বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

দুনিয়ায় নবি-রাসুলদের পাঠানোর প্রয়োজনীয়তা কী ছিল?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৪ নভেম্বর ২০২১, ১৬:১৪

শেয়ার করুনঃ
দুনিয়ায় নবি-রাসুলদের পাঠানোর প্রয়োজনীয়তা কী ছিল?

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম জীবনের শেষ প্রান্তে এসে নিজ বংশ থেকে একজন রাসুল পাঠাতে আল্লাহর কাছে এভাবে দোয়া করলেন-

رَبَّنَا وَابْعَثْ فِيْهِمْ رَسُوْلًا مِّنْهُمْ يَتْلُوْا عَلَيْهِمْ اٰيٰتِكَ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتٰبَ وَالْحِكْمَةَ وَيُزَكِّيْهِمْ ؕ  اِنَّكَ اَنْتَ الْعَزِيْزُ الْحَكِيْمُ

আরও

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

‘হে আমাদের রব! আর তাদের মধ্য থেকে তাদের কাছে এক রসূল প্রেরণ কর। যে তোমার আয়াতসমূহ তাদের কাছে পাঠ করবে; তাদেরকে কিতাব (ধর্মগ্রন্থ কোরআন) ও হিকমত (কোরআনের জ্ঞান ও প্রজ্ঞা) শেখাবে এবং তাদেরকে (শিরক থেকে) পবিত্র করবে। নিশ্চয়ই তুমি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।’

এটি ছিল হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালামের জীবনের শেষ দোয়া। আল্লাহ তাআলা তাঁর এ দোয়া কবুল করে নিজ সন্তান ইসমাইলের বংশে রেসালাতের দায়িত্ব দিয়ে হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দুনিয়ায় প্রেরণ করেন। এ দোয়া প্রসঙ্গে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেন-

আরও

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

‘আমি হলাম আমার পিতা ইবরাহিম আলাইহিস সালামের দোয়া, ঈসা আলাইহিস সালামের সুসংবাদ এবং আমার জননীর (আমিনার) স্বপ্ন।’ (ফাতহুর রাব্বানি)

প্রশ্ন হলো- দুনিয়াতে নবি-রাসুল পাঠানোর প্রয়োজনীয়তা কী ছিল?

আল্লাহ তাআলা শুধু আসমানি গ্রন্থ পাঠালেই তো যথেষ্ট ছিল। তাহলে নবি-রাসুল পাঠানোর দরকার কী ছিল? সত্য কিতাবসহ নবি-রাসুল কেন পাঠালেন? হ্যাঁ, আসমানি কিতাবসহ এ মর্মার্থ বুঝানোর জন্য শিক্ষক ও পথপ্রদর্শক হিসেবে নবি ও রাসুলদের পাঠানো হয়েছে। যাতে আসমানি কিতাবে নাজিলকৃত বিষয়ের সঠিক তিলাওয়াত ও ব্যাখ্যা দিতে পারেন।

আর তা দুনিয়াতে নবি-রাসুলদের আগমনের ঘোষণা ও তাদের কর্মপদ্ধতির বর্ণনা থেকেই প্রমাণিত হয় যে, সত্যিই দুনিয়াতে নবি-রাসুল পাঠানোর প্রয়োজনীয়তা ছিল। এ কারণেই কোরআনুল কারিমের একাধিক আয়াতে এ সম্পর্কে সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে।  আল্লাহ তাআলা বলেন-

هُوَ الَّذِیۡۤ اَرۡسَلَ رَسُوۡلَهٗ بِالۡهُدٰی وَ دِیۡنِ الۡحَقِّ لِیُظۡهِرَهٗ عَلَی الدِّیۡنِ کُلِّهٖ ۙ وَ لَوۡ کَرِهَ الۡمُشۡرِکُوۡنَ

তিনিই পথনির্দেশ (কুরআন) এবং সত্য জীবন ব্যবস্থাসহ নিজ রাসুল পাঠিয়েছেন, যাতে তাকে সব ধর্মের উপর বিজয়ী করতে পারেন। যদিও (এটিকে) অংশীবাদীরা অপ্রীতিকর মনে করে।’ (সুরা তাওবাহ : আয়াত ৩৩)

কোরআনের বর্ণনায় নবি-রাসুল পাঠানোর প্রয়োজনীয়তা

১. رَبَّنَا وَابْعَثْ فِيْهِمْ رَسُوْلًا مِّنْهُمْ يَتْلُوْا عَلَيْهِمْ اٰيٰتِكَ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتٰبَ وَالْحِكْمَةَ وَيُزَكِّيْهِمْ ؕ  اِنَّكَ اَنْتَ الْعَزِيْزُ الْحَكِيْمُ

‘হে আমাদের রব! আর তাদের মধ্য থেকে তাদের কাছে এক রসূল প্রেরণ কর। যে তোমার আয়াতসমূহ তাদের কাছে পাঠ করবে; তাদেরকে কিতাব (ধর্মগ্রন্থ কোরআন) ও হিকমত (কোরআনের জ্ঞান ও প্রজ্ঞা) শেখাবে এবং তাদেরকে (শিরক থেকে) পবিত্র করবে। নিশ্চয়ই তুমি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।’

এ আয়াতে মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে পাঠানের তিনটি উদ্দেশ্য ওঠে এসেছে-

আল্লাহর আয়াতসমূহ তেলাওয়াত করা। আর তেলাওয়াতের প্রকৃত অর্থ- অনুসরণ করা। কুরআন ও হাদিসের পরিভাষায় এ শব্দটি কুরআন ও অন্যান্য আসমানি কিতাব পড়ার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। কারণ, যারা এসব কালাম পাঠ করে; তাদের এর অনুসরণ করাও তার একান্ত কর্তব্য। আসমানি গ্রন্থে ঠিক যেভাবে আল্লাহর পক্ষ থেকে নাজিল হয়; তা হুবহু তেমনিভাবে পাঠ করা ও আমল করাই জরুরি। কোনোভাবেই এতে নিজের পক্ষ থেকে কোনো শব্দ অথবা স্বরচিহ্নটিও পরিবর্তন পরিবর্ধন করার অনুমতি নেই।

আল্লাহর কিতাব ও হিকমতের শিক্ষা দান। এখানে কিতাব বলে কোরআনকে বুঝানো হয়েছে। ‘হিকমত’ শব্দটি ‘সত্যে উপনীত হওয়া, ন্যায় ও সুবিচার, জ্ঞান ও প্রজ্ঞা ইত্যাদি বোঝানো হয়েছে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

> পরিশুদ্ধি ও পবিত্রকরণ করা। এ আয়াতে উল্লেখিত يُزَكِّيهِمْ শব্দটি زكاة শব্দ থেকে উদ্ভুত। এর অর্থ পবিত্রতা। বাহ্যিক ও আত্মিক সব ধরনের পবিত্রতার অর্থেই এ শব্দটি ব্যবহৃত হয়।

২. كَمَاۤ اَرْسَلْنَا فِيْكُمْ رَسُوْلًا مِّنْكُمْ يَتْلُوْا عَلَيْكُمْ اٰيٰتِنَا وَيُزَكِّيْكُمْ وَيُعَلِّمُكُمُ الْكِتٰبَ وَالْحِكْمَةَ وَيُعَلِّمُكُمْ مَّا لَمْ تَكُوْنُوْا تَعْلَمُوْنَ

যেভাবে আমি তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদেরই একজনকে রাসুল করে পাঠিয়েছি; যে আমার আয়াত (বাক্য)সমূহ তোমাদের কাছে পাঠ করার মাধ্যমে তোমাদেরকে (শিরক থেকে) পবিত্র করে এবং জ্ঞান-বিজ্ঞান শিক্ষা দেয়। আর তোমাদেরকে শিক্ষা দেয় এমন কিছু যা তোমরা জানতে না।’

এ আয়াতে كَمَا (যেভাবে) এর সম্পর্ক আগের বক্তব্যের সঙ্গে। যেখানে আল্লাহকে স্মরণ করার কথা আছে। আল্লাহর অনুগ্রহের পরিপূর্ণতা এবং হেদায়াতের তওফিক তোমরা ঐভাবেই পেয়েছ, যেভাবে এর আগে তোমাদের মধ্য থেকে একজন রাসুল পাঠানো হয়েছে। যে তোমাদেরকে শিরক-কুফরি থেকে পবিত্র করে, তোমাদেরকে কিতাব ও প্রজ্ঞা শিক্ষা দেয় এবং এমন বিষয়ও শিক্ষা দেয় যা তোমরা জানতে না।

৩. মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মতের জন্য অবশ্যই এক মহা অনুগ্রহ। আল্লাহর পক্ষ থেকে উম্মতের জন্য সেরা উপহার। মহান আল্লাহ বলেন-

 لَقَدۡ مَنَّ اللّٰهُ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اِذۡ بَعَثَ فِیۡهِمۡ رَسُوۡلًا مِّنۡ اَنۡفُسِهِمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡهِمۡ اٰیٰتِهٖ وَ یُزَکِّیۡهِمۡ وَ یُعَلِّمُهُمُ الۡکِتٰبَ وَ الۡحِکۡمَۃَ ۚ وَ اِنۡ کَانُوۡا مِنۡ قَبۡلُ لَفِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ

‘আল্লাহ অবশ্যই বিশ্বাসীদের প্রতি তাদের নিজেদের মধ্যে থেকে (একজন) রাসুল পাঠিয়ে তাদের প্রতি অনুগ্রহ করেছেন। সে (নবি) তার (নাজিলকৃত আসমানি কিতাব কোরআনের) আয়াতগুলো তাদের কাছে তেলাওয়াত করে তাদেরকে (শিরক ও গোমরাহির অন্ধকার থেকে)  পরিশুদ্ধ করে এবং তাদেরকে গ্রন্থ ও প্রজ্ঞা শিক্ষা দেয়। আর অবশ্যই তারা আগে সুস্পষ্ট বিভ্রান্তিতে ছিল।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১৬৪)

 এ আয়াতটি প্রসঙ্গে আলোচ্য বিষয় হলো-

কোরআনুল কারিমের বিশ্লেষণ অনুযায়ী নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হচ্ছেন সমগ্র বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় নেয়ামত ও মহাঅনুগ্রহ। কিন্তু এই আয়াতে শুধুমাত্র মুমিনদের জন্য অনুগ্রহ বলে নির্দিষ্ট করাটা কুরআনের অন্যান্য আয়াতের মাধ্যমে কুরআন সমগ্র বিশ্বের জন্য হেদায়াত হওয়ার বিষয়টি প্রমাণিত থাকা সত্ত্বেও (هُدًى لِلْمُتَّقِينَ) বা ‘মুত্তাকিদের জন্য হেদায়াত” বলারই অনুরূপ যে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাকে মুত্তাকিদের জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে।

কারণ, উভয় ক্ষেত্রেই এক। তাহলো যদিও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অস্তিত্ব মুমিন-কাফের নির্বিশেষে পুরো জগতের জন্যই মহানেয়ামত এবং বিরাট অনুগ্রহ; তেমনিভাবে কোরআনুল কারিমও সমগ্র বিশ্ব-মানবের জন্য হেদায়াত। যেহেতু কোরআনের হেদায়াত ও নেয়ামতের ফল শুধু মুমিন-মুত্তাকিরাই উপভোগ করছে, সেহেতু কোনো কোনো স্থানে একে তাদেরই সাথে সম্পৃক্ত করে বর্ণনা করা হয়েছে।

মনে রাখা জরুরি

মহান আল্লাহ যেমন দুনিয়াতে ঈমান ও ঈমানহীন সবাইকে আলো-বাতাস-জীবিকা সমানতালে দিয়ে যাচ্ছেন; নবি-রাসুলগণও সবার জন্য রহমত। তবে যারা ঈমানের স্বাদ গ্রহণ করেছে, তাদের জন্য বিশেষ রহমত ও অনুগ্রহ।ঈমানদার বান্দাই নবি-রাসুলদের মাধ্যমে তাদের আনীত জবিন বিধান আসমানি গ্রন্থ থেকে উপকৃত হয়েছেন। নবি-রাসুলদের কাছেই পেয়েছেন সঠিক কোরআনের দিকনির্দেশনা। সঠিক দিকনির্দেশনা দেওয়াই ছিল নবি-রাসুলদের কাজ।

সুতরাং মুমিন মুসলমানের এ বিষয়টি অনুধাবন করা জরুরি যে, নবি মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলেন উম্মতের জন্য বিশেষ অনুগ্রহ। যিনি উম্মতকে সঠিক পথের দিশা দেওয়ার জন্য পেয়েছেন মহাগ্রন্থ আল-কোরআন। যার আলোয় আলোকিত পুরো বিশ্ব।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে কোরআন-সুন্নাহর আলোকে নিজেদের জীবন আলোকিত করার তাওফিক দান করুন। কোরআনকে জীবন ব্যবস্থা হিসেবে গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন। মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রেসালাতের সঠিক বার্তা গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

রায়গঞ্জে গরুব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

রায়গঞ্জে গরুব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

গোয়ালন্দে মহাসড়কে নিরাপত্তা জোরদার, যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

গোয়ালন্দে মহাসড়কে নিরাপত্তা জোরদার, যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

বরিশালে সতর্ক পুলিশ, সাজোয়া গাড়ি-মটরসাইকেল নিয়ে মহড়া

বরিশালে সতর্ক পুলিশ, সাজোয়া গাড়ি-মটরসাইকেল নিয়ে মহড়া

কুমিল্লায় জাতীয় ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

কুমিল্লায় জাতীয় ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের রেললাইনে স্লিপার ফেলে দুর্ঘটনা চেষ্টা

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের রেললাইনে স্লিপার ফেলে দুর্ঘটনা চেষ্টা

সর্বশেষ সংবাদ

বরিশালে নতুন বিভাগীয় কমিশনারের সঙ্গে জেলা কর্মকর্তাদের মতবিনিময়

বরিশালে নতুন বিভাগীয় কমিশনারের সঙ্গে জেলা কর্মকর্তাদের মতবিনিময়

শ্রীমঙ্গলের পৈতৃক বাড়িতে উৎসবে মাতলেন শমিত সোম

শ্রীমঙ্গলের পৈতৃক বাড়িতে উৎসবে মাতলেন শমিত সোম

মোটরসাইকেল চালককে বাঁচাতে গিয়ে খাঁদে সাকুরা পরিবহন, আহত ১৩

মোটরসাইকেল চালককে বাঁচাতে গিয়ে খাঁদে সাকুরা পরিবহন, আহত ১৩

হিলি বাজারে পণ্য তদারকি: ছয় প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

হিলি বাজারে পণ্য তদারকি: ছয় প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

ধামইরহাটে ১৫০ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পরিবারে ছাগল বিতরণ

ধামইরহাটে ১৫০ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পরিবারে ছাগল বিতরণ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন ৭৮,৫০০ জন

হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন ৭৮,৫০০ জন

২০২৬ সালের হজযাত্রী নিবন্ধন কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামি হজ মৌসুমে বাংলাদেশ থেকে মোট ৭৮ হাজার ৫০০ জন হজ পালনের সুযোগ পাবেন। রোববার (১৬ নভেম্বর) মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. তফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিবন্ধিত হজযাত্রীরা এখন হজ পোর্টালের (hajj.gov.bd) মাধ্যমে পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে তাদের তথ্য যাচাই করতে পারবেন।

দিনের শুরুতে যে দোয়া পড়তেন নবিজি (সা.)

দিনের শুরুতে যে দোয়া পড়তেন নবিজি (সা.)

দিনের শুরুতে ফজরের নামাজের সালাম ফেরানোর পরপর এ দোয়া পড়তেন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এ আমলটি প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদার। কেননা মুমিন মুসলমানের তো হালাল রিজিক, উপকারী জ্ঞান, কবুলযোগ্য আমলই জীবনে একমাত্র চাওয়া-পাওয়া। হাদিসের বর্ণনায় দোয়াটি এভাবে এসেছে- হজরত উম্মু সালামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফজরের নামাজ পড়ে সালাম ফিরিয়ে (প্রতিদিন

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

আল্লাহ কে? এই প্রশ্ন মানবজাতির চিরন্তন অনুসন্ধান। হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী এই বিষয়ে পবিত্র কুরআনের আলোকে তুলে ধরেছেন মহান আল্লাহর পরিচয়, কর্তৃত্ব ও মানুষের প্রতি তার নির্দেশনার প্রকৃত রূপ। কুরআনের সূরা ইউনুসের তৃতীয় আয়াতে আল্লাহ নিজেই জানিয়েছেন, তিনি আসমান-যমীন সৃষ্টি করেছেন এবং বিশ্বজগতের শাসনকর্তা হিসেবে সমাসীন আছেন। তিনি বলেন, সৃষ্টির পর আল্লাহ কোনোভাবেই নিস্ক্রিয় নন বরং তিনি নিয়ন্ত্রণ করছেন প্রতিটি ঘটনার

রমজান শুরু হতে বাকি ১০০ দিন, প্রস্তুতি শুরু মুসলিম বিশ্বে

রমজান শুরু হতে বাকি ১০০ দিন, প্রস্তুতি শুরু মুসলিম বিশ্বে

বছর ঘুরে আবারও ফিরে আসছে পবিত্র রমজান মাস। বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় ইতোমধ্যেই রমজানের প্রস্তুতি নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে। ইসলাম ধর্মবিষয়ক তথ্যভিত্তিক ওয়েবসাইট ‘ইসলামিক ইনফরমেশন’ তাদের অফিসিয়াল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছে—শনিবার (৮ নভেম্বর) পর্যন্ত রমজান শুরু হতে বাকি আছে ১০০ দিন। জ্যোতির্বিদ্যার হিসাব অনুযায়ী, ২০২৬ সালে ১৯ ফেব্রুয়ারি মধ্যপ্রাচ্যে রমজান শুরু হতে পারে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্যোতির্বিদ্যা সংস্থা Emirates Astronomy Society-এর চেয়ারম্যান ইব্রাহিম

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা

পবিত্র শুক্রবার: রহমত, বরকত ও ক্ষমার বার্তা

ইসলামে শুক্রবারকে বলা হয় ‘সপ্তাহের সেরা দিন’। এই দিনে মহান আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের জন্য বিশেষ রহমত, বরকত ও মাফের দরজা খুলে দেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সূর্য উদয় হয়েছে এমন দিনের মধ্যে সর্বোত্তম দিন হলো শুক্রবার। এই দিনে আদম (আ.) সৃষ্টি হয়েছেন, এই দিনেই তিনি জান্নাতে প্রবেশ করেছেন এবং এই দিনেই পৃথিবীতে নামানো হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম)। এই হাদিস থেকেই বোঝা যায়,