প্রকাশ: ১৭ জুন ২০২১, ২৩:৫৬
গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশ (আরপিও) সংশোধনী–২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকের পরে বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল জানান, সংশোধনীতে ‘না ভোট’ বিধান পুনঃপ্রবর্তনের কথা বলা হয়েছে। এই বিধানের মাধ্যমে একক প্রার্থী থাকা নির্বাচনে ভোটাররা যদি প্রার্থীকে পছন্দ
দেশের মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ সরকারি নথিপত্র ঝুঁকিতে পড়ায় এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব নুসরাত জাহান নিসু স্বাক্ষরিত এক চিঠি দেশের সব জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হয়েছে। চিঠির অনুলিপি পাঠানো হয়েছে সব বিভাগীয় কমিশনার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এবং সহকারী কমিশনারদের (ভূমি)
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে গন্ডগোল সৃষ্টি এবং সেনাবাহিনীকে উসকানি দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের শেষ পর্যায়ে তিনি এসব কথা বলেন। ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউটর অভিযোগ করেন, মামলার প্রধান দুই আসামি—শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান—কোনো অনুশোচনা প্রকাশ করেননি। তিনি বলেন, “এত বড় অপরাধ সংঘটিত হয়েছে
গণহত্যায় জড়িত শেখ হাসিনাসহ আসামিদের বিচার না হলে জুলাই শহীদ ও আহতদের প্রতি অবিচার করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ দিনের যুক্তিতর্কে তিনি এ মন্তব্য করেন। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, “আমি বিশ্বাস করেছিলাম, শেখ হাসিনা ন্যায়বিচারের মুখোমুখি হবেন। কারণ তিনি একসময় অন্যদের উদ্দেশে বলেছিলেন—সাহস থাকলে বিচারের মুখোমুখি হন।
আওয়ামী লীগের শাসনামলে গুম, খুন ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া ১৫ সেনা কর্মকর্তার নিরাপত্তা ও তত্ত্বাবধান সম্পূর্ণভাবে কারা অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বুধবার (২২ অক্টোবর) কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন সাংবাদিকদের জানান, কারাগার থেকে তাদের দেখাশোনা ও খাওয়াদাওয়া নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়ার পর সকালেই আদালতে হাজির করা হয় ওই কর্মকর্তাদের।