
প্রকাশ: ১৯ আগস্ট ২০১৯, ০:৪৮

কেন্দ্রীয় সরকারের কড়াকড়ি কিছুটা শিথিল হওয়ার পরই রাস্তায় নেমে এসেছেন জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দারা। বিক্ষোভ হয়েছে আজাদ কাশ্মীরেও। এদিকে ভারতকে নাৎসি জার্মানির সঙ্গে তুলনা করে ইমরান খান বলেছেন, ভারতের পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সতর্ক হওয়া উচিত। আর পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত আজাদ-কাশ্মীর নিয়ে ইসলামাবাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে বলে পাল্টা মন্তব্য করেছে নয়াদিল্লি। গেল ৫ই আগস্ট ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয়ার পর থেকে ক্ষোভে ফুসছে ওই অঞ্চলের সাধারণ মানুষ। বিধি-নিষিধ কিছুটা শিথিল হওয়ার পর রোববার রাজধানী শ্রীনগরের রাস্তায় বিক্ষোভ মিছিল হয়।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা বলেন, ধরপাকড় ও নির্যাতনে কাশ্মীরের স্বাধীকারের আন্দোলন দমিয়ে রাখা যাবে না। এদিকে জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দাদের প্রতি সংহতি জানিয়ে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত আজাদ-কাশ্মীরের মুজাফফরাবাদে বিক্ষোভ করেন শত শত মানুষ। বিক্ষোভ হয়েছে করাচিতেও। কাশ্মীর উপত্যকায় আংশিক টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট চালুর পর ৯৫টি স্কুল-কলেজ খুলে দেয়া হয়েছে। বিক্ষোভের পর বিভিন্ন জায়গায় বাড়ানো হয়েছে ধরপাকড় অভিযান। আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম বলছে গেল ৫ই আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত আটক করা হয়েছে ৪ হাজারের বেশি কাশ্মীরিকে।

ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব