বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫১৬ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

হালাল উপার্জনেই অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করা সম্ভব

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩ জুন ২০২৩, ১৬:৫৪

শেয়ার করুনঃ
হালাল উপার্জনেই অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করা সম্ভব

আল্লাহ তাআলা মানব জাতিকে সৃষ্টি করে তাদের জন্য ইসলামকেই একমাত্র দ্বীন হিসাবে মনোনীত করেছেন। তিনি বলেন ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে মনোনীত দ্বীন হলো ইসলাম।’ (আল-ইমরান: আয়াত ১৯) সেমতে অর্থনীতিও জীবন ঘনিষ্ঠ একটি ক্ষেত্র।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আধুনিক যুগে অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করার ১০ টি মুলনীতি বর্ননা করেছেন। তার মধ্যে একটি হলো- হালাল পন্থায় উপার্জন এবং হারাম বর্জন করা। ইসলাম মানুষকে হালালভাবে সীমাহীন উপার্জন করার পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন। তবে হারাম পথে একটি পয়সাও উপার্জন করার অধিকার ইসলাম কাউকে দেয়নি।

আরও

দিনের শুরুতে যে দোয়া পড়তেন নবিজি (সা.)

দিনের শুরুতে যে দোয়া পড়তেন নবিজি (সা.)

ইসলাম পূর্ব যুগে তো দূরের কথা, বর্তমান সভ্য যুগেও অন্যান্য মতাদর্শের ভিত্তিতে উপার্জন করে ভোগ- বিলাসের বৈধতা দেননি। তবে যে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের সিল রয়েছে বা লাইসেন্স করে নিলে উপার্জন বৈধ। এবং রাষ্ট্রের ধার্যকৃত কর পরিশোধ করার মাধ্যমে যে কোনো আয় ব্যক্তি মালিকানা সাব্যস্ত হবে।

আধুনিকযুগে মানুষ তিনটি দর্শনে অর্থ উপার্জন করে-

আরও

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

১. পুঁজিবাদী অর্থব্যবস্থা

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

২. সমাজতন্ত্র অর্থব্যস্থা

৩. ইসলামি অর্থ ব্যবস্থা

পুঁজিবাদী অর্থব্যবস্থা

অর্থনীতির বুনিয়াদি চার বিষয় সমাধান করার একমাত্র পথ। তাহলো- সমাজের প্রত্যেককে বানিজ্যিক ও উৎপাদনের কার্যক্রমে পূর্ণ স্বাধীন ছেড়ে দাও। তাকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়ে দেওয়া হবে যে, সে বেশির থেকে বেশি মুনাফা অর্জনের জন্য যে পদ্ধতিকে সংগত মনে করবে তা গ্রহণ করবে।

সমাজতন্ত্র অর্থব্যবস্থা

সমাজতন্ত্র অর্থব্যবস্থার মূলনীতি হলো তিনটি- ১. ব্যক্তি মালিকানা ২. লাভের প্রবর্তনা ৩. রাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ থেকে মুক্তি। এই তিন মূলনীতির মাধ্যমে যত খুশি ব্যক্তি মুনাফা অর্জন করতে পারবে।

ইসলামি অর্থব্যবস্থা

সর্বাগ্রে একটি বিষয় জানা দরকার, ইসলাম শুধু কোনো অর্থব্যবস্থার নাম নয়। বরং এটি একটি দ্বীন, অতএব কোরআন হাদিসে প্রচলিত অর্থে বর্তমান যুগের অর্থনৈতিক পরিভাষায় পেশ করার মতো, কোনো অর্থ ব্যবস্থা উপস্থাপন করেনি। আমাদের আরেকটি বিষয় অস্পষ্ট রয়ে গেলো। অর্থনীতির বুনিয়াদি বিষয়। তাহলো চারটি- ১. প্রয়োজন নিরূপণ ২. উপকরণ নির্ধারণ ৩. আয়ের বণ্টন ৪. উন্নয়ন ইত্যাদির শিরোনামে কোরআন-সুন্নাহ ও ইসলামি ফিকহের মাঝে সরাসরি কোনো আলোচনা বিদ্যমান নেই।

তবে জীবনের অন্য শাখাগুলোর মতো অর্থনীতির ক্ষেত্রে ইসলাম যেই বিধানাবলি নির্দেশ করেছে। তা অনুযায়ী অর্থ উপার্জন করাতে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। ইসলাম এবং অন্যান্য অর্থ ব্যবস্থার মাঝে পার্থক্য হলো- পুঁজিবাদী ও সমাজতন্ত্র অর্থব্যবস্থার ক্ষেত্রে সীমা ছাড়া উপার্জন করার অনুমতি দিয়েছে, সে ক্ষেত্রে হালাল-হারামের তারতম্য করেনি।

ইসলামি বিধানে ব্যবহারিক জীবনে কিছু কাজকে হালাল এবং কিছু কাজকে হারাম বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। অর্থ উপার্জনের ক্ষেত্রে পুঁজিবাদী ও সমাজতন্ত্র অর্থ ব্যবস্থায় হালাল হারামকে চিহ্নিত না করার কারনে ইসলামি অর্থব্যবস্থা উপরোক্ত দুটি অর্থব্যবস্থা কে বৈধতা দিতে কোনোভাবে সমর্থন করে না।

এখন পর্যন্ত আমরা অর্থ উপার্জন করলাম, তবে বৈধভাবে উপার্জনের কারণে যে যেখানে সেখানে আমরা খরচ করবো ইসলাম ব্যক্তিকে একেবারে স্বাধীন ও বাধা-বন্ধনহীনভাবে ছেড়ে না দিয়ে অর্জিত অর্থের উপর ব্যবহারের ক্ষেত্রে ইসলাম বিধি-নিষেধ জারি করেছেন।

হালালভাবে উপার্জিত অর্থ মাত্র তিনটি উপায়েই ব্যবহার করার জন্য ইসলাম অনুমতি দিয়েছে। তাহলো-

১. হালাল পন্থায় ভোগ

২. বৈধ ব্যবসায় বিনিয়োগ

৩. আল্লাহর পথে ব্যয়

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হালাল পন্থায় ভোগ

মানুষের হালাল পথে অর্থ উপার্জন শুধু বৈধ পথেই খরচ করতে পারবে। অবৈধভাবে ব্যয় করার কোনো সুযোগ নাই। এমনকি টাকা আছে দেখি বেশি অপচয় করবো তাও নয়, আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-

اِنَّ الۡمُبَذِّرِیۡنَ کَانُوۡۤا اِخۡوَانَ الشَّیٰطِیۡنِ ؕ وَ کَانَ الشَّیۡطٰنُ لِرَبِّهٖ کَفُوۡرًا

‘যারা অপব্যয় করে, তারা তো শয়তানের ভাই। আর শয়তান তার রবের প্রতি অতি অকৃতজ্ঞ।’ (সুরা বনি ইসরাঈল: আয়াত ২৭)

তাছাড়া ইসলামে অপব্যয় ও অপচয় নিষিদ্ধ। তবে অপচয়কারীর তুলনায় অপব্যয়কারী অধিক পাপী। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা অপব্যয়কারীকে শয়তানের ভাই বলে ঘোষণা করেছেন। অন্যদিকে অপচয়ের কারণে মানুষের জীবন থেকে বরকত কমে যায়। আল্লাহ তাআলা বলেন-

وَّ کُلُوۡا وَ اشۡرَبُوۡا وَ لَا تُسۡرِفُوۡا ۚ اِنَّهٗ لَا یُحِبُّ الۡمُسۡرِفِیۡنَ

‘আর তোমরা আহার করো ও পান করো; কিন্তু অপচয় করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ অপচয়কারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ: আয়াত ৩১)

ইসলামি সমাজে মানুষ তার বৈধ ইনকামও এমনভাবে খরচ করতে পারে না যা নিজের চরিত্রের ও সমাজের ক্ষতির কারণ হয়। এই জন্য নাচ-গান, রং-তামাসা, মধ্যপান, জুয়া, বাজি ও লটারী নৈতিকতা বিরোধী বিলাসিতা। তাই এ সব কিছু ইসলামে নিষিদ্ধ।

এসব নিষিদ্ধ পথ ত্যাগ করে নিজের ও পরিবার-পরিজনের জন্য স্বাভাবিক ব্যয় নির্বাহ ও মধ্যম ধরনের জীবন যাপন করার জন্যই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাগিদ দিয়েছেন।

বৈধ ব্যবসায় বিনিয়োগ

নিজের প্রয়োজনীয় ব্যক্তিগত ও পারিবারিক ব্যয় নির্বাহের পর উদ্বৃত্ত ধন-সম্পদকে ব্যবসায়, কৃষি-শিল্প কিংবা এই ধরনের অন্যান্য কাজে বিনিয়োগ করার জন্য ইসলামে অনুমতি রয়েছে। নিজের পক্ষে এককভাবে সম্ভব নাহলে অন্যের সঙ্গ লাভ-লোকসানের অংশীদারিত্বের অর্থাৎ বাইয়ে মুদারাবার ভিত্তিতে এই জাতীয় কাজে অর্থ বিনিয়োগ করার সুযোগ রয়েছে।

মুসলমানের কর্তব্য হলো, সব সময় আল্লাহকে স্মরণ করা এবং হালাল পদ্ধতিতে আয়-উপার্জনের চেষ্টা করা। হাদিসে পাকে এসেছে, ‘সৎ ও আমানতদার ব্যবসায়ী; কেয়ামতের দিন নবি, সত্যবাদী ও শহিদদের সঙ্গে থাকবে।’ (তিরমিজি ১২০৯)

ব্যবসায়ের উদ্দেশ্য শুধু মুনাফা অর্জন নয় বরং এর দ্বারা মানুষের সঙ্গে পরিচিতি বাড়বে। তখন তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করা। আন্তরিকতা দেখানো এবং হাস্যোজ্জ্বলভাবে কথা বলা উচিত। যাতে অন্যদের অন্তরে আপনার ইজ্জত-সম্মান এবং ভালোবাসাও ঠিক থাকে।

তারা আপনার কোনো কথা সহজে মান্য করে। তাহলে ইসলামের সৌন্দর্য অন্যদের কাছে তুলে ধরা সহজ হবে। ঈমানদারীর সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য করার মধ্যমে আল্লাহপাক অগণিত রিজিক দানের ওয়াদা করেছেন।

আল্লাহর পথে অর্থ ব্যয়

নিজস্ব ও পারিবারিক খরচ মিটিয়ে ও ব্যবসা বিনিয়োগের পর উদ্বৃত্ত অর্থ আল্লাহর পথে ব্যয় করা উত্তম। তাছাড়া আল্লাহর পথে দান করার দ্বারা বিপদ মুছিবত দূর হয়। এই জন্য মুসিবত আসার আগে আল্লাহর পথে দান করা আমাদের সবার উচিত। আল কোরআনে ইরশাদ হয়েছে-

یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اَنۡفِقُوۡا مِمَّا رَزَقۡنٰکُمۡ مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَ یَوۡمٌ لَّا بَیۡعٌ فِیۡهِ وَ لَا خُلَّۃٌ وَّ لَا شَفَاعَۃٌ ؕ وَ الۡکٰفِرُوۡنَ هُمُ الظّٰلِمُوۡنَ

‘হে মুমিনগণ! আমি তোমাদের যে রিজিক দিয়েছি, তা থেকে দান করো, সে দিন আসার আগে, যে দিন কোনো বেচাকেনা থাকবে না, কোনো বন্ধুত্ব থাকবে না, কোনো সুপারিশ থাকবে না। আর অবিশ্বাসীরাই সীমালঙ্ঘনকারী।’ (সুরা বাকারা: আয়াত ২৫৪)

সর্বশেষ সংবাদ

পটুয়াখালী–৩: আওয়ামীলীগের ঘাঁটিতে, বিএনপির প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি

পটুয়াখালী–৩: আওয়ামীলীগের ঘাঁটিতে, বিএনপির প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি

রুমিন-নিরবসহ ৯ নেতাকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার

রুমিন-নিরবসহ ৯ নেতাকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার

খালেদা জিয়ার প্রয়াণে শোক প্রকাশ আন্তর্জাতিক নেতাদের

খালেদা জিয়ার প্রয়াণে শোক প্রকাশ আন্তর্জাতিক নেতাদের

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ক্রিকেটাঙ্গনে শোকের ছায়া, আবেগঘন পোস্ট

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ক্রিকেটাঙ্গনে শোকের ছায়া, আবেগঘন পোস্ট

দেবীদ্বারে আ.লীগ সভাপতি সফিকুল ইসলাম গ্রেফতার

দেবীদ্বারে আ.লীগ সভাপতি সফিকুল ইসলাম গ্রেফতার

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী

প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন জুবায়ের রহমান চৌধুরী

যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের জন্য আরও আট আসনে সমঝোতায় বিএনপি

যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের জন্য আরও আট আসনে সমঝোতায় বিএনপি

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে ঢাকায় জনসমুদ্রের অপেক্ষা

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে ঢাকায় জনসমুদ্রের অপেক্ষা

ভারতজুড়ে বিক্ষোভে বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কে টানাপড়েন

ভারতজুড়ে বিক্ষোভে বাংলাদেশ–ভারত সম্পর্কে টানাপড়েন

শ্রীমঙ্গলে কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষায় ১৮জন শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫ অর্জন, সংবর্ধনা

শ্রীমঙ্গলে কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষায় ১৮জন শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫ অর্জন, সংবর্ধনা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

সাতাশে রজবের রাতঃ প্রসিদ্ধ আছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মেরাজ এই রাতে হয়েছিল। প্রসিদ্ধ কথাটা এজন্য বলা হল যে, কোন মাসে এবং কোন তারিখে মেরাজ হয়েছিল এ ব্যাপারে প্রচুর মতভেদ আছে। প্রসিদ্ধ হল রজব মাসের ২৭ তারিখেই এটা হয়েছিল। মেরাজ হয়েছিল একথা কোরআনে এবং হাদীসে আছে, ইতিহাসেও রয়েছে। এটা সত্য ঘটনা। কিন্তু কোন তারিখে হয়েছিল সেটা নিয়ে মতভেদ আছে।

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

‘রজব’ হলো আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অনুগ্রহের মাস। রজব মাস বান্দার গুনাহ মাফের মাস। রজব মাসের সঙ্গে ইসলামের অতীত ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-রজব মাসে আকাশ পানে মেরাজে গমন করেছিলেন। হযরত নূহ (আ.) মহাপ্লাবনের আশঙ্কায় রজব মাসেই কিস্তিতে আরোহণ করেছিলেন। হযরত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের- কাছে রজব মাসেই প্রথম ওহি আসে। এছাড়া রজব হলো জান্নাতের

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

রসুলুল্লাহ সা. বলেন, ‘জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: হাদিস ১০৮৪) সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কোরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্ত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

নাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম। আম্মা বা‘দ। ইসলামী দাওয়াত মানবজাতীর পরিবর্তন ও হেদায়াতের জন্য প্রয়োজন। আর এই মানবজাতীর মঙ্গলের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা অসংখ্য নবী রাসুল এই পৃথিবীতে প্রেরন করছেন। সেই নবী রাসুল মানবজাতীর নিকট গিয়ে মহান প্রভূর পরিচয় তুলে ধরে ইসলামের পথে দাওয়াত দিয়েছেন। সৎকাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ প্রদান করাই ছিল নবী রাসুলদের কাজ। সকল নবীই তার উম্মতকে

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা