জীবন রক্ষায় বন ও প্রকৃতিকে বাঁচাতে হবে: মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন

নিজস্ব প্রতিবেদক
মোঃ আবুমুছা স্বপন, ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শনিবার ১৭ই জুন ২০২৩ ০৫:৫৫ অপরাহ্ন
জীবন রক্ষায় বন ও প্রকৃতিকে বাঁচাতে হবে: মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন

নওগাঁর ধামইরহাটে সামাজিক বনবিভাগ, রাজশাহীর আওতায় ধামইরহাট বিটের সামাজিক বনায়নে সম্পৃক্ত ১৩৫ জন উপকারভোগীদের মাঝে ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার লভ্যাংশের চেক বিতরণ ও আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যানে চলমান উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে।


 ১৭ জুন দুপুর ১২ টায় দিঘীখনন, ওয়াচটাওয়ার নির্মান,স্যুভেনীরশপ এবং স্টাফ-কাম ডরমেটরী ভবনের নাম ফলক উন্মোচন শেষে জাতীয় উদ্যানস্থ আলতাদিঘী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী শাহাব উদ্দিন এমপি বলেন, ‘আমাদের জীবন রক্ষায় বন ও প্রকৃতিকে বাঁচাতে হবে, আলতাদিঘীতে দেশের অন্যতম পরিচত একটি উদ্যান এটিকে একটি আধুনিক পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে বিভিন্ন উন্নয়ন মুলক কাজ হাতে নেয়া হয়েছে, যা বাস্তবায়ন হলে দৃষ্টিনন্দন উদ্যানে পরিনত হবে আলতাদিঘী জাতীয় উদ্যান।


নওগাঁর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মিল্টন চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. শহীদুজ্জামান সরকার এম.পি, মহাদেবপুর-বদলগাছী আসনের এমপি ছলিম উদ্দিন তরফদার, প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসেন চৌধুরী, বগুড়া বন অঞ্চলের বন সংরক্ষক আমিনুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহসান হাবীব, রাজশাহী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা রফিকুজ্জামান শাহ, নওগাঁ সহকারী বন সংরক্ষক মেহেদ্দীজ্জামান, উপজেলা চেয়ারম্যান আজাহার আলী, পতœীতলা উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল গাফফার, ধামইরহাটের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলপনা ইয়াসমিন, উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি দেলদার হোসেন, সম্পাদক অধ্যাপক মো. শহীদুল ইসলাম, পৌর মেয়র আমিনুর রহমান, পাইকবান্দা রেঞ্জ কর্মকর্তা একে এম ফরহাদ জাহান,বনবিট কর্মকর্তা আনিছুর রহমান, বিট অফিসার আব্দুল মান্নান, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান আসাদ, যুব উন্নয়ন অফিসার কারুজ্জামান সরদার, মহিলা বিষয়ক অফিসার মিজানুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত সমাজসেবা অফিসার এটিএম ফসিউল আলম, ইউপি চেয়ারম্যান এটিএম বদিউল আলম, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান, প্যানেল মেয়র মুক্তাদিরুল হক, মেহেদী হাসান প্রমুখ।


পরে ১৩৫ জন উপকারভোগীর মাঝে তাদের লভ্যাংশের চেক বিতরণ করা হয়, তার মধ্যে সর্বোচ্চ লভ্যাংশের ৭ লাখ ৪৬ হাজার ৪১৩ টাকার চেক পান মোসা. তহমিনা বেগম ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চেক পান হুমা উরাও যিনি ৪ লাখ ১০ হাজার ৬২৫ টাকা পান।