প্রকাশ: ১৪ মার্চ ২০১৯, ২২:১৪
শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম ব্যর্থতার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগের জন্য ২৪ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে হাদির দাফন শেষে রাজধানীর শাহবাগে জড়ো হয়ে এ ঘোষণা দেন সংগঠনটির নেতারা। সমাবেশে বক্তারা বলেন, শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যু কোনো বিচ্ছিন্ন বা আকস্মিক ঘটনা নয়; এটি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থার ভয়াবহ ব্যর্থতার বহিঃপ্রকাশ। তারা অভিযোগ করেন,
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিলে আংশিক সংশোধন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গত ১১ ডিসেম্বর প্রকাশিত মূল প্রজ্ঞাপনের কিছু তারিখ ও তথ্য পরিবর্তন করে একটি সংশোধিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত সংশোধিত প্রজ্ঞাপনটি জারি করা হয়। এতে মূলত তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সংশোধিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর অনুচ্ছেদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের প্রাঙ্গণে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের পাশেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই বিপ্লবী শহিদ শরিফ ওসমান হাদি। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর তিনটার দিকে তার দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে দুপুর আড়াইটার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় লাখো মানুষের অংশগ্রহণে নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিকের ইমামতিতে অনুষ্ঠিত এই জানাজায় প্রধান
যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখযোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি মানুষের হৃদয়ে অম্লান হয়ে থাকবেন—এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে জাতীয় সংসদ ভবন সংলগ্ন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে শহীদ হাদির জানাজা পূর্ব বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ড. ইউনূস বলেন, ওসমান হাদি আমাদের বুকের ভেতর আছেন। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায়। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটায় বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিকের ইমামতিতে এই নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত লাখো মানুষের অংশগ্রহণে জানাজাস্থল জনসমুদ্রে পরিণত হয়। ছাত্র-জনতা, রাজনৈতিক কর্মী, সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং সাধারণ মানুষের ঢল নামে দক্ষিণ