ভূঞাপুরে বিদ্যুৎতের ভেল্কিবাজি, ভোগান্তিতে ১২ হাজার গ্রাহক!

নিজস্ব প্রতিবেদক
ফুয়াদ হাসান রঞ্জু, উপজেলা প্রতিনিধি, ভূঞাপুর, টাঙ্গাইল
প্রকাশিত: মঙ্গলবার ২৮শে সেপ্টেম্বর ২০২১ ০৪:৪৭ অপরাহ্ন
ভূঞাপুরে বিদ্যুৎতের ভেল্কিবাজি, ভোগান্তিতে ১২ হাজার গ্রাহক!

শতভাগ বিদ্যুতায়ন উপজেলা টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে বিদ্যুৎ লাইনের ত্রুটি ধরতে কর্মকর্তাদের ১০ ঘণ্টা পার, এর ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে উপজেলার ১২ হাজার গ্রাহক।সোমবার বিকেল ৫টা। আকাশে মেঘ দেখেই বন্ধ করে দেয়া হয় বিদ্যুৎ। গ্রাহকদের বলা হয় লাইনে ত্রুটির কথা। পরে সাড়ে ১০ ঘন্টা পর রাত সাড়ে তিনটার দিকে দেখা মেলে বিদ্যুতের। তাও আবার বেশি সময় স্থায়ী হয় না। মঙ্গলবার সকাল ৭ টায় থেকে আবার যাওয়া আসা শুরু হয়। এভাবেই প্রতিনিয়ত  ভোগান্তির শিকার হচ্ছে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার যমুনা ফিডারের প্রায় ১২ হাজার গ্রাহক। 


গ্রাহকদের অভিযোগ, সামান্য অজুহাতে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়। আগে সমস্যা কিছুটা কম থাকলে উপসহকারী প্রকৌশলী মেরাজ যোগদানের পর থেকে এ ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। গ্রাহকদের ভোগান্তির বিষয়টি চিন্তা না করে তিনি নিজস্বার্থ হাছিলের জন্য বেশি ব্যস্ত বলে জানিয়েছেন গ্রাহকরা। বিদ্যুতের সমস্যার বিষয়টি তাকে বার বার বলা হলেও কোন কর্ণপাতই করছেন না। উল্টো আরো খারাপের দিকে যাচ্ছে। 


এদিকে বিদ্যুতের এমন লুকোচুরি আর মিসডকল আদলের লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে গ্রাহকরা। গরমে চরম কষ্ট পোহাতে হচ্ছে সাধারন মানুষদের। তারপরও ৫০০ থেকে ৫ হাজার ইউনিট পর্যন্ত বাড়তি বিলের বোঝা চাপানো হচ্ছে গ্রাহকদের কাঁধে।এ বিষয়ে জানতে ভূঞাপুর বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মেরাজকে ফোন দেয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। তবে নির্বাহী প্রকৌশলী মো.মেহেদী হাসান ভূঁইয়া বলেন, আমি বিষয়টি দেখছি।