
প্রকাশ: ২২ মে ২০১৯, ১৯:৯

বিভিন্ন দর্জি দোকানগুলোয় এখন ব্যস্ত সময় পার করছে।ঈদ যতই ঘনিয়ে আসছে,ততই বাড়ছে তাদের ব্যস্ততা। রয়েছে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ক্রেতাদেরপোশাক সরবরাহেরচাপ। দর্জিদের যেন দম ফেলার ফুরসাত নেই। বুধবার (২২মে) উপজেলার কালিকচ্ছ, শাহবাজপুর, বিশ্বরোড়, অরুয়াইল বাজার, সরাইল সদর ঘুরে পোশাক তৈরির দোকান গুলোতে ব্যস্ততা চোখে পড়ে। রোজার প্রথম সাপ্হাহেই এই ব্যস্ততা ছিল চোখে পড়ার মত। শার্ট প্যান্টের চেয়ে ছেলেদের বেশী আগ্রহপান্জাবিতে। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ, ঈদকেসামনে রেখে বাড়তি মজুরি নিচ্ছেন দর্জিরা।
অতিরিক্ত চাপের কারণে অনেকের কাজের মাননিয়ে রয়েছে প্রশ্ন?সরাইল বাজারে সন্তানদের নিয়ে থান কাপড় কিনতে আসা রাবিয়া বেগম এ প্রতিবেদককে জানান, নিজের মতো করেডিজাইনটা করা যায় সেই সঙ্গে বড় বা ছোট হয় না, একদম মাপ মত হয়। তাই কাপড় কিনে পোশাক বানাতে একটু আগেই মার্কেটে আসা। কদিন পর দর্জির দোকানে পোশাক তৈরির ফরমায়েশ নেওয়া বন্ধ হয়ে যাবে। উপজেলার ফখরে বাঙাল রহঃ টেইলার্সের মোঃ আমিনুল ইসলাম জানান, বিভিন ডিজাইন দেখে, সেটা নিয়ে আসেন ক্রেতারা। এতে রেডিমেড পোশাকের চেয়ে অনেকটা কম খরচেই পছন্দেরপোশাকটি বানাতে পারছেন তারা।পোশাক তৈরির কারিগররা জানান, রোজা শুরুর আগে থেকে ঈদের পোশাক তৈরির ব্যস্ততা শুরু হয়ে যায়। আর ঈদকে সামনে রেখেদর্জি দোকানে বাড়তি লোক নেওয়া হয়েছে।এদিকে অনেক দর্জি দোকানে এখনি ফরমায়েশ নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
ইনিউজ ৭১/এম.আর
