ইতিহাস গড়বে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন: নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ

সানাউল্লাহ বলেন, “এই নির্বাচন হবে একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন। যার মাধ্যমে গণতন্ত্রের পুনঃসূচনা হবে। একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে নির্বাচন কমিশন সর্বাত্মক প্রস্তুত রয়েছে।” তিনি মনে করেন, মুক্ত ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি-নির্ভর অপতৎপরতা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভ্রান্তি ছড়ানো এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার আগামী নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে পারে।

তিনি আরও জানান, এ নির্বাচনে রেকর্ডসংখ্যক আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক অংশগ্রহণ করবে। তাদের মধ্যে অনেকেই বাংলাদেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়া প্রত্যক্ষ করতে আগ্রহী এবং একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন প্রত্যাশা করছেন।

এদিকে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, রোজার আগে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। প্রায় ৬০ দিনের ব্যবধান রেখে তফসিল ঘোষণা করা হবে। যদিও সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ উল্লেখ করা হয়নি, তবে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে ইসির সূত্র জানিয়েছে।

সানাউল্লাহ বলেন, “গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ফিরিয়ে আনা এবং জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটানোই আমাদের মূল লক্ষ্য। এজন্য নির্বাচন কমিশন দায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করছে।”