সকালে ভোটাররা ঘুম থেকে ওঠেন না। তাই ৮টার পরিবর্তে ৯টা থেকে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. আলমগীর। তিনি বলেন, রোজা ও এইচএসএসি পরীক্ষার সময় বিবেচনা করে ভোটের তারিখ চূড়ান্ত করা হয়েছে। আজ রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভোটের তফসিল ঘোষণা করেন তিনি।
তিনি বলেন, এই তিনটি নির্বাচনের তফসিল একই সময়ে। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি। এর যাচাই-বাছাই ১ মার্চ। যাচাই-বাছাইয়ের বিরুদ্ধে প্রার্থীরা আপিল করতে পারবেন ২ থেকে ৪ মার্চের মধ্যে। এই আপিল নিষ্পত্তি ৫ থেকে ৭ মার্চ পর্যন্ত চলবে। প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৮ মার্চ। প্রতিক বরাদ্দ ৯ মার্চ। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভোট গ্রহণে ইভিএম ব্যবহার করা হবে এবং বগুড়া-১ ও যশোর-৬ এর উপনির্বাচনে ব্যালট পেপার ব্যবহার করা হবে বলেও তিনি জানান।
২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করে ইসি। এ সিটির মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের ৫ আগস্ট। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, ৫ আগস্টের পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা সহ নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, কবিতা খানম ও সচিব মো. আলমগীরসহ ইসির শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।