ছাত্র রাজনীতি নিয়ে মারুফ হোসাইন মিঠুর কিছু কথা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সোমবার ২১শে জানুয়ারী ২০১৯ ১১:৩৬ অপরাহ্ন
ছাত্র রাজনীতি নিয়ে মারুফ হোসাইন মিঠুর কিছু কথা

একটা সাধারণ ছাত্র লেখাপড়ার পাশাপশি দেশ ও জাতির কল্যানে নিজেকে নিয়োজিত করার জন্য ছাত্র রাজনীতিতে যোগ দেয়,এবং এর ধারাবাহিকতা সে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে নেতৃত্ব দানে প্রতিযোগিতায় মত্ত হয় একটা নিদিষ্ট সময় শেষে কেউ কেউ সফল হয়। একটা ছাত্র নেতা মুখের হাঁসির পেছনে লুকিয়ে থাকে না বলা হাজার টা কষ্ট,সারা দিন না খেয়ে নেতাকে খুশি করতে যেয়ে সম্মুখীন হতে হয় নানা সমস্যার, তার পরে সব কষ্ট লুকিয়ে বাবা মায়ের কাছে বলা ভাল আছি আমি সুখে আছি আমি মিথ্যা টা আসলে অনেক বেদনা দায়ক।নেতা বা ভাইদের উচিত যার যার জায়গা থেকে যোগত্যার ভিত্তিতে তাদের জন্য কিছু একটা করা বা ছাত্র নেতার জন্য কিছুর চেষ্টা করা, 

ছাত্র রাজনীতির প্রতিযোগিতার সফল হয় অল্প কিছু সংখ্যক আর অন্যরা যখন সাবেক হয় তখন তাদের যৌবনের মূল্যবান সময় পার হয়ে যায়,চাকুরীতে প্রবেশের বয়স ও প্রায় শেষ হয়ে আসে এতে করে পদ বঞ্চিত ছাত্র নেতারা হতাশা গ্রস্ত হয়।
যারা সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন দায়িত্বে রয়েছেন আপনারা যদি তাদের জন্য কিছু একটা করেন তাহলে আমরা কিছুটা হলেও মানসিক শান্তি পাব।আমরা চাই সাবেক মেধাবী ছাত্র নেতাদের জন্য আপনারা ব্যবসায় সাহায্য ও চাকুরী রিটেনে টেকার পর চাকুরি প্রাপ্তিতে তাদের একটু সহযোগিতা করেন।আমরা ও একদিন সাবেক হব সব কিছুর পরে আমার একটি একান্নবর্তী পরিবার, পরিবারে মতের পার্থক্য থাকতে পারে তবে আদর্শের জায়গায় কোন মত পার্থক্য নেই,

জাতির পিতার এই সোনার বাংলায় দেশ রত্ন শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের এই অংশীদারদের আর্থ সামাজিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত করুন, এতে করে একদিকে এদেশের বেকারত্ব হ্রাস পাবে অন্য দিকে এই মেধাবী ছাত্র নেতারা অকালে রাজনীতি থেকে ঝরে পরা থেকে মুক্তি পাবে,তারা পর্যায় ক্রমে রাজনীতিতে সক্রিয় থাকতে পারবে। এবং এতে হাজারো পরিবার ভালো থাকবে আমারা ভালো থাকবে,আমাদের আবেগ অনুভূতির শেষ ঠিকানা বিশ্ব মানবতার মা শেখ হাসিনা।এর ফলে যৌবনের দীর্ঘ সময়ে রাজনীতি করা ছেলেটা একটু মানসিক প্রশান্তি পাবে।