণ ইবাদত হলো আল্লাহতায়ালার হুকুম-আহকাম যথাযথ পালন করা।

এরশাদ হচ্ছে-‘আর রাসুল তোমাদেরকে যা দেন (নিয়ে এসেছেন), তা গ্রহণ করো এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাকো এবং আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।’ (সুরা হাশর : ৭)। তাই আমাদেরকে আত্মপরিচয় সম্বন্ধে অবগত হতে হবে। এরপর নিজেদের সৃষ্টির মূল লক্ষ্য ইবাদত করার ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। কোনোক্রমেই যেনো আমাদের কোনো আমল লোকদেখানোর জন্য না হয়; বরং একমাত্র আল্লাহতায়ালার সন্তুষ্টি হাসিলই যেনো হয় আমাদের জীবনের অন্যতম উদ্দেশ্য-মাকসাদ। রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে কবুল করে নিন। আমিন।

লেখক: বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ লেখক ও কলামিস্ট হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী, সাবেক ইমাম ও খতিব কদমতলী মাজার জামে মসজিদ সিলেট।

সর্বশেষ সংবাদ

টেকনাফে লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে মাছ ব্যবসায়ী উদ্ধার

টেকনাফে লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে মাছ ব্যবসায়ী উদ্ধার

নতুন দল নির্বাচন ব্যর্থ করতে চক্রান্ত চালাচ্ছে: হেলেন জেরিন খান

নতুন দল নির্বাচন ব্যর্থ করতে চক্রান্ত চালাচ্ছে: হেলেন জেরিন খান

মৃত বলে দাবিকৃত কিশোর রবিউল জীবিত উদ্ধার, হয়েছিল মহাসড়ক অবরোধও !

মৃত বলে দাবিকৃত কিশোর রবিউল জীবিত উদ্ধার, হয়েছিল মহাসড়ক অবরোধও !

মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথী কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথী কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

কক্সবাজারে আরাকান আর্মির অপহরণ: ১২ জেলে নিখোঁজ

কক্সবাজারে আরাকান আর্মির অপহরণ: ১২ জেলে নিখোঁজ

জনপ্রিয় সংবাদ

সত্যিকারের ধন-সম্পদ আল্লাহর ভয়

সত্যিকারের ধন-সম্পদ আল্লাহর ভয়

কাপ্তাই হ্রদে গেট খোলার দ্বিতীয় ঘটনা, সতর্কতা অব্যাহত

কাপ্তাই হ্রদে গেট খোলার দ্বিতীয় ঘটনা, সতর্কতা অব্যাহত

কিম জং উনের হুমকি, পারমাণবিক শক্তি বৃদ্ধি

কিম জং উনের হুমকি, পারমাণবিক শক্তি বৃদ্ধি

‘পৃথিবীর সবচেয়ে দয়ালু বিচারক’ ফ্রাঙ্ক ক্যাপ্রিও আর নেই

‘পৃথিবীর সবচেয়ে দয়ালু বিচারক’ ফ্রাঙ্ক ক্যাপ্রিও আর নেই

পাকিস্তানের ভারী বৃষ্টিতে ৩৫০-এর বেশি নিহত

পাকিস্তানের ভারী বৃষ্টিতে ৩৫০-এর বেশি নিহত

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ইসলামে দান-সদকার অপরিসীম গুরুত্ব

ইসলামে দান-সদকার অপরিসীম গুরুত্ব

দান ও সদকা ইসলামে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইবাদত। কোরআন ও হাদিসে এ বিষয়ে অসংখ্যবার আলোচনা করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে ঘোষণা করেছেন, যারা আল্লাহর পথে ব্যয় করে তাদের সম্পদ কখনও ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না, বরং বহুগুণে বৃদ্ধি পায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সদকা গুনাহ মুছে দেয় যেমন পানি আগুনকে নেভায়। এই হাদিসে দানের মাহাত্ম্য ও আধ্যাত্মিক সুফল স্পষ্টভাবে বোঝা যায়। সদকা শুধু সম্পদ দান

জুমার দিনের বরকত ও দোয়ার তাৎপর্য

জুমার দিনের বরকত ও দোয়ার তাৎপর্য

জুমার দিন মুসলিম উম্মাহর জন্য বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ এবং বরকতময় দিন। হাদিসে এসেছে, এই দিনে এমন একটি মুহূর্ত আছে যখন বান্দার করা দোয়া অবশ্যই কবুল হয়। নবী করিম (সা.) বলেছেন, জুমা হলো ঈদের দিনসমূহের মধ্যে সেরা দিন এবং এই দিনে আল্লাহর রহমত বিশেষভাবে বর্ষিত হয়। তাই মুসলমানদের উচিত এ দিনকে ইবাদত ও তাকওয়ার মাধ্যমে পরিপূর্ণ করা। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে সূরা আল-জুমা অবতীর্ণ

সৎ ব্যবসায় বরকত, অসৎ পথে ধ্বংস

সৎ ব্যবসায় বরকত, অসৎ পথে ধ্বংস

ইসলামে জীবিকা অর্জনের পথকে শুধু অর্থনৈতিক নয়, আধ্যাত্মিক দৃষ্টিতেও দেখা হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “হে ঈমানদারগণ! একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না; তবে পারস্পরিক সম্মতিতে বৈধ বাণিজ্যের মাধ্যমে ভক্ষণ করো” (সূরা নিসা: ২৯)। এই আয়াত আমাদের শেখায় যে বাণিজ্য ও পেশাগত জীবনে সততা শুধু নৈতিকতা নয় বরং আল্লাহর নির্দেশ। আজকের সমাজে অসততা, প্রতারণা ও অতিরিক্ত লাভের নেশায় অনেকেই

আল্লাহর যিকরেই মিলে দুনিয়া-আখিরাতের প্রশান্তি!

আল্লাহর যিকরেই মিলে দুনিয়া-আখিরাতের প্রশান্তি!

ইসলামে আল্লাহর যিকরকে (স্মরণ) এক বিশেষ ইবাদত হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। কুরআন ও হাদিসে বারবার উল্লেখ আছে, যিকর হলো এমন এক কাজ যা মানুষের অন্তরকে প্রশান্ত করে, হৃদয়কে শক্তিশালী করে এবং দুনিয়ার দুঃশ্চিন্তা থেকে মুক্তি দেয়। আল্লাহ তায়ালা সূরা রা’দে বলেছেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহর স্মরণেই অন্তর শান্তি লাভ করে।” এই আয়াতই প্রমাণ করে যে, জীবনের নানা অশান্তি ও সমস্যার সমাধান লুকিয়ে

গুনাহ মোচনের চার উপায় জানালেন-হাফিজ মাছুম আহমদ

গুনাহ মোচনের চার উপায় জানালেন-হাফিজ মাছুম আহমদ

আমরা কেউই গুনাহমুক্ত নই। দুনিয়ার চলার পথে ছোট বা বড় কোনো না কোনো গুনাহ আমাদের জীবনে জড়িয়ে যায়। অথচ গুনাহ নিয়ে জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ নেই। জান্নাত হলো পবিত্র স্থান, যেখানে কোনো কলুষতা ও অপবিত্রতার ঠাঁই নেই। তাই জান্নাত পেতে হলে আল্লাহর রহমতে পবিত্র হতে হয়। এ জন্য আল্লাহ তাঁর বান্দাদের গুনাহ মোচনের চারটি পথ খুলে দিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন হাফিজ