সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অসাধু ও বেপরোয়া শিক্ষকদের কাছে রীতিমতো জিম্মি শিক্ষার্থী-অভিভাবক। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে শ্রেণীকক্ষের আদলে কোচিং সেন্টারগুলোতেই চলছে পাঠদান। শ্রেণীকক্ষ হয়ে পড়েছে গৌণ।
কোচিং বন্ধের নীতিমালা থাকার পরও তদারকির অভাবে ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ গড়ার চিন্তায় অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের ভর্তি করেন বিদ্যালয়ে। বিদ্যালয়গুলির ইতিহাস ও শিক্ষার পরিবেশ স্বর্ণক্ষরে লেখা।
কিন্তু বর্তমানে শিক্ষকরা অনিয়মিত বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকার কারণে শিক্ষার মান ব্যাহত হচ্ছে। কারণ হিসেবে জানা গেছে শিক্ষকদের বর্তমানে নিজ বাসায় কোচিং বাণিজ্য চালানোর কারণে বিদ্যালয়ে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত উপস্থিত থেকে নিয়মিত দুপুর ১টা পর কোচিং বাণিজ্যের জন্য বিদ্যালয় ত্যাগ করে।
অভিভাবকদের অভিযোগে সরেজমিনে জানাযায়, কোচিং না করলে অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা বার্ষিক পরীক্ষায় অকৃতকার্য করানো হয়।৬ষ্ঠ শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় চলে বিভিন্ন কোডের চিহ্ন। একই দিনে রাত্রে ফলাফল ঘোষণা করা। এসবের সাথে সরাসরি জরিত কিছু শিক্ষক।সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীন মনোভাবের কারণে বিদ্যালয়ে মান সম্মত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষকরা আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে অভিভাবক মহল।
ইনিউজ ৭১/এম.আর
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।