টেকনাফে অটোরিকশা যাত্রীর ফেলে যাওয়া ব্যাগে উদ্ধার ৮০ হাজার পিস ইয়াবা

নিজস্ব প্রতিবেদক
আমান উল্লাহ কবির, উপজেলা প্রতিনিধি টেকনাফ (কক্সবাজার)
প্রকাশিত: শনিবার ২রা নভেম্বর ২০২৪ ০৪:৪৪ অপরাহ্ন
টেকনাফে অটোরিকশা যাত্রীর ফেলে যাওয়া ব্যাগে উদ্ধার ৮০ হাজার পিস ইয়াবা

টেকনাফে এক অটোরিকশা যাত্রীর ফেলে যাওয়া ব্যাগ থেকে ৮০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। শনিবার (২ নভেম্বর) সকালে টেকনাফ-২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. মহীউদ্দীন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।


সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা বিওপি থেকে আনুমানিক ৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে আলীখালী এলাকায় মাদক পাচারের সম্ভাব্য তথ্য পেয়ে বিজিবি একটি অস্থায়ী চেকপোস্ট স্থাপন করে। টহলদল একটি সন্দেহজনক অটোরিকশাকে থামানোর সংকেত দেয়। কিন্তু অটোরিকশার একজন যাত্রী দ্রুত বেরিয়ে পালিয়ে যায়। 


পরে, বিজিবি সদস্যরা অটোরিকশাটি তল্লাশী করে ফেলে যাওয়া একটি প্লাস্টিকের ব্যাগে ৮০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট খুঁজে পায়। বিজিবির অধিনায়ক জানান, তারা ওই এলাকা থেকে সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়েও কোনো চোরাকারবারী বা তাদের সহযোগীকে ধরতে পারেনি। তবে, চোরাকারবারীদের সনাক্ত করার জন্য গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।


এটি বাংলাদেশের মাদক পাচারের বিরুদ্ধে বিজিবির চলমান অভিযানকে আরও একটি সাফল্য হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। স্থানীয়দের মধ্যে মাদকবিরোধী সচেতনতা বাড়াতে ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সুরক্ষিত রাখতে বিজিবি এই ধরনের তল্লাশি কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে বলে জানানো হয়েছে।

টেকনাফে এক অটোরিকশা যাত্রীর ফেলে যাওয়া ব্যাগ থেকে ৮০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। শনিবার (২ নভেম্বর) সকালে টেকনাফ-২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. মহীউদ্দীন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।


সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা বিওপি থেকে আনুমানিক ৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে আলীখালী এলাকায় মাদক পাচারের সম্ভাব্য তথ্য পেয়ে বিজিবি একটি অস্থায়ী চেকপোস্ট স্থাপন করে। টহলদল একটি সন্দেহজনক অটোরিকশাকে থামানোর সংকেত দেয়। কিন্তু অটোরিকশার একজন যাত্রী দ্রুত বেরিয়ে পালিয়ে যায়। 


পরে, বিজিবি সদস্যরা অটোরিকশাটি তল্লাশী করে ফেলে যাওয়া একটি প্লাস্টিকের ব্যাগে ৮০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট খুঁজে পায়। বিজিবির অধিনায়ক জানান, তারা ওই এলাকা থেকে সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়েও কোনো চোরাকারবারী বা তাদের সহযোগীকে ধরতে পারেনি। তবে, চোরাকারবারীদের সনাক্ত করার জন্য গোয়েন্দা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।


এটি বাংলাদেশের মাদক পাচারের বিরুদ্ধে বিজিবির চলমান অভিযানকে আরও একটি সাফল্য হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। স্থানীয়দের মধ্যে মাদকবিরোধী সচেতনতা বাড়াতে ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সুরক্ষিত রাখতে বিজিবি এই ধরনের তল্লাশি কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে বলে জানানো হয়েছে।