শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫১২ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

যে কারণে মানুষের প্রতি কঠোর হবেন না

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১৫:২৩

শেয়ার করুনঃ
 যে কারণে মানুষের প্রতি কঠোর হবেন না

মানুষের নাজাতের পথ নির্দেশক হলো কুরআন এবং সুন্নাহ। যেখানে দেখানো হয়েছে মুক্তির সহজ পথ। শুনানো হয়েছে শান্তির অভয় বাণী। রয়েছে আল্লাহর রহমত বরকত ও মাগফিরাতের ভরপুর সুসংবাদ। আল্লাহ তাআলা নিজেই দয়ার সাগর, মাগফিরাতের দরিয়া ও করুণার ভাণ্ডার। তাইতো আল্লাহ বান্দাকে উদ্দেশ্য করে ঘোষণা করেন- ‘তোমরা আমার দয়া হতে নিরাশ হইওনা।’

বর্তমান সময়ে ঊনিশ থেকে বিশ হলে অর্থাৎ সামান্য কারণেও মানুষ অনেক বড় অন্যায় বা জুলুম করে ফেলে। অথচ হাদিসে পাকে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেন-

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ তাআ`লা বলেন, ‘আমার রহমত আমার রাগকে অতিক্রম করেছে।’ (মুসলিম)

আরও

হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন ৭৮,৫০০ জন

হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন ৭৮,৫০০ জন

আল্লাহর রহমত এত বেশি যে রাগ তার রহমত তথা দয়ার কাছে হার মেনে যায়।এ কারণেই বান্দা যত অন্যায় আর পাপই করুক না কেন, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে দেরি আল্লাহ ওই বান্দাকে ক্ষমা করতে দেরি করেন না।

আরও

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

এ জন্য দুনিয়ায় আল্লাহ তাআলার এ গুণটি মানুষের জন্য অনেক বেশি প্রয়োজন। মানুষ যত বেশি দয়া প্রকাশ করবে আর ক্ষমার দৃষ্টিতে চলবে, তার জীবন হবে সফলকাম। যেমনটি ঘটেছিল বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনে। সে বিষয়টি আল্লাহ তাআলা কুরআনে তুলে ধরেছেন এভাবে-

‘আল্লাহর দয়ায় তুমি তাদের প্রতি হয়েছিলে কোমল হৃদয়, যদি তুমি রূঢ় ও কঠিন অন্তরের হতে, তাহলে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে যেত। সুতরাং তুমি তাদেরকে ক্ষমা কর এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর। আর কাজে-কর্মে তাদের সঙ্গে পরামর্শ কর। অতঃপর তুমি কোনো সংকল্প গ্রহণ করলে আল্লাহর ওপর ভরসা কর। নিশ্চয়ই আল্লাহ (তার উপর) নির্ভরশীলদের ভালোবাসেন।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১৫৯)

সুতরাং দুনিয়ায় যেসব বান্দা আল্লাহ তাআলার এ ঘোষণার সঙ্গে একমত হবে। মানুষের প্রতি কোমল হৃদয়ের অধিকারী হবেন, কেউ অন্যায় করলে নিজ গুণে আল্লাহর জন্য ক্ষমা করে দেবেন এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমার জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহ ওই অপরাধী বান্দাসহ ক্ষমাকারী বান্দার জন্য হয়ে ওঠবেন রহমতের দরিয়া। ক্ষমার সাগর ও করুণার ভাণ্ডার। আল্লাহ বলেন-

‘হে আমার বান্দারা! যারা নিজের আত্মার ওপর জুলুম করেছো। (তোমরা) আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হ্ইও না। নিশ্চিতভাবেই আল্লাহ (তোমাদের) সব গোনাহ ক্ষমা করে দেবেন। তিনি ক্ষমাশীল ও দয়ালু।’ (সূরা যুমার : আয়াত ৫৩)

মুসলিম উম্মাহর জন্য সবচেয়ে বড় শিক্ষণীয় ঘটনা হচ্ছে জাহেলিয়াতের যুগ। যে যুগে মানুষ হত্যা, ব্যভিচার, চুরি, ডাকাতি এবং এ ধরনের বড় বড় গোনাহের কাজে জড়িত ছিলো। আর এ সব অপরাধের কখনো ক্ষমা হবে না বলে ছিলো নিরাশ ও হতাশ।

তাদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ তাআলার ঘোষণা ছিল এমন যে, যদি তোমরা এসব অপরাধ ত্যাগ করে আল্লাহ আনুগত্যের দিকে চলে এসো, কুরআন-সুন্নাহ মোতাবেক জীবন পরিচালিত করো তবে তোমাদের সব বড় বড় গোনাহগুলোও মাফ হয়ে যাবে।

অবিশ্বাসী সমাজের গোনাহগারদের জন্য যদি এমন ঘোষণা আসতে পারে তবে আমরা তো মুসলমান। আল্লাহকে বিশ্বাস করি। হয়ত নফসের তাড়নায় ভূলবশতঃ দুনিয়ার মোহে পড়ে অন্যায় কাজে জড়িত হচ্ছি। আমরা যদি আল্লাহর দিকে চূড়ান্ত সংকল্প নিয়ে ফিরে যেতে চাই, নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাআলা বান্দাকে ক্ষমা করে দিয়ে রহমতের কোলে তুলে নেবেন। আর এমন আশা পোষণ করাই হচ্ছে ঈমানের একান্ত দাবি।

মনে রাখা জরুরি

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
এমনটি যেন না হয় যে, হায় হায়, এ লোক গোনাহ করেছে, সে একেবারেই শেষ, জাহান্নামে যাবে.. ইত্যাদি ইত্যাদি…। না এমনটি একেবারেই ঠিক নয়। কারণ অন্যায়ের তুলনায় আল্লাহর রহমতের বিশালতা অনেক বড়।

বরং যারা কোনো অন্যায় কাজ দেখলে ‘শেষ হয়ে গেছে, কিংবা জাহান্নাম অবধারিত; এসব বলে বেড়ায় তাদের সবচেয়ে বেশি বিপদ। কেননা ওই ব্যক্তিতো জানে না আল্লাহ কাকে ক্ষমা করবেন আর কাকে শাস্তি দেবেন।

যদি অপরাধী চোখের পানি ছেড়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, তাওবা করে তবে আল্লাহর রহমতের দরিয়া ঢেউ শুরু হয়ে যায়। তখন আল্লাহ ওই বান্দাকে মাপ করে দেন। হাদিসে এসেছে-

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, বনি ইসরাঈলে দুই বন্ধু ছিল। তাদের একজন পাপ করত, অপরজন খুব ইবাদতগুজার ছিল। ইবাদতকারী সব সময় দেখতো যে, তার বন্ধু পাপ কাজে লিপ্ত। তাই সে বলত বিরত হও। একদিন সে তাকে কোনো পাপে লিপ্ত দেখে বলে, বিরত হও।

উত্তরে পাপকারী বন্ধু বলল, আমাকে ও আমার রবকে (আমাদের মতো) থাকতে দাও, তোমাকে কি আমার ওপর পর্যবেক্ষক করে পাঠানো হয়েছে?

ফলে ইবাদতকারী বলল, আল্লাহর কসম! আল্লাহ তোমাকে ক্ষমা করবেন না, অথবা তোমাকে আল্লাহ জান্নাতে প্রবেশ করাবেন না।

অতঃপর তাদের উভয়ের রূহ কবজ করা হল এবং তারা উভয়ে আল্লাহর দরবারে একত্র হল।

আল্লাহ ইবাদতকারীকে বলেন, তুমি কি আমার ব্যাপারে অবগত ছিলে? অথবা আমার হাতে যা রয়েছে তার উপর তুমি ক্ষমতাবান ছিলে?

আর পাপীকে তিনি বলেন, যাও, আমার রহমতে তুমি জান্নাতে প্রবেশ কর। আর অপর ব্যক্তির জন্য বলেন তাকে নিয়ে যাও জাহান্নামে?’ (আবু দাউদ)

সুতরাং কাউকে গোনাহ বা অন্যায় করতে দেখলে তাকে হাত ও মুখ দ্বারা বাঁধা দিয়ে নিষেধ করা যাবে। যদি সামর্থ্য না থাকে তবে অন্যায় অপরাধ বন্ধে নিরব বা বিশেষ ভূমিকা পালন করা যাবে। কিন্তু সীমা অতিক্রম করে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করবেন না, জাহান্নামে যাবে; এসব বলা কোনোভাবেই সমীচিন নয়। যার পরিনাম অত্যন্ত ভয়াবহ। কেননা আল্লাহ তাআলা যে কাউকে ক্ষমা করার অধিকার রাখেন। আল্লাহ বলেন-

‘আর আমাদের জন্য এ দুনিয়ার কল্যাণ লিখে দাও এবং আখিরাতেরও আমরা তোমার দিকে ফিরেছি। উত্তরে বলা হলো- শাস্তি তো আমি যাকে চাই তাকে দিয়ে থাকি, কিন্তু আমার অনুগ্রহ সব জিনিসেরে উপর পরিব্যপ্ত হয়ে আছে। কাজেই তা আমি এমন লোকদের নামে লিখবো যারা নাফরমানি থেকে দূরে থাকবে, জাকাত দেবে এবং আমার আয়াতের প্রতি ঈমান আনবে।’ (সুরা আরাফ : আয়াত ১৫৬)।

সুতরাং বান্দার উচিত আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ না হয়ে ভুল হয়ে গেলে তাওবা-ইসতেগফারের মাধ্যমে তার দিকে ফিরে আসা। কুরআন-সুন্নাহ মোতাবেক জীবন পরিচালনা করা। মানুষের প্রতি কোমলতা প্রকাশ করা। মানুষকে ক্ষমা করা। মানুষের ক্ষমার জন্য পরস্পর দোয়া করা।

আর প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এ ছোট্ট হাদিসের শিক্ষায় নিজেদের জীবন গড়া জরুরি। যেখানে তিনি বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম মুসলিম সে ব্যক্তি, যার হাত ও জবান থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ।’

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর প্রত্যেককে পরস্পরের জন্য রহমত কামনা, দয়া প্রদর্শন করার তাওফিক দান করুন। আল্লাহ তাআলার কাছে নিজের ও অন্যের ক্ষমার জন্য আবেদন করার তাওফিক দান করুন। রাগ, জিদ কিংবা হিংসা থেকে বিরত থাকার তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

শাহবাগের নাম হলো শহীদ ওসমান হাদি চত্বর

শাহবাগের নাম হলো শহীদ ওসমান হাদি চত্বর

ঢাকায় বিজিবি মোতায়েন, বিমানবন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নজরদারি

ঢাকায় বিজিবি মোতায়েন, বিমানবন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নজরদারি

দেশে ফেরার জন্য ট্রাভেল পাস পেলেন তারেক রহমান

দেশে ফেরার জন্য ট্রাভেল পাস পেলেন তারেক রহমান

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না নয়াদিল্লি

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না নয়াদিল্লি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

কোরআন ও হাদীসের আলোকে শবে মেরাজ এবং মেরাজের ঘটনা

সাতাশে রজবের রাতঃ প্রসিদ্ধ আছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মেরাজ এই রাতে হয়েছিল। প্রসিদ্ধ কথাটা এজন্য বলা হল যে, কোন মাসে এবং কোন তারিখে মেরাজ হয়েছিল এ ব্যাপারে প্রচুর মতভেদ আছে। প্রসিদ্ধ হল রজব মাসের ২৭ তারিখেই এটা হয়েছিল। মেরাজ হয়েছিল একথা কোরআনে এবং হাদীসে আছে, ইতিহাসেও রয়েছে। এটা সত্য ঘটনা। কিন্তু কোন তারিখে হয়েছিল সেটা নিয়ে মতভেদ আছে।

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

‘রজব’ হলো আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অনুগ্রহের মাস। রজব মাস বান্দার গুনাহ মাফের মাস। রজব মাসের সঙ্গে ইসলামের অতীত ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-রজব মাসে আকাশ পানে মেরাজে গমন করেছিলেন। হযরত নূহ (আ.) মহাপ্লাবনের আশঙ্কায় রজব মাসেই কিস্তিতে আরোহণ করেছিলেন। হযরত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের- কাছে রজব মাসেই প্রথম ওহি আসে। এছাড়া রজব হলো জান্নাতের

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

রসুলুল্লাহ সা. বলেন, ‘জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: হাদিস ১০৮৪) সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কোরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্ত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

নাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম। আম্মা বা‘দ। ইসলামী দাওয়াত মানবজাতীর পরিবর্তন ও হেদায়াতের জন্য প্রয়োজন। আর এই মানবজাতীর মঙ্গলের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা অসংখ্য নবী রাসুল এই পৃথিবীতে প্রেরন করছেন। সেই নবী রাসুল মানবজাতীর নিকট গিয়ে মহান প্রভূর পরিচয় তুলে ধরে ইসলামের পথে দাওয়াত দিয়েছেন। সৎকাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ প্রদান করাই ছিল নবী রাসুলদের কাজ। সকল নবীই তার উম্মতকে

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা

সর্বশেষ সংবাদ

সরাইলে এসএসসি ব্যাচ-৯৪" বন্ধু মিলন মেলা

সরাইলে এসএসসি ব্যাচ-৯৪" বন্ধু মিলন মেলা

ভূরুঙ্গামারীতে বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত

ভূরুঙ্গামারীতে বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত

দেবীদ্বারে বিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপন: স্বপ্নের মিলনে নবীন-প্রবীণরা

দেবীদ্বারে বিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপন: স্বপ্নের মিলনে নবীন-প্রবীণরা

আত্রাইয়ে দীর্ঘ বিদ্যুৎ সংকটে বিপর্যস্ত জনজীবন

আত্রাইয়ে দীর্ঘ বিদ্যুৎ সংকটে বিপর্যস্ত জনজীবন

হাতিয়া থেকে মায়ানমারে পাচারকালে বিপুল সিমেন্ট জব্দ, আটক ২

হাতিয়া থেকে মায়ানমারে পাচারকালে বিপুল সিমেন্ট জব্দ, আটক ২