বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫১২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

তাকবীরে তাশরীকের গুরুত্ব

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০ জুন ২০২৪, ১৭:১১

শেয়ার করুনঃ
তাকবীরে তাশরীকের গুরুত্ব

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

হজ ও কোরবানির মাস জিলহজ এলেই তাকবিরে তাশরিক পড়ার গুরুত্ব বেড়ে যায়। অথচ বছরজুড়েই মুমিন মুসলমান তাকবিরে তাশরিক পড়েন। তবে হজ ও কোরবানির মাসে নির্ধারিত ৫ দিন ২৩ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পর তাকবিরে তাশরিক পড়া ওয়াজিব বা আবশ্যক। তাকবিরে তাশরিক আবশ্যক হওয়ার সূচনার ঘটনাও চমৎকার। এর গুরুত্ব, তাৎপর্য এবং ফজিলতও অনেক বেশি। তাকবিরে তাশরিক কীভাবে শুরু হয়েছিল?

তাকবিরে তাশরিক হলো মহান আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ও প্রশংসার ঘোষণা। আর কোরবানি হলো আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের আরো বেশি প্রিয় হওয়ার মাধ্যম। কোরবানি ও তাকবিরে তাশরিক এক সুতোয় গাঁথা। কোরবানির সঙ্গে তাকবিরে তাশরিকের ইতিহাস ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

আরও

স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার, সাংগঠনিক দায়িত্বে ফিরলেন বিলকিস জাহান শিরীন

স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার, সাংগঠনিক দায়িত্বে ফিরলেন বিলকিস জাহান শিরীন

আরবি জিলহজ মাসে হজ সম্পাদন করতে হয় আবার এ মাসে হজের নির্ধারিত দিনগুলোর প্রথম দিন ফজর নামাজ থেকে শুরু করে হজের শেষ দিন সূর্যাস্তের আগ অর্থাৎ আসর পর্যন্ত ২৩ ওয়াক্ত নামাজে আদায় করতে হয়। আর এ সময়ের মধ্যে ১০-১২ জিলহজের মধ্যে আল্লাহর জন্য কোরবানি করতে হয়।

৫ দিন তাকবির পড়তে হয় আর এর মধ্যে ৩ দিন কোরবানি করা যায়। হজ, তাকবির ও কোরবানির মধ্যে রয়েছে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের এক নিবিড় সম্পর্ক। হজ ও কোরবানি যেমন ঐতিহাসিক তাৎপর্যমণ্ডিত তেমনি তাকবিরে তাশরিক ও ঐতিহাসিক তাৎপর্যের দাবি রাখে।

আরও

১৫ বছরে অনেক সাংবাদিক ফ্যাসিবাদ সমর্থন করেছেন: মির্জা ফখরুল

১৫ বছরে অনেক সাংবাদিক ফ্যাসিবাদ সমর্থন করেছেন: মির্জা ফখরুল

হজ কোরবানি ও তাকবিরে তাশরিকে সুসম্পর্ক

হজের মাস ও দিনক্ষণে তাকবিরে তাশরিক ও কোরবানি আদায় করতে হয়। যে দিন থেকে হজ শুরু হয় সেদিন থেকেই তাকবিরে তাশরিক শুরু করতে হয়। আবার সর্বশেষ যেদিন যে সময় মিনা ত্যাগ করতে হয়, সে সময়ই তাকবিরে তাশরিক পড়া শেষ করতে হয়। আর এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত রয়েছে হজরত ইবরাহিম ও ইসমাইল আলাইহিস সালামের স্মৃতি বিজড়িত ঘটনা ও ইতিহাস।

কোরবানির ইতিহাস সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা কুরআনে ঘোষণা করেন-

فَلَمَّا بَلَغَ مَعَهُ السَّعۡیَ قَالَ یٰبُنَیَّ اِنِّیۡۤ اَرٰی فِی الۡمَنَامِ اَنِّیۡۤ اَذۡبَحُکَ فَانۡظُرۡ مَاذَا تَرٰی ؕ قَالَ یٰۤاَبَتِ افۡعَلۡ مَا تُؤۡمَرُ ۫ سَتَجِدُنِیۡۤ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ مِنَ الصّٰبِرِیۡنَ

‘এরপর সে (ইসমাইল) যখন পিতার সঙ্গে চলাফেরা করার বয়সে উপনীত হল, তখন ইবরাহিম তাকে বলল, হে বৎস! আমি স্বপ্নে দেখি যে, তোমাকে জবেহ করছি; এখন তোমার অভিমত কি? সে বলল, পিতা! আপনাকে যা আদেশ করা হয়েছে, তাই করুন। আল্লাহর ইচ্ছায় আপনি আমাকে ধৈর্যধারণকারীর দলভূক্ত পাবেন।’ (সুরা সাফফাত : আয়াত ১০২)

এ আয়াতে আল্লাহ তাআলা হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালামকে তার সন্তান কোরবানির নির্দেশ দেন। এ নির্দেশের কথা সন্তানকে জানালে সে-ও তা মেনে নেন। অতঃপর হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম সন্তান ইসমাইলকে জবেহ করার প্রস্তুতি নিলে আল্লাহ তাআলা তার কোরবানিকে কবুল করে নিলেন।

তাকবিরে তাশরিকের সূচনা

হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম যখন শিশুপুত্র ইসমাইলকে কোরবানির নির্দেশ পালনে জবেহ করার জন্য মাটিতে শোয়ালেন, তখন আল্লাহ তাআলা হজরত জিবরিল আলাইহিস সালামকে বেহেশত থেকে দুম্বা নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিলেন।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হজরত ইসমাইলকে জবেহ করার আগে হজরত জিবরিল আলাইহিস সালাম যাতে দুম্বা নিয়ে হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালামের ছুরির নিচে দুম্বা পৌঁছাতে পারেন, সে জন্য আকাশেই আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করতে থাকেন-

اَللهُ اَكْبَر – اَللهُ اَكْبَر (আল্লাহু আকবার; আল্লাহু আকবার) আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান।

হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম তাকবিরের আওয়াজ শুনে কাপড় দ্বারা আবৃত চোখ খুলে দেখলেন হজরত জিবরিল আলাইহি সালাম আনিত দুম্বা ইসমাইল আলাইহিস সালামের পরিবর্তে কোরবানি হয়ে যায়। তখন তিনি তাওহিদের কালেমা ও তার শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করে বলেন-

لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ اَللهُ اَكْبَر (লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার) অর্থাৎ আপনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই; আপনিই শ্রেষ্ঠ।

পিতার মুখে তাওহিদের এ অমূল্যবাণী শুনতে পেয়ে হজরত ইসমাঈল আলাইহিস সালামও মহান আল্লাহর প্রশংসা করে বলেন-

اَللهُ اَكْبَر وَ لِلهِ الْحَمد (আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ) আল্লাহ মহান, সব প্রশংসা শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য।’

ঐতিহাসিক তাৎপর্য ও গুরুত্ব

এ তাকবিরে তাশরিক হজ পালনকারী, কোরবানি দাতাসহ মুসলিম উম্মাহর জন্য উল্লেখিত ৫ দিন তথা ২৩ ওয়াক্ত নামাজ শেষে পাঠ করা ওয়াজিব বা আবশ্যক। তা শুধুই তাকবির নয় বরং তাকবিরে তাশরিক-

মহান আল্লাহর প্রেমের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার শুকরিয়া আদায়ের তাসবিহ। যা একজন প্রধান ফেরেশতা, একজন দায়িত্বশীল নবি ও ভবিষ্যৎ নবির কণ্ঠ থেকে আগত তাসবিহ-এর সমষ্টি।এ প্রশংসা বাক্য আল্লাহ তাআলার এতই পছন্দনীয় হয়েছে যে, আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর জন্য কেয়ামত পর্যন্ত উল্লেখিত ৫দিন (৯জিলহজ ফজর থেকে ১৩ জিলহজ আসর পর্যন্ত ২৩ ওয়াক্ত) ফরজ নামাজের পর তা পাঠ করা ওয়াজিব বা আবশ্যক।

সুতরাং মুসলিম উম্মাহর সব প্রাপ্ত বয়স্ক নারী-পুরুষ, মুকিম-মুসাফির, গ্রামবাসী-শহরবাসী এবং জামায়াতে কিংবা একাকি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর প্রত্যেকের ওপর একবার করে তাকবিরে তাশরিক পাঠ করা ওয়াজিব। আর তিনবার করে তাকবীরে তাশরীক পাঠ করা ফজিলত পূর্ণ।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে তাকবিরে তাশরিকের ইতিহাস জানার পর উল্লেখিত দিনগুলোতে শুকরিয়া হিসেবে এ ওয়াজিব কাজ ‘তাকবির’ আদায় করে তার একান্ত নৈকট্য অর্জনের তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাকায় ফের ভূমিকম্প: বিকেল ৬টা ৬ মিনিটে ৩.৭ মাত্রার কম্পন

ঢাকায় ফের ভূমিকম্প: বিকেল ৬টা ৬ মিনিটে ৩.৭ মাত্রার কম্পন

একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট—চ্যালেঞ্জের মুখে ইসি: সিইসি

একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট—চ্যালেঞ্জের মুখে ইসি: সিইসি

পদ্মা ব্যারেজ হলে রাজবাড়ী হবে উন্নত শহর - প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

পদ্মা ব্যারেজ হলে রাজবাড়ী হবে উন্নত শহর - প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

দিনাজপুরে মিনিবাস–অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজনের মৃত্যু

দিনাজপুরে মিনিবাস–অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজনের মৃত্যু

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২২

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২২

সর্বশেষ সংবাদ

৫০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন শুরু যেদিন থেকে

৫০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন শুরু যেদিন থেকে

ঝালকাঠি-১: বিএনপি ছেড়ে দাঁড়িপাল্লায় লড়াইয়ে ড. ফয়জুল হক

ঝালকাঠি-১: বিএনপি ছেড়ে দাঁড়িপাল্লায় লড়াইয়ে ড. ফয়জুল হক

সারা দেশে একযোগে ৮২৬ বিচারক বদলি: তিন পদে ব্যাপক রদবদল

সারা দেশে একযোগে ৮২৬ বিচারক বদলি: তিন পদে ব্যাপক রদবদল

ময়মনসিংহের ১১ আসন: ধানের শীষ–চাঁদতারা মুখোমুখি, বিদ্রোহ ও সমঝোতার রাজনীতি তুঙ্গে

ময়মনসিংহের ১১ আসন: ধানের শীষ–চাঁদতারা মুখোমুখি, বিদ্রোহ ও সমঝোতার রাজনীতি তুঙ্গে

ফ্যাসিবাদ–চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েমের

ফ্যাসিবাদ–চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েমের

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আরবি বর্ষপঞ্জির হিজরি সনের ষষ্ঠ মাস হলো জমাদিউস সানি। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এটি হিজরি সনের পঞ্চম মাস। এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জুমাদা ও দ্বিতীয় জুমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের দ্বিতীয় মাস। আরবে তৎকালে এই দুই মাস ছিল শীতকাল। আরবিতে মাস দুটির নাম হলো ‘আল জুমাদাল উলা’ ও ‘আল

হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন ৭৮,৫০০ জন

হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন ৭৮,৫০০ জন

২০২৬ সালের হজযাত্রী নিবন্ধন কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামি হজ মৌসুমে বাংলাদেশ থেকে মোট ৭৮ হাজার ৫০০ জন হজ পালনের সুযোগ পাবেন। রোববার (১৬ নভেম্বর) মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. তফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিবন্ধিত হজযাত্রীরা এখন হজ পোর্টালের (hajj.gov.bd) মাধ্যমে পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে তাদের তথ্য যাচাই করতে পারবেন।

দিনের শুরুতে যে দোয়া পড়তেন নবিজি (সা.)

দিনের শুরুতে যে দোয়া পড়তেন নবিজি (সা.)

দিনের শুরুতে ফজরের নামাজের সালাম ফেরানোর পরপর এ দোয়া পড়তেন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এ আমলটি প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদার। কেননা মুমিন মুসলমানের তো হালাল রিজিক, উপকারী জ্ঞান, কবুলযোগ্য আমলই জীবনে একমাত্র চাওয়া-পাওয়া। হাদিসের বর্ণনায় দোয়াটি এভাবে এসেছে- হজরত উম্মু সালামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফজরের নামাজ পড়ে সালাম ফিরিয়ে (প্রতিদিন

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

আল্লাহ কে? এই প্রশ্ন মানবজাতির চিরন্তন অনুসন্ধান। হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী এই বিষয়ে পবিত্র কুরআনের আলোকে তুলে ধরেছেন মহান আল্লাহর পরিচয়, কর্তৃত্ব ও মানুষের প্রতি তার নির্দেশনার প্রকৃত রূপ। কুরআনের সূরা ইউনুসের তৃতীয় আয়াতে আল্লাহ নিজেই জানিয়েছেন, তিনি আসমান-যমীন সৃষ্টি করেছেন এবং বিশ্বজগতের শাসনকর্তা হিসেবে সমাসীন আছেন। তিনি বলেন, সৃষ্টির পর আল্লাহ কোনোভাবেই নিস্ক্রিয় নন বরং তিনি নিয়ন্ত্রণ করছেন প্রতিটি ঘটনার