মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫১ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

স্ত্রীর খুশির জন্য দাড়ি কাটা যাবে কি?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২০ জানুয়ারি ২০২২, ১৬:২০

শেয়ার করুনঃ
স্ত্রীর খুশির জন্য দাড়ি কাটা যাবে কি?

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

দাড়ি ইসলামের নিদর্শন। মুসলিম উম্মাহ ইসলামের এ নিদর্শন বহন করে। দাড়ি রাখা নবিজীর নির্দেশ ও ফরজ কাজ। যদিও অনেকে দাড়ি রাখাকে সুন্নাত ও ওয়াজিব বলে বিতর্ক করে থাকেন। কিন্তু স্ত্রীকে খুশি করার জন্য দাড়ি কেঁটে কি বৈধ?

দাড়ি রাখা ফরজ। দাড়ি কাটা, ছাটা, মুণ্ডন করা এবং দাড়ি কেঁটে ফ্যাশন করাও হারাম এবং কবিরা গুনাহ। এমনকি স্ত্রীকে খুশি করার জন্য দাড়ি কাটাও বৈধ নয়। ইসলাম স্ত্রীর খুশির জন্য দাড়ি কাটাকে অনুমোদন দেয়নি।

আরও

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দাড়ি রাখার বিধান

হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেছেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘দশটি বিষয় সব নবি-রাসুলগণের সুন্নাত। তন্মধ্যে গোঁফ ছোট করা এবং দাড়ি লম্বা করা অন্যতম।’ (মুসলিম)

আরও

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

মুসলিম উম্মাহর জন্য দাড়ি রাখা আবশ্যক। দাড়ি রাখার বিষয়ে অবহেলা করার কোনো সুযোগ নেই। কেননা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নির্দেশ পালন সম্পর্কে কোরআনের ঘোষণা হলো-

وَ مَا کَانَ لِمُؤۡمِنٍ وَّ لَا مُؤۡمِنَۃٍ اِذَا قَضَی اللّٰهُ وَ رَسُوۡلُهٗۤ اَمۡرًا اَنۡ یَّکُوۡنَ لَهُمُ الۡخِیَرَۃُ مِنۡ اَمۡرِهِمۡ ؕ وَ مَنۡ یَّعۡصِ اللّٰهَ وَ رَسُوۡلَهٗ فَقَدۡ ضَلَّ ضَلٰلًا مُّبِیۡنًا

‘আল্লাহ ও তাঁর রাসুল কোনো বিষয়ে নির্দেশ দিলে কোনো বিশ্বাসী পুরুষ কিংবা বিশ্বাসী নারীর সে বিষয়ে ভিন্ন সিদ্ধান্তের অধিকার থাকবে না। কেউ আল্লাহ এবং তাঁর রাসুলের অবাধ্য হলে সে তো স্পষ্টই পথভ্রষ্ট হবে।’ (সুরা আহজাব : ৩৬)

দাড়ি রাখা ফরজ। কোরআনের নির্দেশনা অনুযায়ী নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নির্দেশ মেনে চলাও ফরজ। তিনি দাড়িকে লম্বা করার নির্দেশ দিয়েছেন। হাদিসে পাকে এসেছে-

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ মর্মে নির্দেশ দিচ্ছেন-

خَالِفُوا الْمُشْرِكِينَ أَحْفُوا الشَّوَارِبَ وَأَوْفُوا اللِّحَى

‘মুশরিকদের বিরোধিতা করো, দাড়ি লম্বা করো, আর গোঁফ ছোট করো।’ (বুখারি, মুসলিম)

সুতরাং দাড়ি রাখার আবশ্যকতাকে কোনোভাবেই অস্বীকার করার সুযোগ নেই। কারণ নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যা করতেন এবং যা বলতেন তার সবকিছুই মহান আল্লাহর তরফ থেকে নির্ধারিত ছিল। মহান আল্লাহ আদেশ ব্যতীত তিনি কোনো সিদ্ধান্ত নিতেন না আর নিলেও তা কোরআনের নির্দেশনার ভিত্তিতেই গ্রহণ করতেন। আল্লাহ তাআলা আরো বলেন-

وَ مَاۤ اٰتٰىکُمُ الرَّسُوۡلُ فَخُذُوۡهُ وَ مَا نَهٰىکُمۡ عَنۡهُ فَانۡتَهُوۡا ۚ وَ اتَّقُوا اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ شَدِیۡدُ الۡعِقَابِ ۘ

‘আর রাসুল তোমাদের যা দেন, তা তোমরা গ্রহণ কর এবং যা থেকে তোমাদের নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক। তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ শাস্তি দানে কঠোর।’ (সুরা হাশর : আয়াত ৭)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

সুতরাং দাড়ি রাখার নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নির্দেশ। তিনি নিজে দাড়ি রেখেছেন। দাড়ি কাটেননি। দাড়ি রাখা সম্পর্কে হাদিসের কয়েকটি দিকনির্দেশনা তুলে ধরা হলো-

১. হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, ‘আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মোচ কাটার এবং দাড়ি লম্বা করার আদেশ করেছেন।’ (মুসলিম)

২. একই রাবির বর্ণনায় নবিজী নির্দেশ দিয়েছেন, ‘মুশরিকদের বিরোধিতা করো। দাড়ি বড়ে করো এবং মোচ কাটো।’ (বুখারি)

৩. তিনি আরও নির্দেশ দিয়েছেন, ‘মুশরিকদের বিরোধিতা করো, মোচ কাটো এবং দাড়ি পূর্ণ করো।’ (মুসলিম)

৪. নবিজী সাল্লা্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নির্দেশ, ‘গোঁফ উত্তমরূপে ছোট করো এবং দাড়ি লম্বা করো।’ (বুখারি)

৫. হজরত আবু হরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহুর বর্ণনায় নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নির্দেশ দেন-

ﺟﺰﻭﺍ ﺍﻟﺸﻮﺍﺭﺏ ﻭﺍﺭﺧﻮﺍ ﺍ ﻟﻠﺤﻰ، ﺧﺎﻟﻔﻮﺍ ﺍﻟﻤﺠﻮﺱ

‘তোমরা গোঁফ কাট ও দাড়ি ঝুলিয়ে দাও আর অগ্নি পূজারীদের বিরোধিতা করো।’ (মুসলিম)

উল্লেখিত হাদিসগুলোতে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দাড়ি রাখার ব্যাপারে ৪টি শব্দ ব্যবহার করে নির্দেশ দিয়েছেন। তাহলো- ﺍﺭﺧﻮﺍ ـ ﺍﻋﻔﻮﺍ ـ ﺃﻭﻓﻮﺍ ـ ﻭﻓﺮﻭﺍ। এসব শব্দ দ্বারাই পূর্ণ দাড়ি রাখার নির্দেশ করা হয়েছে। সুতরাং মানুষের জন্য দাড়ি রাখা ফরজ।

নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়অ সাল্লামের এ নির্দেশ কোনো সাহাবায়ে কেরাম পালন করেননি; এমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায় না। নবি-সাহাবা ও পরবর্তী সব উৎকৃষ্ট মানুষই দাড়ি রেখে ফরজ আদায় করেছেন।

মনে রাখতে হবে

কারো মনোরঞ্জন বা খুশির জন্য দাড়ি কাটা, ছাঁটা কিংবা মুন্ডন করা; কোনোটিই বৈধ নয়। বরং দাড়ি কাঁটা, ছাটা কিংবা মুন্ডন করা হারাম ও কবিরাগুনাহ।

এমনকি দাড়িকে কটাক্ষ করা পাপ। ইসলামের কোনো বিধান, ইসলামের সঙ্গে সম্পর্কিত সাধারণ কোনো বিষয়, নবীজির কোনো সুন্নত, এমনকি প্রমাণিত কোনো মুস্তাহাব আমলের প্রতি অবজ্ঞাসূচক বাক্য ব্যবহার করা বা কোনো আচরণ করাও কুফরি। ফতোয়ায়ে আলমগিরিতে এসেছে-

‘ব্যঙ্গবিদ্রুপকারী যদি ইসলামের কোনো বিধানকে হালকা মনে করে উপহাস করে এবং অস্বীকারমূলক শব্দ ব্যবহার করে, তাহলে সে কাফের হয়ে যাবে, যদিও আন্তরিক বিশ্বাস এর বিপরীত হয়।’ (ফাতাওয়ায়ে আলমগিরি)

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে দাড়ি রাখার মাধ্যমে নবিজীর প্রকৃত অনুসারি হওয়ার তাওফিক দান করুন। কোরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনা মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

হাকিমপুরে রাস্তা সংস্কার অনিয়ম: তদন্তে নেমেছে দুদক

হাকিমপুরে রাস্তা সংস্কার অনিয়ম: তদন্তে নেমেছে দুদক

তিতাস নদীতে নৌকা বাইচ: ইতিহাস, উচ্ছ্বাস ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য

তিতাস নদীতে নৌকা বাইচ: ইতিহাস, উচ্ছ্বাস ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য

গোয়ালন্দে শারদীয় দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সম্পন্ন, মন্ডপে সিসি ক্যামেরা বাধ্যতামূলক

গোয়ালন্দে শারদীয় দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সম্পন্ন, মন্ডপে সিসি ক্যামেরা বাধ্যতামূলক

কুড়িগ্রামে রোগাক্রান্ত পশু জবাই, মাংসসহ বিক্রেতা আটক

কুড়িগ্রামে রোগাক্রান্ত পশু জবাই, মাংসসহ বিক্রেতা আটক

নওগাঁয় বিলে ব্যতিক্রমী আয়োজন: মাছ, সংস্কৃতি আর সচেতনতার উৎসব

নওগাঁয় বিলে ব্যতিক্রমী আয়োজন: মাছ, সংস্কৃতি আর সচেতনতার উৎসব

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

শুক্রবারের দিন মুসলমানদের জন্য ইবাদত, দোয়া ও রহমতের পাশাপাশি সাদকা ও দানের জন্যও বিশেষ মর্যাদার দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মুসলমানের প্রতিটি ভালো কাজই সদকা” (মুসলিম)। আর শুক্রবারের দিন দান করলে এর সওয়াব অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি হয়। ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায় সাহাবিরা জুমার দিনে বিশেষভাবে দান করতে পছন্দ করতেন। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি উত্তম কাজ করবে, তার জন্য দশগুণ প্রতিদান

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

ইসলামে ন্যায়বিচার একটি মৌলিক শিক্ষা। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার ন্যায় প্রতিষ্ঠার কথা বলেছেন এবং তা ঈমানের অপরিহার্য অংশ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ বলেন, “হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করো এবং ন্যায়সঙ্গতভাবে সাক্ষ্য দাও। কোনো জাতির প্রতি ঘৃণা তোমাদেরকে ন্যায়বিচার থেকে বিরত না রাখুক। ন্যায়বিচার করো, এটাই তাকওয়ার নিকটবর্তী” (সূরা মায়েদা: ৮)। এই আয়াত স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে মুসলমানের