প্রকাশ: ২০ ডিসেম্বর ২০২০, ২১:২৫
জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক মতভিন্নতার কারণে সনদ স্বাক্ষর নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। এই পরিস্থিতিতে জরুরি আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা ছয়টায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ‘অতি জরুরি’ বৈঠক আহ্বান করেছে কমিশন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রতিটি রাজনৈতিক দল বা জোট থেকে দুজন প্রতিনিধি অংশ নিতে পারবেন। বিকেল ৪টার মধ্যে প্রতিনিধিদের নাম
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘সেফ এক্সিট’ শব্দটি যতটা নতুন শোনায়, বাস্তবে এর প্রয়োগ ততটাই পুরনো। সাম্প্রতিক আলোচনায় এনসিপি নেতা নাহিদ ইসলামের মন্তব্যে এই শব্দটি আবারও ফিরে এসেছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। কিন্তু এর শিকড় ছড়িয়ে আছে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত। ১৯৭৫: প্রথম সেফ এক্সিটের নজির ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যার পর অভিযুক্ত সেনা সদস্যদের
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ শিল্প ও ফল রপ্তানি সম্প্রসারণে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। সোমবার রোমে এফএও সদর দপ্তরে আয়োজিত ‘ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরাম’ ও সংস্থার ৮০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এ আশ্বাস দেন এফএও মহাপরিচালক ড. কু দোংইউ। ড. কু বাংলাদেশকে ‘উচ্চ সাফল্য অর্জনকারী দেশ’ হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, সংস্থাটি
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে খসড়া ভোটার তালিকার ভুল শোধরাতের জন্য নির্বাচন কমিশন (ইসি) সংশোধনকারী কর্তৃপক্ষ গঠন করেছে। সংশোধিত তালিকা প্রকাশের মাধ্যমে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা আগামী ১৮ নভেম্বর প্রকাশ করা হবে। সোমবার (১৩ অক্টোবর) নির্বাচন সহায়তা শাখার উপসচিব মো. রফিকুল ইসলাম এই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেন। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমের তথ্য অনুযায়ী ২০০৭ সালের ৩১ অক্টোবর
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বিশ্বব্যাপী ক্ষুধা ও অভাবের মূল কারণ সম্পদের অভাব নয়, বরং এটি আমাদের তৈরি করা অর্থনৈতিক কাঠামোর ব্যর্থতার ফল। সোমবার (১৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত বিশ্ব খাদ্য ফোরামের সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে ভাষণে তিনি ক্ষুধা দূরীকরণের চেয়ে অস্ত্রখাতে বিশ্বের বিপুল পরিমাণ ব্যয়কে ‘নৈতিক ব্যর্থতা’ আখ্যা দেন। নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ বলেন, ২০২৪ সালে ৬৭৩ মিলিয়ন মানুষ