মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) মিয়ানমারের দূতাবাসের ফেসবুক পেজে ওই রোহিঙ্গাদের ছবিসহ এ তথ্য জানানো হয়। এ সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশ এ সম্পর্কে কিছুই জানে না। তাছাড়া দ্বিপক্ষীয় ভিত্তিতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন হলে দুই দেশের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে তা হবে।
মিয়ানমারের তুং পিয় লেটউই সেন্টারে ২৯ জন রোহিঙ্গাকে দেশটির পররাষ্ট্র, সমাজকল্যাণ, শ্রম, জনসংখ্যা ও অভিবাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা গ্রহণ করেন বলে মিয়ানমার দূতাবাসের ফেসবুক পেজে জানানো হয়। দূতাবাসের ফেসবুক পেজে আরও জানানো হয়, স্বেচ্ছায় ফিরে যাওয়া রোহিঙ্গাদের প্রতিমাসে চাল, রান্নার তেল এবং খাবার দেওয়া হচ্ছে। যারা ফিরে এসে মিয়ানমারে ক্যাম্পে বসবাস করছে তারা জানিয়েছে বাংলাদেশ থেকে অনেকেই ফিরে আসতে চায়।
এ পর্যন্ত ৩৫১ জন রোহিঙ্গা স্বেচ্ছায় নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন করেছে বলেও দাবি করেছে মিয়ানমার। ফেসবুকের ওই পোস্টে আরও বলা হয়, মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিরাপদ, মসৃণ ও স্থায়ী করতে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সব সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে, যা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে হবে। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমার থেকে ৭ লাখের বেশি রোহিঙ্গা প্রাণরক্ষার্থে কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ায় বিভিন্ন শিবিরে আশ্রয় নেয়।
ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।