
প্রকাশ: ১৮ এপ্রিল ২০১৯, ২০:৪০

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো.মাসুম জানান এ বিদ্যালয়টি ১৯৭৫সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ১৯৯৮ সালে সরকার একটি পাকা ভবন নির্মান করে দেন। তিনি বলেন এক সময় বিদ্যালয়টিতে শতাধিক শিক্ষার্থী লেখা পড়া করলেও নদী ভা্গংনের কারনে স্থানীয় বাসিন্দাদের বেশীরভাগ অন্যত্র চলে গেছেন। সে কারনে বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থী আছে মাত্র ২৪ জন। ওই বিদ্যালয়ের ক্যাচমেন্ট এলাকার প্রায় ৮২ভাগ নদীগর্ভে বিলীন হওয়ায় শিক্ষার্তীর সংকট দেখা দিয়েছে। ভাঙন কবলিত বিদ্যালয়টির বিষয় জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা দিলদার নাহার বলেন নদী ভাঙন এত কাছে এসে গেছে এ সম্পর্কে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অথবা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা এখন পর্যন্ত তাকে কিছুই জানননি। ইউএনও সাহেবের সাথে কথা বলে জরুরী পদক্ষেপ নিবেন বলে জানান ওই শিক্ষা কর্মকর্তা। বিদ্যালয়টি নদী ভাঙনের মুখোমুখী হওয়ার বিষয় কথা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরকার আবদুল্লাহ আল মামুন বাবু বলেন বিষয়টি তাকে এখন পর্যন্ত কেউ জানায়নি। তবে তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন বলে আশ্বাস দেন।
ইনিউজ ৭১/এম.আর

