প্রকাশ: ১০ মে ২০২২, ২৩:১
সড়কের দুপাশে সারি সারি কৃষ্ণচূড়া গাছ। প্রতিটি গাছেই শোভা পাচ্ছে সবুজ পাতার ফাঁকে রক্তিম লাল ফুল।এতে সড়কটি হয়ে উঠেছে দৃষ্টিনন্দন।প্রতিদিনই এখানে ভিড় করছেন প্রকৃতিপ্রেমীরা।মুগ্ধ হচ্ছেন তারা।স্মৃতি জড়িয়ে রাখতে অনেকে তুলছেন ছবিও।গ্রীষ্মের কাঠফাঁটা রোদ্দুরকে সহনীয় করতেই কৃষ্ণচূড়ার বর্ণিল রূপে সেজে উঠেছে প্রকৃতি।দেখলেই মনে হয় কৃষ্ণচূড়ার রঙের আগুন জ্বলছে প্রকৃতিতে। এককথায় বলতে গেলে প্রকৃতিতে যেন আগুন লেগেছে কৃষ্ণচূড়ার।সেই সাথে নদী পাড়ের তীব্র বাতাসে জুড়িয়ে যায় মনপ্রাণ।মনে হয় জীবনে যেন বসন্ত এসে গেছে।
মেরিন ড্রাইভ সড়কে গিয়ে দেখা যায়,রোদের আলো পড়লেই জ্বল জ্বল করে উঠছে ফুলগুলো। যা দেখে অনেকই যানবাহন থামিয়ে উপভোগ করছে প্রকৃতির এ সৌন্দর্য।এছাড়া সড়কের দুপাশে সারিবদ্ধ গাছে রক্তিম কৃষ্ণচূড়ার ফুল দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে আসছে দর্শনার্থী।
নৌবাহিনীতে কর্মরত মিরাজ আহমেদ বলেন, "মোংলা অনেক সুন্দর জায়গা।এখানে এসে অনেক ভালো লাগছে।মনে হয় ছায়া সুনিবিড় নির্মল পরিবেশে আছি।"মেরিন ড্রাইভের দুপাশে সারিবদ্ধ কৃষ্ণচূড়া গাছে ফুটেছে ফুল।যা দেখে পথচারী দর্শনার্থীদের খুব ভালো লাগছে।এ ফুল দেখতে দূর-দূরান্তের অনেকে এখানে আসেন। আবার এখান দিয়ে যাওয়ার সময় অনেকে গাড়ি থামিয়ে এ সৌন্দর্য উপভোগ করেন। ছবিও তোলেন।
দর্শনার্থী সিয়াম,সাদিকা লীনাসহ কয়েকজন জানান,ঈদের ছুটিতে বাড়িতে এসে মেরিন ড্রাইভ সড়কে কৃষ্ণচূড়ার ফুল দেখতে এসেছেন।এসে ফুল দেখে খুব ভালো লাগছে।ফুল এখানকার পরিবেশ সুন্দর করে তুলেছে।
সরকারি বিএল কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান নয়ন বলেন,"বাংলা সাহিত্যের পরতে পরতে কৃষ্ণচুড়ার সগর্ব উপস্থিতি ও বাঙ্গালী জীবনে এর প্রভাবই বলে দেয় কৃষ্ণচুড়ার নাম নয় এর রঙ ও রুপের সৌন্দর্যে মুগ্ধ আমরা,মুগ্ধ মানুষেরা,মুগ্ধ বাঙ্গালীরা।