শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫১৩ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

আপনার এলাকার খবর

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg
https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg

মতামত

Card Image

কামরুজ্জামান রানা

শহীদ নূর হোসেন থেকে শহীদ ওসমান হাদি: রাষ্ট্র কি বদলেছে?

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে কিছু মৃত্যু সময়কে ভাগ করে দেয়—আগের বাংলাদেশ আর পরের বাংলাদেশ। ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেনের মৃত্যু যেমন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনকে নতুন গতি দিয়েছিল, তেমনি ২০২৫ সালে শহীদ ওসমান হাদির মৃত্যু আজকের রাষ্ট্রব্যবস্থা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে নতুন করে কঠিন প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। নূর হোসেন ছিলেন একজন সাধারণ মানুষ। কোনো বড় পদ, ক্ষমতা বা রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা তার ছিল না। তবুও তিনি বুক-পিঠে লেখা দুটি বাক্য—‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ ও ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’—নিয়ে রাজপথে নেমেছিলেন। রাষ্ট্র তখন প্রকাশ্য স্বৈরশাসনের অধীনে ছিল। গুলির মুখে দাঁড়িয়ে নূর হোসেন দেখিয়ে দিয়েছিলেন, গণতন্ত্র কেবল রাজনৈতিক দল নয়, সাধারণ মানুষের আত্মত্যাগেই বেঁচে থাকে। তার রক্তের দাগ মুছে যায়নি; বরং তা ইতিহাসে চিহ্ন হয়ে রয়ে গেছে। অন্যদিকে শহীদ ওসমান হাদি ছিলেন একটি প্রজন্মের কণ্ঠস্বর। তিনি কোনো সামরিক স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে নয়, বরং তথাকথিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ভেতরের ব্যর্থতা, বৈষম্য ও নিরাপত্তাহীনতার বিরুদ্ধে কথা বলছিলেন। দিনের আলোয় রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে রিকশায় বসে থাকা একজন রাজনৈতিক কর্মী গুলিবিদ্ধ হন—এটি শুধু একটি হত্যাকাণ্ড নয়, এটি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রকাশ্য ভেঙে পড়ার ঘোষণা। নূর হোসেনের সময় রাষ্ট্র বলত, “আমরা স্বৈরাচার, তাই দমন করব।” হাদির সময় রাষ্ট্র বলে, “আমরা গণতান্ত্রিক, কিন্তু অপরাধ ঠেকাতে পারছি না।” এই দুই বক্তব্যের মাঝখানে পার্থক্য থাকলেও ফলাফল এক—একজন নাগরিক নিহত। সবচেয়ে বেদনাদায়ক প্রশ্ন হলো, নূর হোসেনের আত্মত্যাগের ৩৮ বছর পরও কেন হাদির

Card Image

কামরুজ্জামান রানা

৭ই নভেম্বর: স্বাধীনতা-গণতন্ত্র-সংহতি: এক দিনে তিন প্রতীক

বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে ৭ নভেম্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ‘মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ হিসেবে পরিচিত এই দিনটি ১৯৭৫ সালের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার পটভূমিতে সিপাহী-জনতার অভ্যুদয়ের প্রতীক হয়ে উঠে। দিনটি নিয়ে নানা মত ও ব্যাখ্যা থাকলেও এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অস্বীকার করা যায় না। কারণ, এই দিনের ঘটনাপ্রবাহ রাষ্ট্রের সামগ্রিক ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসে এবং জাতীয় রাজনীতির গতিপথে এক নতুন ধারা সূচনা করে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর রাষ্ট্রে তীব্র অনিশ্চয়তা তৈরি হয়। সামরিক, প্রশাসনিক এবং রাজনৈতিক কাঠামোর মধ্যে নতুন ক্ষমতার সমীকরণ গড়ে উঠতে থাকে। এরপর ৩ নভেম্বর জাতীয় চার নেতাকে হত্যা এবং ক্ষমতার পালাবদলের ধারাবাহিকতায় ৭ নভেম্বর এক বিশেষ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। সৈনিকদের একটি অংশ এবং জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে সেদিনের ঘটনাকে কেউ বিপ্লব, কেউ সামরিক অভ্যুত্থান এবং কেউ জাতীয় ঐক্যের স্ফুরণ হিসেবে উল্লেখ করেন। এই দিবসটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে জিয়াউর রহমানের ভূমিকার কারণে। সেই সময় বন্দী অবস্থায় থাকা তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান এই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে মুক্তি পান এবং পরবর্তী সময়ে তিনি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব হাতে নেন। জিয়া রাষ্ট্রপরিচালনায় আসার পর বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তন, সংবাদপত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং রাষ্ট্রীয় কাঠামোর নতুন রাজনীতিক ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত হয় বলে মতামত রয়েছে। ৭ নভেম্বরকে একদলীয় শাসনের অবসান ও বহু মত-চিন্তার উন্মুক্ত প্ল্যাটফর্ম তৈরির সূচনা হিসেবে দেখেন অনেক বিশ্লেষক।

Card Image

কামরুজ্জামান রানা

অলংকার নয়, স্বপ্ন এখন স্বর্ণের দামেই বন্দি!

বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম এখন ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে। প্রতিদিনই বাড়ছে এই মূল্যবান ধাতুর বাজারদর। এক সময় যে স্বর্ণ ছিল বিয়েশাদির অপরিহার্য অংশ, এখন তা মধ্যবিত্ত এমনকি নিম্ন-মধ্যবিত্তের নাগালের অনেক বাইরে চলে গেছে। দেশের অর্থনৈতিক বাস্তবতায় এ পরিস্থিতি শুধু স্বর্ণপ্রেমীদের নয়, সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রাকেও প্রভাবিত করছে। বর্তমানে দেশের বাজারে ভরিপ্রতি স্বর্ণের দাম দুই লাখ ১০ টাকার কাছাকাছি। কয়েক বছর আগেও এই দাম ছিল অর্ধেকেরও কম। কিন্তু বিশ্ববাজারে অস্থিরতা, ডলারের দাম বৃদ্ধি, আমদানি নির্ভরতা ও স্থানীয় চাহিদা বৃদ্ধির কারণে স্বর্ণের বাজারে আগুন লেগেছে। বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। তারা বলছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম বেড়ে যাওয়ায় দেশের বাজারেও তা সমন্বয় করতে হচ্ছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে— কাদের জন্য এই সমন্বয়? দেশের অধিকাংশ মানুষের আয় যখন স্থবির, তখন প্রতিনিয়ত বিলাসপণ্যের মতো স্বর্ণের দাম বাড়ানো কি ন্যায্য? বাজারে এখন যে স্বর্ণের দাম, তাতে সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারে বিয়ের মতো সামাজিক অনুষ্ঠানে গহনা কেনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এক সময় বিয়েতে কনের জন্য মা-বোনেরা সামান্য হলেও কিছু স্বর্ণের অলংকার কিনে দিতেন; এখন সেটি ‘লাক্সারি’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় বিকল্প হিসেবে অনেকেই এখন ইমিটেশন গহনা, সিলভার জুয়েলারি বা কৃত্রিম অলংকারের দিকে ঝুঁকছেন। কিন্তু তাতেও প্রকৃত স্বর্ণের মূল্য ও সামাজিক প্রতীকের ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি অর্থনীতির অন্তর্নিহিত দুর্বলতাকে স্পষ্ট করে। ডলার সংকট, আমদানি ব্যয়, রাজনৈতিক

রাজনীতি

সারাদেশে একাধিক আসনে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তন

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাথমিক মনোনয়নপর্বে বিএনপি প্রার্থীদের মধ্যে পরিবর্তন এনেছে। পাশাপাশি যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের জন্য কয়েকটি আসন ছাড়ার সিদ্ধান্তও গ্রহণ করা হয়েছে। ঢাকা-১২ আসনে বিএনপি পূর্বে যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নীরবকে মনোনয়ন দিয়েছিল। কিন্তু সমঝোতার ভিত্তিতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হককে আসনটি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড ও আকবর শাহ-পাহাড়তলী) আসনে বিএনপির ঘোষিত প্রার্থী কাজী সালাউদ্দিনের পরিবর্তে মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে চূড়ান্ত করা হয়েছে। শনিবার সকালে নিজের বাড়িতে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন আসলাম চৌধুরী। চট্টগ্রাম-১০ আসনে প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন পাননি, তবে বর্তমানে স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে চট্টগ্রাম-১১ আসনে প্রার্থী করা হয়েছে। চট্টগ্রাম-১০ আসনে নতুন প্রার্থী হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পাট শ্রমিক দলের সভাপতি সাইদ আল নোমান। যশোরের ছয়টি আসনের মধ্যে চারটিতে প্রাথমিক মনোনয়ন পরিবর্তন করা হয়েছে। যশোর-১ আসনে মফিকুল হাসান তৃপ্তির বদলে মনোনয়ন পেয়েছেন শার্শা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন। যশোর-৪ আসনে নতুন প্রার্থী হলেন অভয়নগর উপজেলা কমিটির সভাপতি মতিয়ার রহমান ফারাজী। যশোর-৫ আসনে মুফতি রশীদ বিন ওয়াক্কাসকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। যশোর-৬ আসনে প্রাথমিক প্রার্থী কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণের পরিবর্তে আবুল হোসেন আজাদকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। পিরোজপুর-১ আসনে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছেন। এর আগে এই আসনে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবকে মন্ত্রী মোস্তফা জামাল হায়দার মনোনয়ন পান। শারীরিক অসুস্থতার কারণে পরে তাকে পরিবর্তন করে বিএনপি স্থানীয় প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়েছে।

সারাদেশে একাধিক আসনে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তন
জামায়াতে জোটে আপত্তি এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের, আহ্বায়ককে চিঠি

জামায়াতে জোটে আপত্তি এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের, আহ্বায়ককে চিঠি

এনসিপি বলয়ের বাইরে গিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচনে তাসনিম জারা

এনসিপি বলয়ের বাইরে গিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচনে তাসনিম জারা

নির্বাচনের শঙ্কা কেটেছে, ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: ফখরুল

নির্বাচনের শঙ্কা কেটেছে, ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: ফখরুল