প্রকাশ: ১৭ জুন ২০২১, ২৩:৫৬
জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্প নিয়ে সম্প্রতি প্রকাশিত সংবাদে প্রকল্পের ব্যয় ও অনুমোদনের তথ্য অসত্য ও অসম্পূর্ণ বলে জানিয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুল আলম এ বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। সচিব জানান, সংবাদে বলা হয়েছে ‘৫১ লাখ টাকার স্টেডিয়াম ১৪ কোটি টাকায় অনুমোদিত’, যা প্রকৃতপক্ষে তথ্যবহুল নয়। প্রকৃত তথ্য হলো, প্রথম পর্যায়ের
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, দেশ এখন নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে সহযোগিতা করার জন্য সেনাবাহিনী সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। তিনি জানান, দীর্ঘ সময় ধরে সেনারা মাঠে দায়িত্ব পালন করছেন এবং এই পরিস্থিতিতে জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করা জরুরি। মঙ্গলবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসে ‘অফিসার্স অ্যাড্রেস’ অনুষ্ঠানে সেনাসদস্যদের উদ্দেশে তিনি এই বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে পদস্থ কর্মকর্তারা সরাসরি
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময় থেকে পিছিয়ে আসার কোনো সুযোগ নেই। তিনি বলেছেন, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই অনুষ্ঠিত হবে এবং সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা রয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই তথ্য জানান। আসিফ নজরুল বলেন, নির্বাচনের দায়িত্ব সরকারের, রাজনৈতিক দলের নয়। সরকার নির্বাচনের তারিখ মেনে চলবে
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়। এই উদ্দেশ্যে তারা নির্বাচন কমিশনকে চার মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) নির্বাচন ভবনে সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এই ঘোষণা দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের আরও পাঁচ সদস্য উপস্থিত ছিলেন। মাইকেল মিলার বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে এবং সেপ্টেম্বরে বিশেষজ্ঞ
সরকার স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক বরাদ্দের ধারাগুলো বাতিল করে নতুন অধ্যাদেশ জারি করেছে। অধ্যাদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এই সিদ্ধান্তের ফলে আগামী নির্বাচনে আর দলীয় প্রতীকের ব্যবহার হবে না। অধ্যাদেশে ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন আইন সংশোধন করা হয়েছে। এ নিয়ম অনুসারে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের কোনো আইনি সুযোগ থাকছে না। গত ১ জুলাই স্থানীয় সরকার